ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি

ঠোঁট ফাটা খুবই একটি খারাপ অভ্যাস। এজন্য আমাদেরকে ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় এ ছাড়াও অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি তা জানতে হবে। তাহলে আমরা ঠোঁটফাটা কমাতে পারবো। আপনার যদি ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি
ঠোঁট ফাটা সমস্যা আমাদের সাধারণত দেখা যায় শীতে বেশি। তাই আমাদেরকে ঠোঁটফাটা দূর করার জন্য আগে অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি এবং ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় জানতে হবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি

ভূমিকা | ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা অবশ্যই আজকে ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় এ ছাড়াও ঠোঁট ফাটার কারণ কি জানতে আগ্রহী হয়েছেন। কারণ এটি একটি খুবই খারাপ সমস্যা ঠোট ফাটলে মানুষজনের সামনে যেতে লজ্জা বোধ হয় যেখানে সেখানে যেতে সমস্যা দেখা দেয় এবং ঠোঁট দিয়ে রক্ত বের হয়। তখন এটি আমাদের জন্য খুবই মারাত্মক ব্যাধি হয়ে দাঁড়ায়। তাই আপনাদের উচিত সকলকেরই অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি এবং ঠোঁট ফাটা কমানো ঘরোয়া উপায় গুলো জেনে নেই।

ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে

গবেষকরা গবেষণা করে দেখেছেন যে ভিটামিন বি ও ভিটামিন সি এই দুইটির অভাবে ঠোঁট ফাটে। এজন্য গবেষকরা বেশি বেশি করে প্রত্যেকটি মানুষকে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার খেতে বলেছেন। শাকসবজিতে রয়েছে অনেক বেশি ভিটামিন বি সমৃদ্ধ এজন্য আপনারা বেশি বেশি করে শাকসবজি খাবেন। এছাড়াও বেশি করে টক জাতীয় জিনিস খাবেন কারণ টক জাতীয় জিনিসে রয়েছে ভিটামিন সি। এর দুটির অভাবেই আপনাদের ঠোঁট ফাটতে শুরু করে।

ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি | ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি

ঠোঁট ফাটা এটি একটি বর্তমানে কমন ব্যাপার হয়ে গেছে। ছোট থেকে বড় সকলেরই শীতের দিনে ঠোঁটফাটা লক্ষ্য করা যায়। এটি একটি অনেক খারাপ রোগ যা সাধারণত সকলেরই দেখা যায়। কিন্তু এটি হওয়ার কারণটা কি আপনারা অনেকেই জানেন না। আপনারা যদি জানতেন তাহলে সেটির ওপর ব্যবস্থা নিয়ে আপনাদের ঠোঁটের যত্ন নিতেন। চলুন তাহলে জেনে নেই ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি।

শীতকালের আবহাওয়াতে বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ কম থাকায় এবং অতিরিক্ত ঠান্ডা থাকার কারণে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় ত্বকের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের ঠোঁট ও শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায়। এছাড়াও শীতের দিন সূর্যের আলো কম থাকায় এবং সূর্যের তাপ কমে যাওয়ায় আমাদের ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায় এর সঙ্গে ছোট শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে থাকা শুরু করে।

ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়

শীতকালে আমাদের সকলেরই ঠোঁট ফাটা দেখা যায়। এটি প্রতি ঋতুতেই নয় শুধুমাত্র এটি শীতকালেই দেখা যায় কারণ এই ঋতুতে বাতাসে আদ্রতা কম থাকে এজন্যই অধিকাংশ নয় প্রত্যেকটি লোকের ঠোঁট ফাটে। এজন্য আপনাকে নিতে হবে বিশেষভাবে শীতের শুরু থেকেই ঠোঁটের যত্ন। এবং এর সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে জানতে হবে ঠোঁটফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় তাহলে আপনি খুব সহজে আপনার ফাটা ঠোঁট ভালো করতে পারবেন।

পেট্রোলিয়াম জেলি ও মেরিল

ঠোঁট ফাটা দূর করতে পেট্রোলিয়াম জেলি ও মেরিল এর কোন বিকল্প নেই। আপনারা এটি দ্বারা ঘরে বসে থেকে প্রতিদিন নিয়মিত ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঠোটে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে আপনি আপনার ফাটা ঠোঁট খুব সহজে ভালো করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ মন ভালো রাখার ২০টি উপায় জানুন

অলিভ অয়েল

অলিভ অয়েল বলতে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন এটি হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক ময়শ্চেরাইজ। অলিভ অয়েল আপনার ত্বকের সঙ্গে সঙ্গে ঠোটেও অনেক কার্যকারিতা রয়েছে। তাই আপনারা যদি আপনাদের ঠোঁট শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যাওয়া সঙ্গে সঙ্গেই অলিভ অয়েল দিয়ে ঠোঁট ভিজিয়ে রাখতে পারেন কয়েকদিন তাহলে অবশ্যই আপনাদের ঠোঁট ফাটা ভালো হবে। কারণ এতে রয়েছে প্রাকৃতিকভাবে ফ্যাটি অ্যাসিড এবং এই ঋতুতে আদ্রতা কম থাকায় ঠোঁটের সমস্যা হয় আর এই ফ্যাটি এসিডের কারণে সেই আদ্রতার অভাব পূরণ হয়ে যায়। তখন আপনার ঠোঁট ময়েশ্চরাইজ থাকে।

গ্লিসারিন

ঠোঁটের যত্নে গ্লিসারিন অত্যন্ত কার্যকারী। গ্লিসারিন দ্বারা আপনি আপনার ঠোঁটের সাথে সাথে আপনি আপনার ত্বকের যত্ন নিতে পারেন। তবে আপনি যদি এটি দ্বারা আপনার ঠোঁট ফাটা বন্ধ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এটি আপনার ঠোঁট সুস্থ হয়ে যাওয়ার আগেই ব্যবহার করতে হবে তাহলে আপনি আপনার এবং সুস্থতা ভাব দূর করতে পারবেন।

শসা

আপনার ঠোঁটকে নরম ও কোমল রাখার জন্য শসা ব্যবহার করতে পারেন। ঠোঁটের জন্য শসা খেয়ে ওষুধ হিসেবে ধরা যায় এছাড়াও শুধু ঠোঁটের নয় বরং এটি আপনার ত্বকের জন্য ঔষধি গুন সম্পন্ন কাজ করে। আপনার ঠোঁটের ফাটা এবং শুষ্ক ভাব দূর করার জন্য সব সময় আপনার ঠোঁটকে নরম ও কোমল করে রাখতে হবে তাহলে ঠোট ফাটা থেকে বিরত থাকা যাবে। তবে এর জন্য আপনাকে সঠিক নিয়মে শসা ব্যবহার করতে হবে।

শসা কে ঠোঁটে ব্যবহার করার জন্য সর্বপ্রথম শসাটিকে টুকরো করে কেটে নিতে হবে তারপরে এই টুকরো শসা আপনার ঠোঁটে কয়েক মিনিট যাবত ঘোষন। এটি ব্যবহার না করেও আপনি শসা আরেকভাবে ব্যবহার করতে পারেন প্রথমে আপনাকে শসার রস বের করে নিতে হবে তারপরে এই শসার রসটি ঠোঁটে ব্যবহার করতে হবে। ব্যবহার করার পরে 10 মিনিট যাবত ঠোঁটে রেখে দিতে হবে এরপরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট

এছাড়াও আপনাকে ঠোঁটফাটা কমানোর জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে। কারণ এগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি

আমাদের ঠোঁট মূলত ভিটামিন বি ও ভিটামিন সি এর অভাবে ফেটে যায় এবং রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়। এজন্য আপনাকে সবার আগে ঠোটফাটা কমাতে চাইলে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে। তাহলে আপনার শরীরে যে এই ভিটামিন সি ও বি এর অভাবে ঠোঁটফাটা শুরু হয়েছিল। যদি এই অভাব গুলো পূরণ হয়ে যায় তাহলে খুব দ্রুত আপনার ঠোঁটফাটা বন্ধ হয়ে যাবে।

অ্যালোভেরা

এলোভেরা তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই কার্যকরী। এটি আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং আমাদের দেহের মৃত চামড়া গুলোকে দূর করতে সাহায্য করে। অতএব আপনি যদি নিয়মিত অ্যালোভেরা ব্যবহার করেন তাহলে আপনার বাতাসের আদ্রতা অভাবে ঠোঁটের যে চামড়াগুলো মরে যাই সেগুলো দূর করতে সাহায্য করবে। এবং আপনার ঠোঁটের ফাটা কমাতেও অনেকটা কার্যকরিতা বহন করবে।

মধু ও লেবু এবং নারিকেল তেল

মধু লেবু ও নারিকেল তেল আমাদের ত্বকের জন্য এবং দেহের জন্য যতটা উপকারী ঠিক তেমনি ঠোটের জন্য উপকারী। ঠোঁটকে কোমল ও নরম রাখতে সাহায্য করে। ঠোঁট নরম ও কোমল থাকলে কখনোই ঠোট ফাটে না। ঠোঁট ফাটা বন্ধ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই আপনার ঠোঁটকে নরম ও কোমল রাখতে হবে। আর এই মধু লেবু ও নারিকেল তেল সেই কাজগুলো করে। এটি ঠোঁটে ব্যবহার করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করতে হবে। ফেসপ্যাক তৈরি করার জন্য আপনাকে এই তিনটি অর্থাৎ লেবুর রস নারিকেলের তেল ও মধু একত্রিত করে ভালোভাবে মিশিয়ে সেটি দিনে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করতে হবে তবে আপনাকে অবশ্যই রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করতে হবে।

ঠোঁট ফাটা কিভাবে দূর করা যায়

ঠোঁট ফাটা দূর করার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রতিনিয়ত আপনার ঠোঁটের প্রতি যত্ন নিতে হবে। এবং বিশেষ করে শীতকালে ঠোঁটের প্রতি আরো নজরদারি বাড়িয়ে দিতে হবে। কারণ শীতকালের আবহাওয়াতে বাতাসের সঙ্গে আদ্রতার ভাগ অনেক কম থাকে। এবং এই শীতে সূর্যের আলোতে তাপমাত্রার পরিমাণ অনেক কম থাকে এজন্য আমাদের টক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায়। সেজন্য আমাদেরকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফ্যাটি জাতীয় খাবার ও পদার্থ বেশি করে ব্যবহার করতে হবে। এছাড়াও আমাদেরকে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে হবে ঠোঁটে তাহলে আমরা আমাদের ঠোঁটফাটা দূর করতে পারবো।

আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন কতটুকু চিয়া বীজ খাওয়া উচিত জানুন

এবং ঘরোয়া উপায়ে মধু লেবু ঘি ও শসা ইত্যাদি ব্যবহার করে ঠোঁট ফাটা দূর করতে পারবো। মধু লেবু ও শসা ব্যবহার করার নিয়ম আমরা এই আর্টিকেলের উপরের অংশে বিস্তারিত জানিয়েছি। এছাড়াও আপনারা ঠোঁটফাটা দূর করতে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি সমৃদ্ধ জাতীয় খাবার গুলো বেশি করে খাবেন। কারণ আমাদের ঠোঁট ফেটে যায় সাধারণত এই দুটি ভিটামিনের অভাবে।

ঠোঁটের মরা চামড়া দূর করার উপায় | ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি

শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকায় ও সূর্যের তাপমাত্রা কম থাকায় আমাদের ঠোঁটের চামড়া ফেটে যায় এবং ঠোঁটের চামড়া শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে মরে যাই। সেগুলো দূর করতে আপনার ঠোঁটে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও এন্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে পারেন কারণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ বালাই দূর করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর করার পাশাপাশি দেহের মৃত কোষগুলোকে দূর করতে সাহায্য করে। তাই আপনি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাবেন। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ পদার্থগুলো ঠোঁটে ব্যবহার করতে হবে তাহলে আপনার ঠোঁটের মরা চামড়া খুব দ্রুত ভালো হবে।

এছাড়াও ঠোঁটের মরা চামড়া গুলো দূর করতে লেবু অনেক কার্যকরী। লেবুতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যা আমাদের শুধু ঠোঁটের নয় বরং এটি আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। লেবু নিয়মিত দিনে দুইবার আপনার ঠোঁটে ঘোষেন ও লেবুর রস আপনার ঠোঁটে মাখুন তাহলে আপনার ঠোঁটের মরা চামড়া গুলো দূর হয়ে যাবে।

অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি

শীতকালে আমাদের সকলেরই ছোট থেকে বড় সবার ঠোট ফাটার মত সমস্যা দেখা যায়। এবং অনেকেরই রয়েছে যাদের অতিরিক্ত ভাবে ঠোঁট ফাটে গর্ত হয়ে যায় এবং ঠোঁট দিয়ে রক্ত পড়ে। এই অস্বাভাবিকভাবে ঠোঁট ফাটা খুবই একটি মারাত্মক রোগ। এটির ফলে অনেক ব্যথা ও যন্ত্রণা সৃষ্টি হয়। এজন্য আমাদেরকে করতে হবে। তবে এই সমস্যাগুলো সকলের হয় না এই অতিরিক্ত ভাবে ঠোঁট ফাটা কারণ হচ্ছে তার শরীরে ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি এর অভাব রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা জানুন

ভিটামিন বি ও ভিটামিন সি এর অভাবের জন্যই মূলত ঠোঁট ফাটে। এবং শীতকালে বাতাসের সঙ্গে আদ্রতার ভাগ কম থাকায় এবং এ সময় ঠোঁটের যত্ন না নেওয়ায় অতিরিক্ত ভাবে ঠোঁট ফেটে যায়। এবং যারা শীতের শুরু থেকে এবং শীতের ভেতরে কোন ভাবে ঠোঁটের যত্ন নেয় না তাদের অতিরিক্ত ভাবে ঠোঁট ফেটে যায়।

ঠোঁট ফেটে গেলে করণীয় | ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি

  • সুন্দরভাবে ঠোঁটের যত্ন নিতে হবে।
  • ঠোটে পেট্রোলিয়াম জেলি ও মেরিল ব্যবহার করতে হবে।
  • ঠোঁটকে নরম ও কোমল করে রাখতে হবে।
  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে এবং ঠোঁটে ব্যবহার করতে হবে।
  • ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি এর অভাবে ঠোঁট ফেটে যায় এজন্য ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে।
  • ঠোঁটেরযত্নে ঘরোয়া উপায় গুলো ব্যবহার করতে হবে।
  • শীতের শুরু থেকেই সঠিকভাবে ঠোঁটের যত্ন নিতে হবে।

শেষ কথা | ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি

প্রাণপ্রিয় ভিজিটর এতক্ষণ যাবত আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা আশা করতে পারি যে আপনারা আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে এ বিষয়ে সম্পূর্ণ ধারণা আপনাদের মনে গাধতে পেরেছেন। এবং কিভাবে আপনারা ঘরোয়া উপায় নিবেন ঠোঁটের যত্নে কিভাবে ঠোটের যত্ন করলে আপনাদের ঠোঁট ভালো থাকবে এবং শুষ্ক এর অভাব দূর করে ঠোঁট ফাটা বন্ধ করতে পারবেন। তাও জানতে পেরেছেন। আশা করা যায় যে আরো আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ একটি ধারণা পেয়েছেন। ভালো থাকবেন দেখা হবে পরবর্তী কোনো আর্টিকেলে। এবং যদি ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় ও অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি সম্পর্কে ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দেবেন.

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url