নিম পাতার ঔষধি গুন - নিম পাতার ২০টি উপকারিতা

প্রিয় পাঠক, আপনি কি নিম পাতার ২০টি উপকারিতা  এবং নিম পাতার ঔষধি গুন সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে কোন চিন্তা নেই আপনারা আমাদের আর্টিকেল থেকে নিম পাতার ২০টি উপকারিতা ও নিম পাতার ঔষধি গুন সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। আমাদের জন্য খুবই উপকারী। তাহলে চলুন দেরি না করে নিম পাতার ২০টি উপকারিতা এবং নিম পাতার ঔষধি গুন গুলো জেনে নেই।

নিম পাতার ঔষধি গুন - নিম পাতার ২০টি উপকারিতা
নিম পাতা থেকে মানব জীবনে অনেক উপকারে আসে এবং অনেক ঔষধের কাজ করে থাকে এই নিমপাতা। কিন্তু আপনারা অনেকেই তা জানেন না সেজন্য চলুন নিম পাতার ২০টি উপকারিতা এবং নিম পাতার ঔষধি গুন সম্পর্কে জেনে নিন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ নিম পাতার ঔষধি গুন - নিম পাতার ২০টি উপকারিতা

ভূমিকা | নিম পাতার ঔষধি গুন - নিম পাতার ২০টি উপকারিতা

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা সকলে জানেন যে নিম পাতা কতটা উপকারী একটি পাতা। যা অন্য কোন পাতার ভেতরে লক্ষ্য করা যায় না। নিম পাতা দিয়ে গোসল করলে আপনি মুক্ত থাকতে পারবেন। নিম পাতা দ্বারা আপনার জীবনের সকল রোগ জীবাণু দূর করতে পারবেন। আপনাদের মানব জীবনে নিম পাতার ২০টি উপকারিতা যদি জানতে চান তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহ করুন। কারণ আজ আমরা আমাদের আর্টিকেলে নিম পাতার ২০টি উপকারিতা এবং নিম পাতার ঔষধি গুন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

আরো পড়ুনঃ সরিষার তেলের ১৫ টি উপকারিতা জানুন

দৈনন্দিন জীবনে আমরা নিমপাতা কে এবং নিম গাছের ডালকে অনেকভাবে ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারি নিমপাতা কে তাহলে আমরা অনেক উপকার পেতে পারি। এবং নিম পাতার ঔষধি গুন রয়েছে অনেক যা হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন না। আপনারা নিম পাতার ঔষধি গুন সম্পন্ন কথাগুলো জেনে সেই ঔষধি গুনগুলোকে আপনারা আপনাদের জীবনের কাজে লাগাতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে নিম পাতার ২০টি উপকারিতা এবং নিম পাতার ঔষধি গুন গুলো জেনে নেই।

নিম পাতার ২০টি উপকারিতা

নিমের পাতা আমরা সকলে এক নামে চিনি। এটি আমলের কাছে খুবই অতি পরিচিত একটি পাতা যা আমাদের বাড়ির আশেপাশেই লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু আপনারা অনেকে জানেন না যে এই নিম পাতা দ্বারা কতগুলো উপকারিতা রয়েছে। ডিম পাড়া যারা আপনারা অনেক উপকারিতা লাভ করতে পারেন এবং এতে রয়েছে অনেক ঔষধি গুন যা আপনারা না জানার জন্য আর সেই অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তাহলে আজকে আপনারা আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে আপনাদের সেই উপকারিতা এবং আপনাদের জীবনে ঔষধি গুণের কাজ গুলো লাগাতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ লিঙ্গে সরিষার তেল মাখার উপকারিতা

নিম পাতার ২০টি উপকারিতা হচ্ছে,

আঘাত বা ক্ষত সারায়

আঘাত বা ক্ষত সারানোর জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম নিম পাতার ব্যবস্থা করতে হবে। তারপরে সেই নিম পাতাটি ভালোভাবে বেটে পেস্ট এর মত করে নিতে হবে এরপরে সেই বানানো নিম পাতার পেস্ট আপনার আঘাত জনিত বা ক্ষত জায়গায় ও পোকামাকড়ের দ্বারা সংক্রান্ত জায়গায় দৈনিক কয়েকবার করে লাগাবেন। এভাবে আপনি কয়েকদিন যাবত নিম পাতার পেস্ট ক্ষত জায়গায় ব্যবহার করার ফলে খুব দ্রুত সেরে যাবে।

চোখের অনেক সমস্যা দূর করে

চোখের সমস্যা দূর করার জন্য নিম পাতা পানি দিয়ে আপনাকে সিদ্ধ করে নিতে হবে সেদ্ধ করার পরে সেই পানিটুকু থেকে ভালোভাবে ঠান্ডা করবে এটা হবে। এরপর সেই ঠান্ডা পানি দিয়ে আপনার চোখ ধুয়ে ফেলুন এতে আপনার চোখের লালচে ভাব এবং চোখের ব্যথা ও ক্লান্তি ভাব খুব দ্রুতই দূর হয়ে যাবে।

খুকশি দূর করে

পরিমাণ মতো পানিতে নিম পাতা সিদ্ধ করুন ততক্ষণ পর্যন্ত সেদ্ধ করুন যতক্ষণ পর্যন্ত না পানিতে নীল হচ্ছে। সেদ্ধ হওয়ার পরে পানিটিকে ঠান্ডা করে রাখুন এবং গোসলের সময় চলে শ্যাম্পু করবেন। শ্যাম্পু করার পরে নিম পাতা সেদ্ধ করার ঠান্ডা পানি দিয়ে মাথা পরিষ্কার করুন।

ব্রণ ভালো করে

নিম পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনাদের মুখের জন্য খুবই উপকারী। এজন্য বোনকে ভালো করার জন্য কিছু নিমপাতা নিন এবং সেই নিম পাতা গুলো গুরু করে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। সেই পেস্ট আপনার ব্রণে লাগাতে থাকুন যতদিন না পর্যন্ত আপনার মুখের ব্রণগুলো শুকাবে ততদিন পর্যন্ত মুখে নিম পাতার পেস্ট লাগাতে থাকুন। এবং এর ফলে আপনার মুখের লালচে ভাব ফুসকুড়ি এবং ডার্ক স্পট এবং দীর্ঘমেয়াদি ঘা গুলো দূর করতে সক্ষম হয় নিমপাতা।

কানফোড়া ভালো করে

কান ফোড়া ভালো করার জন্য সবথেকে ভালো উপায় হচ্ছে নিম পাতা। আর এটি ব্যবহার করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম নিম পাতাটি গুঁড়ো করে নিতে হবে। এবং নিম পাতার গুঁড়ো সঙ্গে কিছু মধু মিশিয়ে নিন এবং এগুলো আপনার কানফোড়ায় কয়েক ফোঁটা করে লাগিয়ে দিন। এভাবে বেশ কয়েকদিন যাবত ব্যবহার করলে আপনার কানফোঁড়াটি খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।

ত্বকের সমস্যা দূর করে

আপনার ত্বকের সমস্যা এবং ত্বকের এলার্জি ভাব লালচে ভাব দূর করার জন্য নিমপাতা খুব ভালো কাজ করে থাকে। ত্বকের সমস্যা দূর করার জন্য নিম পাতা ব্যবহার করার নিয়ম হচ্ছে সর্বপ্রথম আপনাকে নিম পাতাটি গুঁড়ো করে নিতে হবে এবং বুড়ো করে পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এবং নিম পাতার পেস্ট এর সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে নিতে হবে। এবং সেগুলো আপনার মুখে অর্থাৎ তকে ব্যবহার করলে আপনার মুখের একজিমা প্রদাহজনিত ত্বকের রোগ এবং মুখের লালচে ভাব খুব দ্রুত দূর করে থাকে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

কয়েকটি নিম পাতা গুঁড়ো করে এক গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে আপনি যদি পান করতে পারেন। তাহলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে। কারণ নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন ও পটাশিয়াম। যা আপনাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ বাড়াতে খুবই কার্যকরী।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়

নিমপাতা একটি মহা আশ্চর্য মহা ঔষধ। এটি মানুষের যেরকম ত্বকের ভিতরেও কাজ করে সেরকম ত্বকের বাহিরেও কাজ করে থাকে। আপনি যদি নিয়মিত নিম পাতার পেস্ট বানিয়ে আপনার ত্বকের ব্যবহার করেন তাহলে আপনার মুখের সকল দাগ এবং সমস্যা দূর করে আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

হজম শক্তি বাড়ায়

নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, এন্টিফাঙ্গাল এই সকল উপাদান গুলো আপনাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী এবং আপনাদের হজম শক্তিতেও এটি খুব ভালো কাজ করে। আপনি যদি নিমপাতা ভেজে এবং নিম পাতাগুলো করে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সে পানি নিয়মিত পান করতে পারেন তাহলে আপনার পেটের সকল সমস্যা দূর করে হজম শক্তি বাড়ায়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করে

আপনি যদি নিমপাতা প্রতিদিন রান্না করে এবং নিম পাতা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি পান করেন। তাহলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে ক্যান্সারকে প্রতিরোধ করে এবং নিয়ন্ত্রণ করে। নিম পাতায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সর্বদা লড়াই করে থাকে। এজন্য আপনারা যদি প্রতিদিন নিমপাতা খেতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনারা ক্যান্সার থেকে দূরে থাকতে পারবেন।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে

নিম পাতায় থাকা সকল উপাদানগুলো আপনাদের রক্তের লোহিত কণিকা গুলো সচল রাখে। এবং রক্তের মাত্রা কমিয়ে উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এর ফলে আপনি ডায়াবেটিস থেকেও মুক্তি পেতে পারেন।

লিভারকে ভালো রাখে

আপনারা সকলে হয়তো এতক্ষণে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন যে নিম পাতায় রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং পটাশিয়াম যা আমাদের লিভারকে ভালো রাখার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিম পাতা গুঁড়ো করে পানিতে ভিজিয়ে রেখে এবং নিমপাতার রস করে খান তাহলে সেই নিম পাতাতে থাকা উপাদানগুলো আপনার লিভারকে সুস্থ ও স্বাস্থ্যকর রাখতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে

আপনাদের যাদের ব্লাড সুগার এর সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন ১০ থেকে ২০টি নিম পাতা খেলে আপনার ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক সাহায্য করে। কারণ নিমপাতা তে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের সকল উপাদান ভরপুর রয়েছে।

দাঁত কে সুস্থ রাখার জন্য নিমপাতা

আপনাদের যদি রাতে কোন সমস্যা থাকে এবং দাঁতের মাড়িতে ব্যথা এবং দাঁতকে সুস্থ রাখতে চান তাহলে আপনারা প্রতিদিন নিম পাতার পেস্ট বানিয়ে নিম পাতার ডাল দিয়ে দাঁত মাজতে পারেন। এর ফলে নিম পাতায় থাকা উপাদান গুলো এবং নিম পাতার ডালে থাকা উপাদানগুলো আপনার দাঁতকে মজবুত এবং রোগ মুক্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

রক্ত পরিষ্কার রাখতে নিমপাতা

আমাদের শরীরে অনেক ধরনের রোগ বালাই দেখা দেয় আমাদের রক্তের সমস্যার জন্য এমনকি রক্তের সমস্যার জন্য ক্যান্সারও হতে পারে। সেজন্য আমাদের উচিত রক্ত পরিষ্কার রাখা। আর রক্ত পরিষ্কার রাখার সবথেকে ঘরোয়া ভালো উপায় হচ্ছে নিম পাতা খাওয়া। নিমপাতা তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল যা আপনাদের শরীরের রক্তকে পরিষ্কার রাখে। এবং অনেক রোগবালায়ের হাত থেকে রক্ষা করে।

আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস রোগীর কাঁচা সজনে পাতার উপকারিতা জানুন

ওজন কমায়

আপনাদের শরীরের যদি বাড়তি ওজন হয়ে যায় তাহলে আপনি যদি সেগুলোকে কমাতে চান সেজন্য আপনাকে প্রতিদিন নিমপাতা খেতে হবে। নিম পাতাতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এটি ওজন কমানোর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মেদ ভুঁড়ি কমাই নিমপাতা

আপনার শরীরের যদি অতিরিক্ত চর্বি জমতে শুরু করে তাহলে আপনি সবথেকে ঘরোয়া উপায় বিশ্বাস করতে পারেন নিমপাতা। কারণ নিম পাতাতে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাঙ্গাল ও যা আপনাদের দেহের মেদ ভুড়ি কমাতে খুবই কার্যকরী। আপনারা যদি আপনাদের মেদ ভুঁড়ি কমাতে চান তাহলে আপনাদেরকে দৈনিক নিম পাতার রস দুবার খেতে হবে।

ইনফেকশন কমাতে নিম পাতা

আপনার যেকোনো কাটা ছেঁড়া এবং ফোসা পড়া জায়গাতে ইনফেকশন তৈরি না হতে দেওয়ার জন্য আপনি নিম পাতা ব্যবহার করতে পারেন। নিম পাতা ব্যবহার করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম কয়েকটি নিম পাতা পরিমাণ মতো পানিতে নিতে হবে এবং সেই পানিতে থাকা নিমপাতা গুলোকে ভালোভাবে সিদ্ধ করে নিতে হবে। এবং ভালোভাবে ছেকে সেই পানিগুলো আপনার কাটা ছেঁড়া ক্ষত এবং ফোসা পড়া জায়গাগুলোতে ব্যবহার করা। তাহলে আপনার সেই জায়গাগুলোতে ইনফেকশন হতে পারবেনা।

দীর্ঘদিন ধরে পাতলা পায়খানা হলে তা কমাতে নিমপাতা

যদি আপনাদের দীর্ঘদিন যাবৎ পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে তাহলে আপনারা সেটি কমাতে নিম পাতা ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু আপনারা সেগুলো ব্যবহার করা নিয়ম জানেন না এজন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন। কয়েকটি নিমপাতা একত্রিত করে সেগুলো থেকে নিম পাতার রস বের করে নিতে হবে। এবং নিম পাতার প্রায় ৩০ ফোটা রস পানিতে দিয়ে খেতে হবে। তাহলেই আপনার এই দীর্ঘমেয়াদি পাতলা পায়খানা সেড়ে যাবে।

কৃমি নিয়ন্ত্রণে নিম পাতা

আপনি যদি নিয়মিত নিমপাতা রান্না করে এবং নিম পাতার রস ও নিম পাতা গুঁড়ো করে পানিতে ভিজিয়ে খেলে আপনার পেটের কৃমি দূর হয়ে যাবে। এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

নিম পাতার ঔষধি গুন

আপনারা সকলে নিম গাছকে ঔষধি গাছ হিসেবে চিনেন। নিমগাছ একটি মহা ঔষধি গাছ। যা পুরো বিশ্বে এরকম ঔষধি গাছের মতো কোনো গাছ লক্ষ্য করা যায় না। নিম গাছের পাতা শিকড়, নিমের ফল, ও নিম গাছের ছাল ইত্যাদি এই সকল জিনিসগুলো মানুষের জীবনের সকল রোগ বালাইকে মুক্ত করতে সাহায্য করে। এবং ব্যাকটেরিয়া নাশক রোগ গুলোকে রোধ করে। এবং নিম নিমপাতায় থাকা উপাদানগুলো আপনার ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায় এবং ত্বকে থাকা চর্মরোগগুলো ভালো করতে খুবই কার্যকারী। এবং নিম পাতা দিয়ে ব্যথা মুক্ত ও জ্বর কমানো যায়। এমনকি নিমপাতা দিয়ে জন্মনিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়।

শেষ কথা | নিম পাতার ঔষধি গুন - নিম পাতার ২০টি উপকারিতা

প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণে নিম পাতার ২০টি উপকারিতা এবং নিম পাতার ঔষধি গুন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। এবং জানতে পেরেছেন যে নিম পাতা আপনাদের জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। নিমপাতা এবং নিম পাতার ফল নিম পাতার গাছ এবং নিম গাছের ছাল ইত্যাদি সকল কিছুই আপনাদের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য নিম গাছকে মহা ঔষধ বলা হয়। আপনাদের জীবনে লিভার এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ ও নানান ধরনের রোগবালার হাত থেকে সর্বদা দূরে থাকতে হবে।

আরো পড়ুনঃ সজনে পাতার ১০টি উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন

আপনারা যদি এই সকল রোববারের হাত থেকে দূরে থাকতে চান তাহলে আপনারা অবশ্যই নিম পাতা ব্যবহার করতে পারেন। এবং কিভাবে আপনার নিম পাতা উপকারিতা পাবেন সেজন্য আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহ পড়লেই আপনারা নিম পাতার ২০টি উপকারিতা এবং নিম পাতার ঔষধি গুন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url