মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম - মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচী

প্রিয় পাঠক আপনি কি মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম ও মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচী সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে চিন্তা নেই এই আর্টিকেলে আমরা মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচী এছাড়াও মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম ও মেট্রোরেলের কার্ড করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম - মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচী
আপনারা যদি এই সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে চলুন আর দেরি না করে এখনই মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম জেনে নিন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম - মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচী

সূচনা

প্রিয় ভিজিটর আপনারা নিশ্চয়ই মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম ও মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচি সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহী হয়েছেন এবং আমাদের এই আর্টিকেলে পৌঁছেছেন। তাহলে আসুন আপনাদের বিস্তারিত ও সাহায্যের জন্য আমরা মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম এছাড়াও মেট্রোরেল সম্পর্কে অনেক তথ্য রেখেছি। যাতে করে আপনাদের এই সম্পর্কে অভিজ্ঞতা বাড়ে এবং আপনাদের এই সম্পর্কে বিশাল একটি ধারণা থাকে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে এখনই এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ি।

মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম

মেট্রোরেলে সফর করতে এখন যাত্রীদের বাছায় দুটি সহজ উপায় রয়েছে টিকিট কাটার, যা যাত্রীদের অধিক সুবিধা ও সহজতা প্রদান করছে। এই দুই উপায়ে টিকিট কাটার প্রযুক্তি বিভিন্ন যাত্রার্থীদের জন্য একটি সুবিধামুলক অভিজ্ঞান তৈরি করেছে।

স্টেশনে থাকা টিকিট কাউন্টার স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করতে এবং টিকিট পেতে স্টেশনে থাকা টিকিট কাউন্টারের কর্মীদের কাছে যেতে হবে। এছাড়াও এই মেশিনগুলি বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত রয়েছে, যাত্রীরা যেখানেই থাকুক, তারা তাদের সহজেই টিকিট কাটতে পারবে। কাউন্টারে যাওয়ার পর, যাত্রীকে তার পছন্দমত টিকিট নির্বাচন করতে হবে এবং মূল্য পরিশোধ করতে হবে। এটি একটি সাধারিত এবং স্বচ্ছ পদক্ষেপ, যাত্রীদের টিকিট প্রাপ্ত করার জন্য।


টিকিট বিক্রয় মেশিন আরেকটি সহজ উপায় হলো টিকিট বিক্রয় মেশিন ব্যবহার করা। এই মেশিনগুলি বিভিন্ন স্থানে রয়েছে এবং যাত্রীদের কেবল কিছু সেকেন্ডের মধ্যেই টিকিট দেওয়া হয়। যাত্রীদেরকে মনিটরে বাংলা অথবা ইংরেজি অপশন নির্বাচন করতে বলা হয় এবং সিঙ্গেল বা পারমানেন্ট জার্নির জন্য টিকিট নির্বাচন করতে বলা হয়। এরপর যাত্রীকে তার গন্তব্য স্টেশন নির্বাচন করতে হবে এবং মূল্য পরিশোধ করতে হবে। এই উপায়টি তারা খুবই সহজ এবং দ্রুত, যাত্রীদের একটি দ্বিধা-মুক্ত উপায়ে টিকিট অর্জন করার সুযোগ পেয়ে থাকে।

টিকিট কেবিন মেট্রোরেলে ভ্রমণের জন্য টিকিট কাটতে হলে প্রথমে টিকিট কেবিনে যেতে হবে। স্টেশনে পৌঁছার পর, আপনি টিকিট কেবিনে যেতে পারবেন এবং সঠিক টিকিটটি কাটতে পারবেন। কাউন্টারে অথবা সেলফ সার্ভিস মেশিনে ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড অথবা নগদে টিকিট কাটতে পারবেন। এই পদক্ষেপটি অনুসরণ করতে মধ্যবর্তী ও সহজ হয়ে থাকে, যা ভ্রমণকারীদের জন্য সুবিধাজনক এবং স্বচ্ছ ভ্রমণ নিশ্চিত করে।এই কেবিনে আপনি একটি বৃহত্তর ডিসপ্লে থেকে ট্রেনের সময়সূচি এবং স্থানের বিবরণ দেখতে পারবেন, যাত্রার জন্য উপযোগী টিকিট বেছে নিতে পারবেন।

টিকিট ধারণ

মেট্রোরেলে টিকিট কাটার পর, আপনি আপনার ভ্রমণের সময়সূচি এবং স্থানের উপর ভিত্তি করে একটি টিকিট ধারণ করতে হবে। এটি আপনার ট্রেনে যাওয়ার জন্য প্রমাণ করবে এবং আপনি কোন লাইন এবং স্থানে ভ্রমণ করতে যাচ্ছেন তা দেখাবে।টিকিট ধারণ করতে, আপনি টিকিট কেবিন থেকে প্রাপ্ত টিকিটটি সহজেই পক্ষান্তরে দেখতে পারেন। টিকিটে থাকতে, আপনি স্থান এবং সময় তথা ভ্রমণের মৌলিক বিবরণ পাবেন।টিকিটে থাকা তথ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দ্রুত এবং সহজে আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে সাহায্য করে। এটি আপনার ট্রেনের চয়ন, সঠিক স্থানে উপযোগী মেট্রো লাইন এবং আপনার ট্রেনের সময়সূচি নির্দিষ্ট করে।

ভ্রমণের দিকে ট্রেন বেরতে হবে

টিকিট ধারণ করার পর, আপনি ভ্রমণের দিকে ট্রেনের কাছে পৌঁছাতে হবে। আপনি টিকিট কেবিন থেকে বের হবেন এবং স্থানীয় প্ল্যাটফর্মে পৌঁছান।স্টেশনে পৌঁছার পর, আপনি মৌলিক বোর্ড ও সাইনবোর্ডে ভ্রমণের দিকে নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্ম দেখতে পাবেন। এটি সঠিক স্থানে পৌঁছানোর জন্য কোনও একটি ট্রেনের সময়সূচি প্রদান করবে।সঠিক প্ল্যাটফর্মে পৌঁছার পর, আপনি প্ল্যাটফর্মে এসে স্থানে দ্রুত এবং সুরক্ষিতভাবে ট্রেনের অপেক্ষা করুন। ট্রেনে যাওয়ার জন্য আপনি প্ল্যাটফর্মে নির্দিষ্ট স্থানে দাঁড়িয়ে থাকতে পারেন।

সঠিক ট্রেন চয়েস

টিকিট ধারণ করার পর, আপনি সঠিক ট্রেন বেছে নিতে হবে যাত্রা শুরু করার জন্য। ট্রেন বেছে নেওয়ার সময়, স্টেশনে থাকা ডিসপ্লে এবং সাইনবোর্ড দ্বারা ট্রেনের লাইন ও গন্তব্যের তথ্য প্রদান করা হয়।স্থানীয় প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার পর, আপনি ডিসপ্লে বা সাইনবোর্ড থেকে যে ট্রেনটি আসতে চলেছে তা দেখতে পারবেন। এছাড়াও, ট্রেনের লাইন এবং গন্তব্য তথ্য টিকিটে থাকবে যা আপনি টিকিট কেবিন থেকে পেয়েছেন। আপনি নিজেকে আপনার লক্ষ্যে সঠিকভাবে পৌঁছাতে সাহায্য করতে অবশ্যই সঠিক ট্রেন বেছে নিতে হবে।

টিকিট চেক

ট্রেন ছাড়ার সময়, স্টেশনে বা প্ল্যাটফর্মে টিকিট চেক করার জন্য স্থানীয় কর্মী বা স্ট্যাফ উপস্থিত থাকবে। আপনার টিকিট তাদের দেখাতে হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ে এবং স্থানে ভ্রমণ করতে তা নিশ্চিত করতে হবে।টিকিট চেকের সময়, আপনি আপনার টিকিটে থাকা তথ্য যাচাই করতে পারেন, যেমন ট্রেনের লাইন, গন্তব্য, এবং ভ্রমণের সময়। আপনি একটি সঠিক এবং বৈধ টিকিট ধারণ করলে, আপনি ট্রেন চলার জন্য অনুমতি পাবেন।


টিকিট চেক করার জন্য, আপনাকে স্টেশনে ওঠার সময় কিছুটা সময় নিতে হবে এবং টিকিট চেকিং বা টার্নস্টাইলে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। স্ট্যাফ বা একটি টিকিট চেকিং মেশিন থেকে আপনার টিকিট চেক করা হবে।আপনি আপনার টিকিট ধারণ করার সময় প্রাপ্ত একটি বৃহত্তর ডিসপ্লে থেকে এবং চেকিং মেশিন থেকে আপনার টিকিট চেক করতে পারবেন। এই সময়ে টিকিটে থাকা তথ্য যাচাই হবে এবং আপনি ভ্রমণের জন্য অনুমোদন পাবেন যদি সবকিছু ঠিক থাকে।

মেট্রোরেলের কার্ড করার নিয়ম

মেট্রোরেলে সহজে এবং সহজেই যাত্রা করতে, ট্রাভেল কার্ড তৈরি করতে হয়। এই কার্ডটি অনেক স্থানে ব্যবহার করা যায় এবং এটি ব্যবহার করতে সহজ ও সহজ। ট্রাভেল কার্ড তৈরি করার নিয়মগুলি নিম্নলিখিত:

কার্ড অর্ডার করা

মেট্রোরেলে ট্রাভেল কার্ড অর্ডার করা সহজ এবং সহজ। সবচেয়ে সহজ পদক্ষেপ হলো মেট্রোরেলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে লগ ইন করা এবং ট্রাভেল কার্ড অর্ডার করা। ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করতে হবে এবং অর্ডার সম্পূর্ণ হলে ট্রাভেল কার্ডটি সরাসরি আপনার ঠিকানায় পৌঁছানো হবে। আপনি চাইলে, আপনি মেট্রোরেলের কাউন্টারে গিয়ে সরাসরি ট্রাভেল কার্ড অর্ডার করতে পারেন। অফিসে এসে আপনি অর্ডার ফর্ম পূরণ করতে সাহায্য পাবেন এবং প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী আপনার কার্ডটি তৈরি হয়ে যাবে।

আবশ্যক ডকুমেন্টসআইডি প্রমাণপত্র প্রয়োজন হতে পারে যেমন - ভৌতিক আইডি কার্ড, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি। এই ডকুমেন্টটি আপনার অবস্থান, চিত্র, এবং অন্যান্য সম্পর্কিত তথ্য ধারণ করতে হবে।আপনি যে ট্রাভেল কার্ড তৈরি করতে চাচ্ছেন সেই কার্ডে সঠিক তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে হবে, যেমন - আপনার নাম, ঠিকানা, ইমেইল, ফোন নম্বর ইত্যাদি।ট্রাভেল কার্ডের জন্য একটি ছবির প্রয়োজন এবং সেটি পাসপোর্ট সাইজের হতে হবে। এই ফটোগ্রাফটি আপনার আইডি প্রমাণপত্রের ফটো হতে পারে।

অগ্রিম টাকা

ট্রাভেল কার্ডে অগ্রিম টাকা লোড করতে হতে পারে অনলাইনে বা অফলাইনে এর মাধ্যমে। অনলাইনে ট্রাভেল কার্ড ওয়েবসাইট বা এই সংক্রান্ত এজেন্ট ব্যবহার করা হতে পারে, আবশ্যক তথ্য প্রদান করে। অফলাইনে এই কাজ করতে হলে, ট্রাভেল কার্ড এজেন্টের কাউন্টারে যেতে হবে।অগ্রিম টাকা লোড করার জন্য আপনি বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন, যেমন - ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাংকিং, ইউপি ইত্যাদি। অফলাইনে, নজর দেওয়া হয় পুরস্কৃত ব্যবহারকারীদের জন্য নগদ অপশনও থাকতে পারে। এছাড়াও ১০ বছর মেয়াদী কার্ড নেওয়ার জন্য আপনাকে ২০০ টাকা প্রদান করতে হবে।

কার্ড ব্যবহার 

ট্রাভেল কার্ড ব্যবহার করে সহজেই ট্রানজেকশন করতে পারবেন যেমন বাস, ট্রেন, মেট্রো, হোটেল, রেস্টুরেন্ট, শপিং সেন্টার, এ এটি খুব সহজে ব্যবহার করতে পারেন।ট্রাভেল কার্ড ব্যবহার করে সহজেই ট্রানজেকশন করতে পারবেন যেমন বাস, ট্রেন, মেট্রো, হোটেল, রেস্টুরেন্ট, শপিং সেন্টার, এটি সহজেই সমর্থন করতে পারে। ট্রাভেল কার্ড একটি সুরক্ষিত পদক্ষেপ, কারণ এটি একটি পাসওয়ার্ড বা পিন দ্বারা সুরক্ষিত থাকে। ট্রাভেল কার্ড ব্যবহার করে আপনি প্রতিদিনের ট্রানজেকশন এবং ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন অনলাইনে বা ট্রাভেল কার্ডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করে।

মেট্রোরেলের ভাড়ার পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ

মেট্রোরেলের নতুন ভাড়ার তালিকা জানাচ্ছে, উত্তরা নর্থ স্টেশন থেকে শুরু হতে আগারগাঁও স্টেশন পর্যন্ত ভ্রমণের মূল্য ৬০ টাকা। এছাড়া, উত্তরা সেন্টার এবং উত্তরা সাউথ স্টেশনের ভাড়া একই রেখে ২০ টাকা। প্রথম স্টেশন থেকে পল্লবী এবং মিরপুর-১১ স্টেশনের ভাড়া ৩০ টাকা, মিরপুর-১০ এবং কাজীপাড়া স্টেশনের ভাড়া ৪০ টাকা, এবং শেওড়াপাড়া স্টেশনের ভাড়া ৫০ টাকা।


মঙ্গলবার মেট্রোরেলে আসলে, সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা এবং উত্তরা থেকে মতিঝিল স্টেশন পর্যন্ত সর্বাধিক ১০০ টাকা হবে বলে জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আছে আরও এক নতুন পরিবর্তন, মেট্রোরেলের প্রতি কিলোমিটারে এখন ভাড়া প্রতি ৫ টাকা।আপনি যদি পল্লবী স্টেশন থেকে উঠেন, তাদের বাইরের স্টেশনগুলির ভাড়া ২০ টাকা, শেওড়াপাড়া এবং আগারগাঁও স্টেশনের ভাড়া ৩০ টাকা। মিরপুর-১০ থেকে ফার্মগেট স্টেশনের ভাড়া ৩০ টাকা।

মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচী

স্টেশন সমূহ
  • উত্তরা সেন্টার
  • উত্তরা দক্ষিণ
  • পল্লবী
  • মিরপুর ১১
  • মিরপুর ১০
  • কাজীপাড়া
  • শেওড়াপাড়া
  • আগারগাঁও
  • বিজয় সরণি
  • ফার্মগেট
  • কারওয়ান বাজার
  • শাহবাগ
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
  • বাংলাদেশ সচিবালয়
  • মতিঝিল
  • কমলাপুর

মেট্রোরেল চলাচলের সময়সূচি:

৫ নভেম্বর থেকে, সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত ট্রেনগুলো উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করবে।
বেলা ১১টা থেকে পরবর্তী ট্রেনগুলো শুধু উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলাচল করবে।
এ সময় মতিঝিল পর্যন্ত কোনো ট্রেন চলাচল করবে না।

মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম
ভাড়ার বিবরণ
  • নর্থ উত্তরা স্টেশন থেকে আগারগাঁও স্টেশন ভাড়া - ৬০ টাকা
  • সাতটি স্টেশনের উত্তরা নর্থ, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা সাউথ স্টেশনের ভাড়া - ২০ টাকা
  • নর্থ উত্তরা স্টেশন থেকে মিরপুর ১১ ও পল্লবী স্টেশনের ভাড়া - ৩০ টাকা
  • মিরপুর-১০ থেকে কাজীপাড়া স্টেশনের ভাড়া - ৪০ টাকা
  • শেওড়াপাড়া স্টেশনের ভাড়া - ৫০ টাকা
  • পল্লবী স্টেশন থেকে মিরপুর-১০, মিরপুর-১১ ও কাজীপাড়া স্টেশন ভাড়া - ২০ টাকা
  • শেওড়াপাড়া থেকে পল্লবী ও আগারগাঁও স্টেশনের ভাড়া - ৩০ টাকা
  • মিরপুর-১০ নম্বর থেকে ফার্মগেট স্টেশনের ভাড়া - ৩০ টাকা
  • মিরপুর–১০ স্টেশন থেকে শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাড়া - ৫০ টাকা
  • মিরপুর-১০ থেকে সচিবালয় ও মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া - ৬০ টাকা
  • কমলাপুর স্টেশনে যেতে বাড়তি ১০ টাকা অর্থাৎ ৭০ টাকা ভাড়া দিতে হবে।

উপসংহার

প্রাণপ্রিয় ভিজিটর আশা করি আপনি নিশ্চয় এতক্ষণে মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম এবং মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনি যদি শহরে বসবাস করেন এবং মেট্রোরেলে যাওয়া আসার কথা চিন্তা করেন বা প্রস্তুতি নেন তাহলে আপনাকে এই বিষয়গুলো ভালোভাবে জানতে হবে তাহলে আপনি মেট্রোরেলে টিকিট কাটার সময় কোন ঝামেলায় পড়বেন না বা ভাড়া ও সময়সূচী না জেনে বিপদের মুখে পড়বেন না। এতক্ষণ যাবৎ আমাদের মেট্রোরেলরে টিকিট কাটার নিয়ম এবং মেট্রোরেলের ভাড়া ও সময়সূচী এই আর্টিকেলের থাকার জন্য ও মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url