ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা - ডাব খেলে কি হয়

ডাবের উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আমাদের পোস্টটি মনোযোগ সহ পড়ুন। কেননা আমরা এই আর্টিকেলে ডাবের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এবং খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা কি কি তা বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তাই আপনি যদি ডাবের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আর দেরি না করে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ুন।

ডাবের উপকারিতা ও অপকারিতা
ডাবের পানি খুবই একটি মূল্যবান পানি । যা আমাদের শরীরকে অনেক উপকার করে। তাই আমাদের ডাবের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা অবশ্যই উচিত। তাই চলুন দেরি না করে জেনে নেই।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা - ডাব খেলে কি হয়

ভূমিকা

ডাবের পানি খেয়ে আমরা আমাদের বিভিন্ন রোগ-বালাই দূর করতে পারি। এমনকি শরীলের দুর্বলতা ভাব কাটিয়ে তুলতে পারি তাই আমাদের জানা উচিত ডাবের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। কেননা এগুলো জানলে আমরা বুঝতে পারবো ডাব কখন খেতে হবে। এবং বুঝতে পারবো খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা নাকি অপকারিতা রয়েছে। অর্থাৎ আমরা এক কথায় বলতে পারি ডাবের পানি মানুষের শরীরে সে জন্য খুবই প্রয়োজন । তাই চলুন জেনে নেই।

ডাবের পানি কখন খাওয়া ভালো

ডাবের পানি খাওয়ার কোন সময় নেই আপনি যেকোনো সময় এর পানি খেতে পারেন। তবে আপনি যদি এটি সঠিক সময় মত খেতে পারেন তাহলে এটির উপকার আপনার জন্য দ্বিগুণ হয়ে দাঁড়াবে। এজন্য আপনি খালি পেটে ডাবের পানি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খাবেন। এর ফলে আপনি অনেক উপকার পাবেন । কারণ দাবি রয়েছে লরিক এসিড যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো বেশি বাড়িয়ে তোলে ।

আরো পড়ুনঃ সিজারের পর ইনফেকশন হলে করণীয় কি

অর্থাৎ আপনি যদি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ডাবের পানি খেতে পারেন তাহলে আপনার জন্য অনেক উপকার হবে। এমনকি এই ডাব গর্ভবতী মহিলাদের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। এছাড়াও ডাবের পানি কোস্টকাঠিন্যের মতো রোগ ও দূর করতে সাহায্য করে। এবং শরীর দুর্বলতা ও বুকের জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে।

ডাবের জলের অপকারিতা

ডাবের জলে রয়েছে অনেক পরিমাণে সোডিয়াম। ফলে প্রতিদিন ডাবের পানি পান করলে আমাদের রক্তের চাপ বেড়ে যায়। তাই যারা রক্তচাপের রোগী তাদের এই ডাবের জল প্রতিনিয়ত খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কয়েকদিন পরপর এরা ডাবের পানি পান করতে পারে।

ক্যালোরি আমাদের শরীরের অর্জনকে বাড়াতে খুবই সাহায্য করে। আর ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি। আপনারা যদি নিজেদের ওজন কমাতে চান তাহলে ডাবের জল খাওয়া উচিত না। কারণ এই ফলে অন্যান্য ফলের চেয়ে চিনির পরিমাণ অনেক কম রয়েছে। তবে এটাতে চিনি পরিমাণ কম থাকলেও মুহূর্তের মধ্যেই শরীরের ক্যালোরি বেড়ে যায় । তাই যারা ওজন কমাতে চান তাদের ডাবের জল থেকে দূরে থাকাই ভালো ।

কার্বোহাইড্রেট এবং ক্যালরি আমাদের রক্তের শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যার ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের খুবই সমস্যা হয়। আর ডাবের জলে কার্বোহাইড্রেট এবং ক্যালরি বিদ্যমান। তাই যারা ডায়াবেটিসের রোগী তাদের এই ডাবের জল থেকে বিরত থাকাই ভালো। তবে খেতে পারবে এক সপ্তাহ কিংবা এক আধ মাস পর পর।

ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা

ডাবের পানির উপকারিতাঃ

ডাব এটি অতি পরিচিত ফল। আমরা প্রায় সকলেই জানি কিডনি রোগ দূর করতে নিয়মিত ডাবের পানি খাওয়া উচিত। আবার যদি কিডনিতে কোন ধরনের রোগ হয় তাহলে ডাবের পানি খাওয়া সম্পন্ন বারণ থাকে। কারণ আমাদের কিডনির যখন নষ্ট হয়ে যায় তখন আমাদের দেহ থেকে অতিরিক্ত পটাশিয়াম বেরিয়ে যাই। এর ফলে আমাদের শরীরের পটাশিয়াম ও ডাবের পানিতে উপস্থিতি পটাশিয়াম এক সঙ্গে একত্রিত হয়ে আমাদের হৃদপিণ্ড ও কিডনি দুটোই অকার্যকর করে ফেলে, এর ফলে রোগীর মৃত্যু হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ কাঁঠাল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এর ১০ টি উপায় জানুন

যেসব মানুষের শরীরে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম জাতীয় পদার্থ আছে এবং যাদের শরীর থেকে এই পটাশিয়ামটি বের হয় না তাদেরকে ডাবের পানি পান করানো বা পান করা উচিত নয়। এজন্য যেকোনো রোগীকে ডাবের পানি পান করানোর আগে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ডাবের পানির উপকারিতাঃ

পানি শূন্যতা ও খনিজ পদার্থের অভাব দূর করে

আপনার শরীরে পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দিলে নিশ্চয়ই আপনাকে ডাবের পানি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এবং কলেরা বা ডায়রিয়ার রোগীদের পাতলা পায়খানা ও বমি বমি ভাব হলে এবং বমি হলে তার শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ ও পানির অভাব দেখা দেয়। তখন আপনি যদি ডাবের পানি পান করেন, তাহলে আপনার শরীরের পানি ও খনিজ পদার্থের ঘাটতির অভাব গুলো দূর করবে।

কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা ও রক্তের অভাব

এমনকি নিয়মিত আপনি যদি ডাবের পানি পান করেন তাহলে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা দূর হবে। আমাদের শরীরের রক্তের অভাব দূর করতে পারে এই ডাবের পানি। কারণ রক্ত তৈরি হতে একমাত্র আয়রন হচ্ছে কার্যকারী। আর ডাবের পানিতে যথেষ্ট পরিমাণে আয়রন বিদ্যমান রয়েছে।

দাঁতকে মজবুত করে

ডাবের পানিতে বিদ্যমান রয়েছে, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস , খনিজ লবণ, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি এই সকল পদার্থ। এগুলো আমাদের দাঁতেকে মজবুত করতে সাহায্য করে এবং দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এমনকি এই খনিজ লবণ আমাদের দাঁতের উজ্জ্বল্য বাড়ায়।

আরো পড়ুনঃ পায়ের তালুতে ছোট ছোট গর্তের সমস্যার সমাধান

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া ও মূত্রনালীতে পাথর হতে বাধা দেয়

মূত্রনালীতে পাথর হওয়ার জন্য এবং আমাদের শরীরে খনিজ পদার্থের অভাবে প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া করে থাকে। এমনকি সঠিক ভিটামিনের, আয়রন ও খনিজ পদার্থের অভাবে মূত্রনালীতে পাথর সৃষ্টি হয় এর ফলে আমাদের প্রস্রাবের সময় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। আর এগুলো দূর করতে ডাবের পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই সকল ভিটামিন আয়রন ও খনিজ পদার্থের অভাব ডাবের পানিতে ভরপুর রয়েছে। সেজন্য এই সকল সমস্যা এড়াতে আপনি ডাবের পানি নিয়মিত খেতে পারেন।

ত্বকের দাগ ও নানান সমস্যা দূর করে

আপনার ত্বকে যদি ছোট ছোট দাগ থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন সকালবেলা ডাবের পানি দিয়ে মুখের দাগের জায়গা ধুয়ে ফেলুন। তাহলে দেখবেন খুব দ্রুত ডাবের পানিতে থাকা উপাদান গুলো আপনার মুখের এই ছোট ছোট দাগগুলো সেরে দিয়েছে। এটি একটি প্রমাণিত টিপস।

হজমে সহায়তা করে

আমরা সকলে জানি যে ডাল হচ্ছে আঁশ জাতীয় ফল তাই ডাবের পানিতে আঁশ থাকায় খুব দ্রুত হজম হতে সাহায্য করে। এছাড়াও ডাবের পানিতে কিছুটা পরিমাণে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের রূপবানের পাশাপাশি হজম শক্তিতে সাহায্য করে।

ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে

একটি মানুষকে সুস্থভাবে স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন করার জন্য বা বেঁচে থাকার জন্য ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য শরীরে বজায় রাখার গুরুত্ব অনেক। মানুষের শরীরে যদি ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য না থাকে তাহলে তার বেঁচে থাকাটা অনেক কঠিন হয়ে যায় সেজন্য এটাকে বজায় রাখার গুরুত্ব অনেক। আর এটিকে বজায় রাখার জন্য আপনি ডাবের পানি নিয়মিতভাবে পান করুন। কেননা এই ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম ইত্যাদি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর ডাবের পানিতে এই সকল উপাদান গুলো সম্পূর্ণভাবে বিদ্যমান রয়েছে তাই আপনি যদি ডাবের পানি পান করেন তাহলে আপনার শরীরের ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য রক্ষা পাবে।

ক্ষতিকারক ও বিষাক্ত উপাদান গুলো শরীর থেকে বের করে


ডাবের শাসের উপকারিতা

ডাবের শ্বাসের প্রচুর উপকারিতা রয়েছে, সেই উপকারিতা গুলো নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। চলুন জেনে নেই;

ওজন কমাতে ডাবের শাসঃ ডাবের শাস খেলে আমাদের কোমরের চর্বি গুলো ধীরে ধীরে কমাতে সাহায্য করে । এবং অনেকে মনে করেন যে ডাবের শাস খেলে ক্যালরি বেড়ে যায় এবং স্থূলতার ঝুঁকি বাড়ায়।

ডাবের শাস ইনস্ট্যান্ট এনার্জির উৎসঃ গ্রীষ্মের সময় অতিরিক্ত রোড এবং প্রচন্ড গরমের কারণে আমাদের শরীর খুবই ক্লান্ত হয়ে যায় তখন আমরা যদি ডাবের পানি কিংবা ডাবের শাঁস খায় তাহলে সাথে সাথেই আমাদের শরীরে এনার্জি উৎসাহিত হয় এবং শরীরের দুর্বল ভাব কেটে যায়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেডাবের শাঁসঃ আমরা সকলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অনেক বেশি সচেতন হয়ে থাকি। এবং আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে ডাবের পানি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আরো পড়ুনঃ লুডু খেলে ইনকামের উপায় জানেন

হজমের সহায়ক ডাবের শাঁসঃ আমাদের যাদের বদহজমের সমস্যা রয়েছে আমরা যদি প্রতিনিয়ত ডাবের পানি পান করি তাহলে আমাদের এই বদহজমের অভ্যাসটা দূর হবে। কারণ এইটা এর পানি আমাদের পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ করে তোলে। এজন্য এত সকল কিছু জানার জন্য ডাবের উপকার ও উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের জানা খুবই প্রয়োজন।

খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা

আপনি যদি ডাবের পানি সঠিক সময় মত খেতে পারেন তাহলে এটির উপকার আপনার জন্য দ্বিগুণ হয়ে দাঁড়াবে। এজন্য আপনি খালি পেটে ডাবের পানি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খাবেন। এর ফলে আপনি অনেক উপকার পাবেন । কারণ দাবি রয়েছে লরিক এসিড যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো বেশি বাড়িয়ে তোলে ।

এমনকি এই ডাব গর্ভবতী মহিলাদের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। এছাড়াও ডাবের পানি কোস্টকাঠিন্যের মতো রোগ ও দূর করতে সাহায্য করে। এবং শরীর দুর্বলতা ও বুকের জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে।অর্থাৎ আপনি যদি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ডাবের পানি খেতে পারেন তাহলে আপনার জন্য অনেক উপকার হবে। আশা করি আমরা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছি খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা।

ডাব খেলে কি প্রেসার বাড়ে

ডাবের পানি খেলে প্রেসার বা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে খুবই কার্যকরী। ব্লাড প্রেসার ও প্রেশারকে নিয়ন্ত্রণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, পটাশিয়াম , ভিটামিন সি , ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি। আর এই সকল উপাদানগুলো ডাবের পানিতে বিদ্যমান। তাই বলা যায় ডাবের পানি খেলে প্রেসার বাড়ে না প্রেসার কে বা ব্লাড প্রেসার কে ডাবের পানি নিয়ন্ত্রণে রাখে।

প্রতিদিন ডাব খেলে কি হয়

প্রতিদিন ডাব খেলে আমাদের শরীরের দুর্বলতা কাটে। আমাদের দেহের বিভিন্ন রোগবালাই দূর হয় এবং আমাদের দেহের রোগ বালাইয়ের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এবং আমরা যদি প্রতিদিন নিয়মিত ডাবের পানি পান করি তাহলে আমাদের দাঁতের মাড়ি মজবুত হবে এবং তার থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হবে। এবং আপনি যদি নিয়মিত ডাবের পানি পান করেন তাহলে আপনার প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

আরো পড়ুনঃডায়রিয়া হলে করণীয় কি তা জানুন

ডাবের পানিতে রয়েছে অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যালরি যা আমাদের দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই আমরা যদি প্রতিদিন ডাব খায় তাহলে আমাদের ওজন কমাতে সহজ হবে। এবং নিয়মিত ডাবের পানি খেলে প্রস্রাবে কোন উপকার সমস্যা থাকলে তা দূর হয় এবং ডায়রিয়া ও কলেরা জনিত রোগ ভালো হয়ে যায় যদি আপনি প্রতিদিন ডাবের পানি পান করতে পারেন।

ডাবের পানি খাওয়ার নিয়ম

ডাবের পানি খাওয়া কোন নিয়ম নেই, আপনি যখন খুশি তখন ডাবের পানি পান করতে পারেন তা দিন হোক বা রাতে। কিন্তু কিছু কিছু রোগের ভেদে আপনি ডাবের পানি পান করতে পারবেন না । আপনি যদি সুস্থ ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পানি পান করতে পারেন যা আপনার জন্য খুবই উপকারী হয়ে উঠবে ।

রোগ দূর করতে নিয়মিত ডাবের পানি খাওয়া উচিত। আবার যদি কিডনিতে কোন ধরনের রোগ হয় তাহলে ডাবের পানি খাওয়া সম্পন্ন বারণ থাকে। কারণ আমাদের কিডনির যখন নষ্ট হয়ে যায় তখন আমাদের দেহ থেকে অতিরিক্ত পটাশিয়াম বেরিয়ে যাই। তখন আমাদের হৃদপিণ্ড ও কিডনি দুটোই অকার্যকর করে ফেলে, এর ফলে রোগীর মৃত্যু হতে পারে।

কিছু মন্তব্য

আমাদের আর্টিকেলের ডাবের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কের তথ্য যদি আপনাদের খুবই ভালো লাগে তাহলে এটি ফলো বা লাইক করুন ।এবং যেকোনো তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার তথ্য দেওয়া রয়েছে। আপনার যে কোন সমস্যার সমাধান পেয়ে যেতে পারেন আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে।

আরো পড়ুনঃ অনলাইনে প্লেনের টিকিট কাটার নিয়ম জানুন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url