সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব - সঞ্চয়ের সুবিধা ও অসুবিধা
পোস্ট সূচিপত্রঃ সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব - সঞ্চয়ের সুবিধা ও অসুবিধা
- ভূমিকা
- সঞ্চয়ের মূল উদ্দেশ্য কোনটি
- কোন সঞ্চয়পত্রে লাভ বেশি
- সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব
- সঞ্চয়ের সুবিধা ও অসুবিধা
- শেষ কথা
ভূমিকা | সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব - সঞ্চয়ের সুবিধা ও অসুবিধা
প্রিয় বন্ধুরা আপনার অবশ্যই আজকে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব এবং সঞ্চয়ের সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে জানতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। সেজন্য আজকে আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলে পৌঁছেছেন। আপনারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে শুধু সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব নয় ও সঞ্চয়ের সুবিধা ও অসুবিধা নয় সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব এবং কোন সঞ্চয় বেশি লাভ হয় এই সম্পর্কেও আপনারা আজকে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সঞ্চয় এর গুরুত্ব কি ও সঞ্চয়ের ১১টি গুরুত্বপূর্ণ
তাহলে প্রিয় পাঠক আপনাকে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব এবং সঞ্চয়ের সুবিধা ও
অসুবিধা সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে
পড়তে হবে। তাহলে আপনারা এই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন এবং জানতে
পারবেন যে কিভাবে আপনাদের জীবনে সঞ্চয় এর গুরুত্বের প্রভাব ফেলবেন এছাড়াও
সঞ্চয়ের সুবিধা গুলো আমাদের জীবনে কতটা চলুন তা জেনে নেই।
সঞ্চয়ের মূল উদ্দেশ্য কোনটি
আপনারা সবাই হয়তো জানেন যে সঞ্চয় কি এবং সঞ্চয় কিভাবে রাখতে হয়। এবং আপনারা
হয়তো সঞ্চয় হিসেবে সঞ্চয়পত্রে আপনারা সঞ্চয় জমা রাখেন কিন্তু জানেন না
সে সঞ্চয়ের মূল উদ্দেশ্য কি। আমরা অনেকেই অনেক জায়গায় সঞ্চয় জমা করে থাকি এবং
আপনারা সঞ্চয় জমা করতে পারেন যে কোন বাংলাদেশের নাগরিক বিনিয়োগে। তাই চলুন
দেরি না করে জেনে নিই সঞ্চয়ের মূল উদ্দেশ্য কি।
আমরা অনেক সময় সঞ্চয় জমা করি এবং সেটি দীর্ঘমেয়াদী হিসেবেও করে থাকি। এবং আমরা
অনেক আকারে সে সঞ্চারতি রেখে দিন এবং অনেক ঝুঁকিমুক্ত হয়ে বিনিয়োগের মাধ্যমে
মুনাফার হার থেকে সঞ্চয়ে পাওয়া যায়। এবং আমাদের নাগরিকদের অবসরপ্রাপ্ত সরকার ও
বেসরকারি কর্মকর্তাদের শারীরিক প্রতিবন্ধিতা ও আর্থিক নিরাপত্তার কারণেও সঞ্চয়
রাখা হয়। এবং আমরা আহরিত এর মাধ্যমে টাকা জমা করে থাকে এবং অনেক সঞ্চয় হয়ে
থাকে এবং সেই থেকে আমরা অনেক উপকার পেয়ে থাকি।
এবং আমাদের সঞ্চয় জমা রাখার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আমাদের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর
থেকে আমরা সেই সঞ্চয় পেয়ে থাকি। এবং আমরা সেই সঞ্চয় থেকে অনেক জরুরি প্রয়োজনে
লাগাতে পারি। এবং আমরা সেই সঞ্চয় থেকে অনেক ধরনের কাজ করতে পারি সেই থেকে আমাদের
মুনাফার কিছুটা হলেও বেড়ে যায় আর যদি আমরা মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ভাঙি তাহলে
আমাদের সুদের হার কিছুটা কমে যাবে। এবং সঞ্চয়ের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ব্যাংক
বীমা।
১৪১৪ আরো পড়ুনঃ হজ যাত্রীদের করণীয় গুলো জেনে নিন
আসল কথা হচ্ছে সঞ্চয়ের মূল উদ্দেশ্য আমাদের ভবিষ্যৎ এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ভালো করা। যাতে করে আমরা এখন আমাদের খরচের অংশ থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে তার সঞ্চয় করে টাকা জমা করি। এবং সেই টাকা আমাদের বৃদ্ধ বয়স অথবা আমাদের অভাবের সময় তা কাজে লাগাতে পারি এবং ভবিষ্যতে সুখময় ও সাফল্যের শিখরে পৌঁছাতে পারি সেই জন্য আমরা সঞ্চয় করব। আপনার আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন এবং সাফল্যের শিখরে পৌঁছানোর জন্য সঞ্চয়ের কোন বিকল্প নেই। তাই আপনারা বেশি বেশি করে সঞ্চয় করবেন।
কোন সঞ্চয়পত্রে লাভ বেশি
সঞ্চয়পত্রে আমাদের অনেক অর্থ থাকে এবং আমাদের সে অর্থ থেকে নিরাপদ শুধু পাওয়া যায়। এবং আমাদের জাতীয় সঞ্চয়পত্রকে বেছে নিতে সাধারণ মানুষ অনেক চিন্তা করে। কারণ আমরা সঞ্চয়পত্র অনুযায়ী যদি সুদের হার বেশি হয়ে যায় তাহলে আমরা কিভাবে দেব। তাই চলুন জেনে নিন কোন সঞ্চয় পত্রে লাভ বেশি।
আমাদের সাধারণ মানুষের সঞ্চয় করা যায় তার আয়ের উপর বৃদ্ধি করে। এবং আমাদের
সঞ্চয়ে লাভ বেশি হয় আমরা যদি আমাদের সঞ্চয় বেশি করে রাখি এবং আমাদের আয়ের
যতটুকু সম্ভব ততটুকু সঞ্চয় করি। তাহলে আমাদের সঞ্চয়পত্রে লাভ বেশি হবে এবং আমরা
সঞ্চয়পত্রে আমাদের সঞ্চয় বেশি করতে পারব এবং আমাদের লাভ বেশি হবে। আমাদের
সাধারণ মানুষের আয়ের যতটুকু চতুর্থ অংশ অর্থাৎ ২০ থেকে ২৫ শতাংশ মানুষ যদি
সঞ্চয় করে তাহলে তাদের সঞ্চয় অভ্যাস বেড়ে যাবে। এবং তারা সঞ্চয়পত্র সঞ্চয়
বেশি রাখতে পারবে এবং তাদের লাভ বেশি হবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে সঞ্চয়ের প্রচলিত জায়গা হচ্ছে ব্যাংক সংস্থা। এবং সে ব্যাংকে
আমরা অনেক ধরনের সুবিধা পেয়ে থাকি। এবং ব্যাংকের প্রধান কারণ হচ্ছে প্রত্যেক
দেশের নেটওয়ার্ক ব্যাংকের সাথে সংযুক্ত রয়েছে। এবং আমাদের গত এক দশকে ব্যাংকের
অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বেড়ে প্রায় তিনগুণ হয়ে গেছে। এবং আমাদের ব্যাংকের অনেক
স্কিম রকম রয়েছে। এবং সঞ্চয়ের কয়েক রকম ধাপ রয়েছে যেগুলোতে আমাদের সঞ্চয়ের
লাভ বেশি হবে। এবং আমরা যদি ডিপিএস করে থাকি বিপি এসেও আমাদের অনেক লাভ হয়ে
থাকে।
আমরা যারা সঞ্চয় করে থাকি এবং সেই সঞ্চয়ের ডিপিএস করে থাকি তাহলে আমাদের সে সঞ্চয়ের এবং ডিপিএস এর সুদ বেড়ে যায় এবং আমাদের অনেক লাভ হয়। আমরা যদি প্রতি সপ্তাহে ব্যাংকে ১০০ টাকা করে জমা করে রাখি তাহলে আমাদের সেই ডিফেন্স বেড়ে যায় এবং আমাদের লাভ বেশি হয়। আমাদের ১০০ টাকা থেকে সঞ্চয় ১০৬ টাকা হয়ে যায় এবং সে থেকে আমাদের লাভ হয়।
সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব
সঞ্জয় হচ্ছে আমাদের আর্থিক ভবিষ্যৎ আমাদের পরবর্তী টাকার সাথে হিসাব করা যায়।
এবং আমাদের দেশের আর্থিক উন্নয়নে সঞ্চয় করা গুরুত্বপূর্ণ। সঞ্চয় ও বিনিয়োগের
গুরুত্ব উভয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সাহায্য করে। এবং সঞ্চয় ও
বিনিয়োগ আমাদের দেশের জনগণের সাধারণ মানুষের উন্নত করতে সাহায্য করে। ও
বিনিয়োগের গুরুত্ব আমরা কেউ জানিনা, তাই চলুন জেনে নিন সঞ্চয় ও বিনিয়োগের
গুরুত্ব কি।
সঞ্চয়
সঞ্চয় আমাদের ভবিষ্যতে অনেক কাজে লাগে এবং আমাদের বর্তমান জীবিকা নির্বাহ করতে সাহায্য করে। এবং আমাদের কিছু প্রয়োজনে ও চাহিদা মেটাতে ও বর্তমান সময়ে তুলে ধরতে সাহায্য করে তার নামই সঞ্চয়। এবং মুনাফার হার এর উদ্দেশ্যে আমাদের সঞ্চিত অর্থে আমাদের সঞ্চয় জড়ো হয়। এবং সেই সঞ্চয় আমাদের অনেক কাজে ব্যবহার হয় এবং সেই সঞ্চয় থেকে আমরা অনেক ধরনের সুবিধা পেয়ে থাকি। সঞ্চয় করা খুবই সহজ সঞ্চয় আমাদের জীবিকা নির্ভর করে।
১৩১৩ আরো পড়ুনঃ জীবনে বরকত লাভের উপায় সম্পর্কে জানুন
সঞ্চয় আমাদের অনেক ঝুঁকি কম থাকে এবং সে সঞ্চয়ের রিটার্ন ও অনেক সময় কম থাকে।
এবং আমাদের সঞ্চয় করলে অনেক ধরনের শ্রম দিতে হয় না। আমাদের আয়ের যতটুকু সম্ভব
ততটুকু দিয়ে আমরা সঞ্চয় করে থাকি। এজন্য আমরা যে কেউ গরিব ধনী ছোট থেকে বড়
সকলেই চাইলে সঞ্চয় করতে পারি নিজের ভবিষ্যতকে সুগম করে তুলতে পারি ও দেশের
অর্থায়নে অংশীদার হতে পারে। আমরা যদি এখান থেকে সঞ্চয় করি তাহলে আমাদের
ভবিষ্যতে আমাদের ছেলেমেয়েদের বড় হতে সঠিকভাবে মানুষ করতে খুব সহজ হবে।
এছাড়া হঠাৎ নানান ধরনের রোগবালাইয়ের জন্য অনেক টাকা প্রয়োজন হয় তখন আমরা হঠাৎ
করে সেই টাকাগুলো জোগাড় করতে পারি না। এই সময় সঞ্চয় আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
কারণ আপনি যদি আগে থেকে সঞ্চয় করতেন তাহলে আপনার এই বিপদের সময় আপনি খুব সহজেই
আপনার সঞ্চয় করার টাকাগুলো নিয়ে আপনার চিকিৎসা করাতে পারতেন।
সন্তানের পড়ালেখার ক্ষেত্রে হঠাৎ করে এবং সংসারের আপদ বিপদে হঠাৎ করে অনেক টাকা
প্রয়োজন হতে পারে যা কখনো মানুষকে বলে কয়ে আসেনা। সে যেন আপনাকে এগুলো থেকে
সতর্ক থাকার জন্য সব সময় আপনাকে সঞ্চয় করতে হবে। কারণ এই ধরনের আপদ বিপদের হাত
থেকে রক্ষা পেতে সঞ্চয়ের কোন বিকল্প নেই। তাই আমরা সকলেই কোন নির্দ্বিধা না করে
সঞ্চয় করতে পারি। বর্তমানে এখন অনেক এনজিও ও ব্যাংক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলোতে
আপনি খুব সহজেই শুধু আপনার বায়োডাটা দিয়ে সঞ্চয় করতে পারেন এবং সেই সঞ্চয়
থেকে আপনি কিছু টাকা ইন্টারেস্ট পেয়ে আপনার অর্জিত সঞ্চয় কে বাড়াতে পারবেন।
বিনিয়োগ
আপনার সঞ্চিত অর্থ অন্য কোন মাধ্যমে রেখে নতুন করে মূলধন সৃষ্টি করাটাই হচ্ছে
বিনিয়োগ। ভবিষ্যতে বেশি লাভবান হওয়ার জন্য যে প্রক্রিয়াগুলো ব্যবহার করা হয়
সেটাই হচ্ছে বিনিয়োগ। যখন আপনার সঞ্চিত অর্থ অনেক সময় যাবত থাকার ফলে বেশি অর্থ
পাবেন তখন আপনার সঞ্চিত অর্থ বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য করা হবে। আপনি ঠিক একই রূপ
ভাবে সঞ্চয়ের মতো করে বিনিয়োগ করে আপনার ভবিষ্যৎকে সুন্দর করে তুলতে পারেন। তবে
বিনিয়োগ সবাই করতে পারে না এজন্য আপনারা চাইলে সঞ্চয় করতে পারবেন।
সঞ্চয়ের সুবিধা ও অসুবিধা
সঞ্চয় আমাদের প্রত্যেকটি মানুষের জীবনের ধারাবাহিকতা বদলাতে সাহায্য করে। এমনকি
সঞ্চয় আমাদের জীবনের সাফল্য এনে দিতে খুবই কার্যকারী। সঞ্চয়ের মাধ্যমে আমরা
জীবনে আমাদের লক্ষ্যের কাছে পৌঁছাতে পারি। সঞ্চয়ের দ্বারা আমাদের অর্জিত সম্পদ
গুলো অধিকতর গড়ে তুলতে পারি। কিন্তু আমরা অনেকেই রয়েছি যারা সঞ্চয় করতে চায়
না। বা সঞ্চয় করতে চেষ্টাও করি না অনেকে এটি আলিস ও অবহেলা চোখে দেখেন। আসলে তা
নয় সঞ্চয় করলে আপনার যে রকম ভবিষ্যৎ ভালো হবে সেই রকম আপনি বিভিন্ন জায়গায়
ব্যাংকে লেনদেনের হিসাবটি বুঝতে পারবেন। চলুন আমরা জেনে নেই সঞ্চয়ের সুবিধা
গুলো,
সঞ্চয়ের সুবিধা
- সকল ব্যাংকে আপনি একাউন্ট খুলে সঞ্চয় করতে পারবেন।
- সর্বনিম্ন ১০০ টাকা পর্যন্ত দিয়ে আপনি আপনার সঞ্চয় করতে পারবেন।
- সঞ্চয়ে অ্যাকাউন্ট থেকে আপনি সপ্তাহে দুইবার পর্যন্ত টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
- বছরে দুইবার আপনি আপনার সঞ্চয় টাকার ইন্টারেস্ট পাবেন।
- আপনার সঞ্চয় টাকা ব্যাংকে আপনি সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জমা রাখতে পারবেন।
- সঞ্চয় করলে আপনি আপনার ভবিষ্যতে সেই সঞ্চয় টাকা দ্বারা লক্ষ্যের কাছে যেতে পারবেন।
- সঞ্চয় করার মাধ্যমে আপনি আপনার আগ্রহী ও শখ-আহ্লাদ পূরণ করতে পারবেন।
- ব্যাংকের চেক বই সুবিধা পাবেন।
- ব্যাংকের সঞ্চয় করলে ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার সুবিধা পাবেন।
- অল্প পরিমাণে টাকা জমা দিয়ে সঞ্চয় করা যায়।
- ব্যাংক খোলা থাকলে দিনে যতবার খুশি আপনি টাকা জমা করতে পারবেন আপনার সঞ্চয় একাউন্টে।
সঞ্চয়ের অসুবিধা
- দুইবারের বেশি সপ্তাহে টাকা তুলতে পারবেন না।
- এই হিসাবের দ্বারা আপনাকে কোন প্রকারের সুদ বা ইন্টারেস্ট দেওয়া হয় না।
- কোন শাখায় যেই ব্যক্তি সঞ্চয় খুলে সেই শাখাই সেই ব্যক্তি শুধু একবারে সঞ্চয় একাউন্ট খুলতে পারবে।
শেষ কথা | সঞ্চয় ও বিনিয়োগের গুরুত্ব - সঞ্চয়ের সুবিধা ও অসুবিধা
প্রিয় পাঠক আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা অবশ্যই অনেক উপকৃত হয়েছেন। আমার মতে প্রত্যেকটি মানুষ তার জীবনে সাফল্য ও উঁচু শির করে পৌঁছানোর জন্য তাকে অবশ্যই সঞ্চয় করা উচিত। কারণ গরিব মানুষ এই সঞ্চয়ের মাধ্যমেই তার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে। তাই আপনারা সকলেই যেভাবে হোক যত কষ্ট করে হোক সঞ্চয় করবেন। আপনার জীবনের অর্জিত এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সম্পদ গুলো একদিন পাহাড় পরিমাণ হয়ে দাঁড়াবে এই সঞ্চয়ের মাধ্যমে।
১২১২ আরো পড়ুনঃ শীতে পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায় জানুন
এবং এর সঙ্গে সঙ্গে আপনার সকল আপদ বিপদের সঙ্গী হতে পারবে সঞ্চয়। আপনারা যদি
নিয়মিত যত পরিমাণই হোক না কেন খুবই ক্ষুদ্র এবং অনেক বৃহৎ যাই হোক না কেন তা
দিয়ে সঞ্চয় করুন এবং নিজেদের জীবনের ভবিষ্যৎ গুড়ুন।
আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url