বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ - বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ট্রেনিং

প্রিয় পাঠক আপনারা কি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্রসমূহ এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ট্রেনিং সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে চিন্তা নেই আর্টিকেল থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ট্রেনিং ও বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ এবং সেনাবাহিনীর কোর কোর সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই চলুন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ট্রেনিং এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ সম্পর্কে জেনে নেই।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ - বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ট্রেনিং
সেনাবাহিনী ১৫ই ফেব্রুয়ারি 1948 সালে স্থাপিত হয়। এটি দেশকে রক্ষা ও দেশের শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে জন্মগ্রহণ হয়। ১৯৪৭ সালে ১৫ই আগস্ট ঢাকাতে সেনানিবাস মন্ত্রণালয়ের অধীনে সেনানিবাস পরিদপ্তরটি অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ১৪৫টি দেশের মধ্যে থেকে ৪০ তম দেশ হিসেবে মর্যাদা লাভ করে।

পোস্ট সূচীপত্রঃ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ সম্পর্কে জানুন

ভূমিকা - বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ১৫ই ফেব্রুয়ারি 1948 সালে স্থাপিত হয়। এটি দেশকে রক্ষা ও দেশের শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে জন্মগ্রহণ হয়। ১৯৪৭ সালে ১৫ই আগস্ট ঢাকাতে সেনানিবাস মন্ত্রণালয়ের অধীনে সেনানিবাস পরিদপ্তরটি অনুষ্ঠিত হয়। এবং বর্তমানে বাংলাদেশে ২৫ টি ক্যান্টনমেন্ট রয়েছে। 

এবং বর্তমানে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর সংখ্যা আনুমানিক এক লাখ ৭৫ হাজার । বাংলাদেশের সেনাবাহিনী খুবই কষ্টকর ও কঠিন হয় কারণ এরা যেন দেশকে রক্ষা করতে একটাও পেছনে না হটে  । বাংলাদেশের প্রায় নয়টি ইউনিট রয়েছে এটা যেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে শক্ত ও মজবুত করতে পারে। এবং বাংলাদেশ ১৪৫টি দেশের মধ্যে থেকে ৪০ তম দেশ হিসেবে মর্যাদা লাভ করে সে শুধু সেনাবাহিনীর জন্য। 

এবং বিস্তারিত আরো আলোচনা নিচে করা হলো সেনাবাহিনীর কোর এবং সেনাবাহিনীর সম্পর্কে।বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ সম্পর্ক জানতে আমাদের পুরো আর্টিকেলটি ভিজিট করুন এবং ভালোভাবে পড়ুন।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ক্যান্টনমেন্ট কয়টি

যুদ্ধের আগে ১৯৭৪ সালের ১৫ই আগস্ট ঢাকা সেনানিবাস মন্ত্রণালয়ের অধীনে সেনানিবাস পরিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়। এবং পরবর্তী 1972 সালের যুদ্ধের পরে পরিদপ্তরটি পূর্ণাঙ্গ রূপে অধিদপ্তরে উন্নীত হয়। এবং ওই সময় অধিদপ্তরের অধীনে 15 টি ক্যান্টনমেন্ট ছিল। বর্তমানে এখন আমাদের বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর ২৫টি ক্যান্টনমেন্ট রয়েছে। যেমন,

  • (ঢাকা সেনানিবাস) ঢাকা
  • (মিরপুর সেনানিবাস) ঢাকা
  • (সাভার সেনানিবাস) ঢাকা 
  • (পোস্তগোলা সেনানিবাস) ঢাকা
  • (চট্টগ্রাম সেনানিবাস) চট্টগ্রাম
  • (যশোর সেনানিবাস) যশোর
  • (রাজশাহী সেনানিবাস) রাজশাহী
  • (বগুড়া সেনানিবাস) বগুড়া
  • (জাহাঙ্গীরাবাদ সেনানিবাস) বগুড়া
  • (কাদিরাবাদ সেনানিবাস) নাটোর
  • (ময়মনসিংহ সেনানিবাস) ময়মনসিংহ
  • (সৈয়দপুর সেনানিবাস) নীলফামারী
  • (শহীদ সালাউদ্দিন সেনানিবাস) টাঙ্গাইল
  • (রংপুর সেনানিবাস) রংপুর
  • (খোলা হাটি সেনানিবাস) দিনাজপুর
  • (জালালাবাদ সেনানিবাস) সিলেট
  • (কুমিল্লা সেনানিবাস) কুমিল্লা 
  • (বিএমএ সেনানিবাস) চট্টগ্রাম
  • (জাহানাবাদ সেনানিবাস) খুলনা
  • (রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস) গাজীপুর 
  • (কাপ্তাই সেনানিবাস) রাঙ্গামাটি
  • (বান্দরবান সেনানিবাস) বান্দরবান
  • (আলীকদম সেনানিবাস) কক্সবাজার
  • (দীঘিনালা সেনানিবাস) রাঙ্গামাটি
  • (খাগড়াছড়ি সেনানিবাস) খাগড়াছড়ি

আরো পড়ুনঃ রোবট ও রোবোটিক্স এর সম্পর্কে

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মোট সংখ্যা

বাংলাদেশ আজ আমাদের দেশ সেনাবাহিনীর জন্য বিশ্বের কাছে অনেক একটি মর্যাদাবান দেশ হিসেবে পরিচিত। আমাদের দেশের প্রায় জাতিসংঘে কয়েকশ এর বেশি সেনাবাহিনী তাদের কাছে আছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আর বাংলাদেশের একটি সশস্ত্র বাহিনী । সেনাবাহিনী সাধারণত দেশের সকল সশস্ত্র বাহিনী থেকে খুবই শক্তিশালী ও মর্যাদাবান।

একটি দেশকে টিকিয়ে রাখার জন্য সেনাবাহিনী তার পক্ষে খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি এমন একটা বাহিনী এ বাহিনী দেশের যেকোন প্রান্তে রয়েছে এবং এটি নিজের প্রাণের বিনিময়ে হলেও দেশকে রক্ষা করতে পারে।

বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সক্রিয় রয়েছেন আনুমানিক এক লক্ষ ৭৫ হাজার সেনাবাহিনী। ট্যাংকে সেনাবাহিনীর সংখ্যা রয়েছে ২৮১টি এবং সামরিকজানের সংখ্যা রয়েছে ১৩ হাজার ১০০ টি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ট্রেনিং

বাংলাদেশের সেনাবাহিনী একটি মূল মন্ত্র ধারণ করে পরিচালিত হচ্ছে যে, আমাদের আর্টিকেল নিয়ে যদি আপনাদের খুবই ভালো লাগে তাহলে এটি ফলো বা লাইক করুন ।এবং যেকোনো তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার তথ্য দেওয়া রয়েছে। আপনার যে কোন সমস্যার সমাধান পেয়ে যেতে পারেন আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে।  স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহবানে এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্ম হয়েছিল। দেশের স্বাধীনতা, এবং অখন্ডতা রক্ষা করা ছাড়াও সেনাবাহিনী শান্তি প্রতিষ্ঠায় আজ একটি অতি পরিচিত এবং গর্বিত বাহিনী নামে খ্যাত।

ট্রেনিং এতই কঠিন হয় যে যাতে এরা যুদ্ধের ময়দানে পালিয়ে না আসতে শিখে সর্বদা শত্রুর মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়। এদের এমনভাবে ট্রেনিং দেওয়া হয় যে এরা সর্বদা সর্বত্র দেশের মর্যাদা রাখে। এদের ট্রেনিং অত্যন্ত কঠিন ও ভয়াবহ নির্মমভাবে করে থাকে যাতে করে এরা সব জায়গায় নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে।

সেনাবাহিনীর ইউনিট সমূহ

একটি দেশকে টিকিয়ে রাখার জন্য সেনাবাহিনী তার পক্ষে খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি এমন একটা বাহিনী এ বাহিনী দেশের যেকোন প্রান্তে রয়েছে এবং এটি নিজের প্রাণের বিনিময়ে হলেও দেশকে রক্ষা করতে পারে। এজন্য সেনাবাহিনীকে আরও শক্ত ও মজবুত করে তোলার জন্য তাদের জন্য কয়েকটি ইউনিট তৈরি করা হয় বাংলাদেশ এ সাধারণ সেনাবাহিনীর জন্য ৯টি ইউনিট তৈরি করা হয়।

সেনাবাহিনীর কোর

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোর অনেক কয়েকটি  রয়েছে তা নিচে উল্লেখ করা হলো;

  • ট্যাংক বা সাজোয়া বাহিনী  -  আরমার্ড
  • এটা যাবতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং কাজ ছাড়াও পদাতিক বাহিনীর কাজও করতে সক্ষম   -       ইঞ্জিনিয়ার
  • পদাতিক বাহিনী  -  ইনফেন্টি
  • কামান বা গোলন্দাজ বাহিনী  -  আর্টিলারি
  • সাধারণত এরা আয়ারলেস টেলিফোন রাডার ইফতারের মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং রক্ষা করে  -  সিগন্যালস
  • এরা সাধারণত সেনাবাহিনীর গাড়ি চলাচলের তেল এবং ড্রাই রেশন ও ফ্রেশ ইত্যাদি সরবরাহের কাজ করে  -  আর্মি সার্ভিস কোর 
  • সাধারণত এরা সেনা সদস্য ও তাদের পরিবারের চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত থাকে  -  আর্মি মেডিকেল কোর
  • সেনাবাহিনীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যেমন স্কুলে শিক্ষকতা করে   -   আর্মি এডুকেশন কোর ।

এ ছাড়াও আর্মিদের আরো অনেক বেশ কয়েকটি কোড রয়েছে আমি ছোটখাটো কয়েকটি করে বিভাগ বলেছি এবং আরো বেশ কয়েকটি ভালো করে রয়েছে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিশ্বের কত নাম্বার 2023

বর্তমান সময়ে চলতি বছরে সামরিক শক্তির দিক থেকে ৪০তম অবস্থানে বাংলাদেশ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশের মধ্যে সামরিক শক্তি ও বুদ্ধিমতার দিক দিয়ে বাংলাদেশের স্থান হল চতুর্থ। বর্তমানে আমাদের পৃথিবীতে ১৪৫টি দেশ রয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দিক থেকে ৪০ তম দেশ এটি আমার জন্য একটি গর্বিত ও সম্মানের।

২০২৩ সালের সেনাবাহিনী স্টেনথ রেংকিং নামের প্রকাশিত সামরিক শক্তিমতা ও বুদ্ধিমতা বিচারে দেশগুলোর স্কুল নির্ধারণ করা হয়েছে এতে আমাদের বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী অর্থাৎ সেনাবাহিনী বিশ্বের মধ্যে ১৪৫টি দেশ এর মধ্যে চল্লিশতম হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে বা সম্মান লাভ করেছে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ এর জন্য বাংলাদেশে শুধুমাত্র একটি অস্ত্র কারখানা রয়েছে। সেটি গাজীপুরে অবস্থিত। এটি শুধুমাত্র সেনাবাহিনী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত । এটি 1970 সালে উদ্বোধন করা হয় এখানে উৎপাদন করা হয়, পদাতিক অস্ত্র , ছোট অস্ত্র , ফিউজ , কামান , বারুদ , পিস্তল , বিস্ফোরক অর্থাৎ বোম্‌ এবং মাইন।

এটি গাজীপুর জেলার মজার চত্বরের 303 জমির উপর কারখানাটি তৈরি করা হয় এটি 1970 সালে উদ্বোধন করা হয়। যদিও এটি 1971 সালে বাংলাদেশের যুদ্ধের সময়  যথেষ্ট পরিমাণে ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং লোকসান ঘটে এবং যুদ্ধের পরে এটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পায় । ১৯৮৮ সালের ৪ থেকে ৫ই ডিসেম্বরের মধ্যে কারখানাটি সরাসরি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হাতে নিয়ন্ত্রিত ও তত্ত্বাবধায়নের  পরিচালিত হয়ে আসছে ।

সেনাবাহিনীর মোবাইল নাম্বার

  • বাংলাদেশ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড অফিস , ঢাকা যোগাযোগঃ ০১৭৬৯ ০১৭২১০২
  • বেইজ ক্যাম্প , গাজীপুর , যোগাযোগঃ ০১৯৫২৭৭৭ ৯৯৯
  • বাংলাদেশ আর্মড ফোর্সেস বোর্ড , ঢাকা , যোগাযোগঃ  ০২৯৩৩৬১৫৩
  • বাংলাদেশ নেভেল একাডেমি, চট্টগ্রাম , যোগাযোগঃ ০৩১২ ৫০১২০৭

আরো পড়ুনঃ ডেঙ্গু জ্বরের সম্পর্কে

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতীক কি

বর্তমান সময়ে চলতি বছরে সামরিক শক্তির দিক থেকে ৪০তম অবস্থানে বাংলাদেশ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশের মধ্যে সামরিক শক্তি ও বুদ্ধিমতার দিক দিয়ে বাংলাদেশের স্থান হল চতুর্থ। বর্তমানে আমাদের পৃথিবীতে ১৪৫টি দেশ রয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দিক থেকে ৪০ তম দেশ এটি আমার জন্য একটি গর্বিত ও সম্মানের।



বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশকে এনে দিয়েছে একটি নতুন মর্যাদা ও গর্বিত দেশ হিসেবে গড়ে ওঠার জন্য নতুন উৎসাহ এজন্য সেনাবাহিনীকে একটি প্রতীক দেওয়া হয় সে প্রতিটি হল; ক্রস চিহ্নযুক্ত দুটি তরবারি এবং ওপরে কৌণিক অবস্থানে রয়েছে জাতীয়  শাপলা ফুল।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডিভিশন কয়টি

সেনাবাহিনী অন্য সকল বাহিনীর থেকে খুবই মর্যাদাবান ও গুরুত্বপূর্ণ একটি বাহিনী। যা দেশকে রক্ষা করতে সক্ষম। যাকে দেশের ভবিষ্যৎ বলা হয়ে থাকে । এটা দেশ সাধারণত টিকে থাকে দেশের সেনাবাহিনীর উপর ভিত্তি করে। যে দেশের বাহিনী যত মজবুত সে দেশের শক্তি তত বেশী । এজন্য দেশের সেনাবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য তৈরি করা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডিভিশন গুলো হল; বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর ডিভিশনের সংখ্যা হচ্ছে ১২টি। ৭ টি পদাতিক ডিভিশন , নয় পদাতিক , ১১ পদাতিক , ১৭ পদাতিক , ১৯ পদাতিক , ২৪ পদাতিক , ৩৩ পদাতিক , ৫৫ পদাতিক , ৬৬ পদাতিক , এবং আর্টডকে মোট দশটি ডিভিশন রয়েছে এই দুটি ডিভিশন যুক্ত তো হয়ে মোট ডিভিশন ১২ টি হয়েছে।

কিছু মন্তব্য

আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলের বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ সম্পর্কে পড়ে উপকৃত হন। তাহলে আমাদের আর্টিকেল যদি আপনাদের খুবই ভালো লাগে তাহলে এটি ফলো বা লাইক করুন ।এবং যেকোনো তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার তথ্য দেওয়া রয়েছে। আপনার যে কোন সমস্যার সমাধান পেয়ে যেতে পারেন আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url