জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি - জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত

প্রিয় পাঠক আপনারা কি জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি এবং জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহ পড়ুন। কারণ আজ জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি ও জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত এবং জিলহজ মাসের আমল বর্ণনা করেছি। তাই চলুন দেরি না করে জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি এবং জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত সম্পর্কে জেনে নিন।
জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি - জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত
এই মাস আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এই মাসের ফজিলত এবং আমল অনেক বেশি এ মাসে একটি রোজা রাখলে জীবনের দু বছরের সকল গুনাহ খাতা মহান আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দেন। তাই এ সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত।

পোস্ট সূচীপত্রঃ জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি - জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত

  • জিলহজ্জ মাসের আমল
  • জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি
  • জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত
  • কুরআন হাদিসের আলোকে জিলহজ্জ মাসের আমল
  • জিলহজ্জ মাসের করণীয়
  • জিলহজ্জ মাসে চুল নখ কাটার বিধান
  • জিলহজ্জ মাসের রোজা কত তারিখ
  • শেষ কথা

জিলহজ্জ মাসের আমল

জিলহজ মাস আরবি মাসের সম্মানিত চারটি মাসের মধ্যে অন্যতম একটি মাস। এই মাসটি হচ্ছে আরবি মাসের শেষ মাস। এ পবিত্র মাসের ১০ তারিখে মুসলমানরা আল্লাহর অনুগত্যের জন্য এবং ত্যাগ স্বীকার করার জন্য কোরবানি করে থাকে। এ মাসে হযরত ইব্রাহিম আঃ কে মহান আল্লাহতালা স্বপ্নে দেখান যে তার প্রিয় জিনিস কুরবানী দিতে হবে। সে তখন তার প্রিয় পশুকে কোরবানি দেয় তারপরও মহান আল্লাহতালা আবারো তাকে স্বপ্নে দেখায় যে তাকে তার সব থেকে প্রিয় জিনিস কুরবানী দিতে হবে।

১৫১৫ আরো পড়ুনঃ ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায় জানুন

তারপরে ইব্রাহিম (আঃ) কোরআন থেকে বর্ণিত হয়েছে যে ১০০টি উট কোরবানি দিয়েছেন। তবুও আল্লাহ খুশি হননি তারপরও মহান আল্লাহ তায়লা হযরত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম কে স্বপ্নে দেখান যে আল্লাহ তাকে তার প্রাণপ্রিয় সন্তান হযরত ইসমাইল আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহর আনুগত্যের জন্য কুরবানী করার আদেশ দেন। এবং তিনি তখন নিঃসন্দেহে তার সন্তানকে নিয়ে আল্লাহর আনুগত্যের জন্য কোরবানি দেওয়ার রাস্তায় চলে গেলেন। এবং তাকে কুরবানী দেওয়ার সময় মহান আল্লাহতালা জিব্রাইল আলাইহি সালামকে আদেশ দেন যে জান্নাত থেকে একটি দুম্বা নিয়ে গিয়ে হযরত ইসমাইল আলাই সাল্লাম এর জায়গায় রেখে দিতে।

তখন হযরত ইসমাইল আঃ এর জায়গায় সে জান্নাতি দুম্বাটি কোরবানি হয়ে যায়। এ থেকে মহান আল্লাহতালা আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন যে তার অনুগত্যের জন্য সকল কিছু ত্যাগ করতে হবে। এজন্য এই জিলহজ মাসটি খুবই একট আমলের মাস। এই মাসে আমাদের আল্লাহতালার আনুগত্য স্বীকারের জন্য আমাদের সর্ব কিছু ত্যাগ করে কোরবানি করা এবং আল্লাহর অনুগত্য স্বীকার করা। এবং এই মাসে আমাদের মহান আল্লাহ তা'আলা কে খুশি করার জন্য কমপক্ষে তিনটি রোজা রাখতে হবে। এছাড়াও মহান আল্লাহ তায়ালা হযরত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম কে হজ করতে অনুমতি দেন এই মাসে।

হযরত ইব্রাহিম আলাই সালাম ও হযরত ইসমাইল আলাইহি সাল্লাম তখন আল্লাহর আদেশে এই জিলহজ্জ মাসে হজ পালন করেন। এ মাসে মহান আল্লাহ তায়ালা হযরত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর মাধ্যম দিয়ে আমাদেরকে তার দাসত্ব এবং অনুগত্য স্বীকারের জন্য হজ এবং কোরবানি করতে হবে।

জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি | জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি - জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত

আরবি মাসের অন্য চারটি সম্মানিত মাসের মধ্যে জিলহজ মাস খুবই সম্মানিত এবং গুরুত্বপূর্ণ মাস। এই মাসের সকল ইবাদতগুলো মহান আল্লাহতালার কাছে খুবই প্রিয়। এই মাসে কয়টি রোজা করতে হয় তা আমরা এই আর্টিকেলে জানব। চলুন জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি সে সম্পর্কে জেনে নেই বিস্তারিত।

১৪১৪ আরো পড়ুনঃ ডেইলি ৫০০ টাকা ইনকাম করার উপায়

বুখারি হাদিসের বর্ণিত রয়েছে যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিলহজ মাসের প্রথম দিন থেকে ৯ জিলহজ্জ পর্যন্ত রোজা রাখতেন। এজন্য আমাদের সকলেরই উচিত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে অনুসরণ করে চলা। এবং তিনি যেগুলো কাজ করেছেন আমাদেরও ঠিক সেগুলো কাজ করা উচিত। কেননা মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের মুক্তির পথ এবং জান্নাতের পথ হিসেবে আখেরি নবী বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পাঠিয়েছেন।

এজন্য জিলহজ মাসের নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সেই সিয়াম পালনের পর থেকেই জিলহজ মাসের নয়টি রোজা আমাদের উপরে তা সুন্নত হয়ে গেছে । তাই আমাদেরকে এক জিলহজ থেক ৯ জিলহজ্ব পর্যন্ত মোট নয়টি রোজা রাখা।

জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত

আরবির প্রত্যেকটি মাস চাঁদ দেখার উপর নির্ভর হয়ে থাকে। আরবির বারটি মাসের সব থেকে শেষের মাস হচ্ছে এই জিলহজ্জ মাস এবং আরবীর বারোটি মাসের ভেতরে যে চারটি সম্মানিত মাস রয়েছে সেই মাসের ভেতরে জিহজ্জ মাস একটি অন্যতম মাস। এই মাসের ইবাদতগুলো আল্লাহর কাছে খুবই প্রিয়। এই মাসে রয়েছে অনেক ধরনের গুণাবলী এবং বৈশিষ্ট্যের অধিকারী এই জিলহজ্জ মাস। এই মাসের প্রথম ১০ টি দিন ও রাত আল্লাহর কাছে খুবই প্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ণ। এবং এর ভেতরে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দিন ও রাত হচ্ছে এই মাসের নবম দিন।

কারণ এই দিনে মহান আল্লাহতালার কাছে তার বান্দারা সকল পাপ কর্মকে ছেড়ে তার অনুগত্য হয়ে আরাফার ময়দানে সমবেত হয়। এবং রাতে মুজদালিফায় অবস্থান করে এবং আল্লাহর কাছে তার সকল পাপ কাজ থেকে মুক্ত পাওয়ার জন্য অনুগত ও দাসত্ব করার জন্য এবং নবী রাসুলের সকল বিধান মেনে চলার জন্য হাজির হয়। এবং এই মাসে নবী রাসুল ৯ জিলহজ্জ রোজা রাখার ক্ষেত্রে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন।

হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম থেকে বর্ণিত, যে ব্যক্তি ৯ জিলহজ্জ আরাফার দিনে রোজা রাখবে সে ব্যক্তির পূর্বের এক বছরের এবং পরবর্তী এক বছরের সকল গুনাহ খাতা আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দেবেন। কারণ আল্লাহর কাছে ৯ জিলহজ্জ খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিন। তবে এই রোজাটি যারা আরাফার ময়দানে অবস্থান করবেন তাদের জন্য নয়। কারণ তারা যদি এই দিনে আরাফার ময়দানে অবস্থানরত অবস্থায় রোজা রাখে তাহলে তারা সেই দিনের আরো অনেক আমল গুলো করতে পারবেনা।

এবং আরাফার ময়দানের বেশ কিছু আমল রয়েছে সেগুলো করতে তাদের কষ্ট হবে। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম আরাফার ময়দানে অবস্থারত থাকায় রোজা ছিলেন না। এই মাসে সামান্য একটি রোজা রাখার ফলে আমরা আমাদের জীবনের দুই বছরের সকল গুনাহ খাতা গুলো আল্লাহর কাছ থেকে মাফ পেয়ে যাব। এজন্য বলা যায় যে জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত অনেক বেশি এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কুরআন হাদিসের আলোকে জিলহজ্জ মাসের আমল

কুরআনে বর্ণিত রয়েছে যে এই জিলহজ মাস খুবই একটি পবিত্র মাস। আরবি বারো মাসের ভেতরে এই মাসটি খুবই সম্মানিত মাস এবং আল্লাহর কাছে এ মাসটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রিয় মাস। এই মাসের সকল ইবাদত আল্লাহর কাছে সর্বদা কবুল হয় এবং এই মাসের ইবাদত গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত যা অন্যান্য মাসে দেখা যায় না। এই মাসে আমাদের আল্লাহর অনুগত্য ও দাসত্বের জন্য সর্বদা ত্যাগ করে প্রিয় জিনিসকে কুরবানী দিতে হয়।

কারণ এই মাসে আমাদের মুসলিম জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম আল্লাহর আদেশে তার প্রিয় পুত্র হযরত ইসমাইল আলাইহি সালামকে কোরবানি করার উদ্দেশ্যে রওনা হন এবং তা আল্লাহ কবুল করে নেয়। হযরত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম আল্লাহর প্রতি ভয়ভীত এবং ভালোবাসা ও দাসত্ব গোলামী করার জন্য তিনি তার প্রিয় জিনিসকে কুরবানী দিয়েছেন আমরাও যেন তার মত আল্লাহকে ভালোবাসি এবং তার ইবাদত ও গোলামী করে থাকি এটা দেখানোর জন্যই আল্লাহতালা আমাদের উপরে কুরবানীর পন্থাটি চালু করে দিন।

১৩১৩ আরো পড়ুনঃ ২০টি অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে

এবং এই মাসে কুরআনে বর্ণিত রয়েছে যে রাসূলুল্লাহ সাঃ প্রথম জিলহজ্জ থেকে ৯ জিলহজ পর্যন্ত রোজা রাখতেন। এবং তিনি ৯ জিলহজ্জ রোজা রাখার প্রতি বেশি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। কারণ এই দিনে যে ব্যক্তি রোজা রাখবে তার পূর্বের এক বছরের এবং পরবর্তী এক বছরের জীবনের সকল গুনাহ খাতা মহান আল্লাহতালা মাফ করে দেন। এজন্য প্রতিটি মুসলমানের জন্য এই জিলহজ্জ মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ মাস।

জিলহজ্জ মাসের করণীয় | জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি - জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত

প্রতিটি মুসলমানদের জন্য জিলহজ্জ মাস একটি পবিত্র মাস। এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ মাস যে মাস মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে খুবই প্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ণ মাস। এ মাসে আল্লাহ তাআলার ইবাদতের জন্য এবং তার গোলামীর জন্য অনেক কাজ করে থাকতে হয় এবং এই মাসে প্রতিটি মুসলমানদের অনেক করণীয় রয়েছে। সেগুলো প্রতিটি মুসলমানের জানা উচিত । তাই চলুন জিলহজ মাসের করনীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

  • জিলহজ্জ মাসের প্রথম থেকে ৯ দিন পর্যন্ত রোজা রাখা।
  • মহান আল্লাহ তাআলার অনুগত্যের জন্য রাতে এবাদত করা।
  • রাত জেগে মহান আল্লাহ তায়ালা দাসত্ব গোলামীর জন্য জিকির করা।
  • এই মাসে সর্বদা পাকপবিত্র থাকতে হবে।
  • এই মাসে নখ বা চুল কাটা যাবে না।
  • সামর্থ্য থাকলে আল্লাহর আনুগত্যের জন্য কুরবানী করা।
  • তাশরিক পড়া।
  • ঈদুল আযহার নামাজ পড়া।
  • ঈদের দিন বা তাসরিকে রোজা রাখা যাবে না।
  • জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিন ও রাত বেশি করে আল্লাহর এবাদত করা। কারণ এই দশ দিন এই মাসের ভেতরে আল্লাহর কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রিয়।
  • হজ করার যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে হজ করা।
  • জিলহজ্ব মাসের ৯ দিন রোজা না রাখতে পারলেও জুলহাজ মাসের ৯ তারিখে দিনে রোজা রাখা।
  • জিলহজ্ব মাসের ১০ তারিখ থেকে ১৩ তারিখ পর্যন্ত রোজা রাখা যাবে না।

জিলহজ্জ মাসে চুল নখ কাটার বিধান

কোরআনে বর্ণিত রয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন যে ব্যক্তি কোরবানি করবে এবং কোরবানি করার জন্য নিয়ত করবে সে যেন কুরবানী না হওয়া পর্যন্ত তার শরীরের পশম থেকে শুরু করে চুল-দাড়ি এবং নখ না কাটে। কারণ এগুলো কোরবানি সঙ্গে মাসালায়ে যুক্ত। কিন্তু এগুলো আপনার রোজা রাখার সঙ্গে কোন সংযুক্ত নেই। তবে আপনি কোরবানি হওয়ার পরে আপনার চুল দাড়ি নখ কাটতে পারেন।

জিলহজ্জ মাসের রোজা কত তারিখ |জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি - জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত 

জিলহজ মাসের রোজা হচ্ছে, জিলহজ্জ মাসের ১ তারিখ থেকে ৯ তারিখ পর্যন্ত রোজা রাখতে হয় তবে আপনি চাইলে জিলহজ মাসের ১০ তারিখ থেকে ১৩ তারিখ ছাড়া অন্য সকল দিনগুলোতে রোজা রাখতে পারবেন। তবে ৯ তারিখে রোজা রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ৯ তারিখে রোজা রাখা ক্ষেত্রে খুব বেশি আরোপ করেছিলেন।

শেষ কথা | জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি - জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত

প্রিয় পাঠক, আমরা মুসলিম জাতি আল্লাহর অনুগত ও দাসত্ব করে থাকি। কিভাবে আমরা আল্লাহর অনুগত ও দাসত্ব করলে আল্লাহ খুশি হন সেই বিষয়গুলো আমাদের সর্বদা জানা উচিত। কারণ আল্লাহর কথা যদি অমান্য করি তাহলে আমাদের পরকালে জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করতে হবে। আপনারা নিশ্চয়ই জিলহজ্জ মাসের রোজা কয়টি ও জিলহজ্জ মাসের রোজার ফজিলত সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এবং জিলহজ মাসে কোন সময় কোন ইবাদত করলে মহান আল্লাহ তায়লা বেশি খুশি হন।

১২১২ আরো পড়ুনঃ ঢাকার দশটি দর্শনীয় স্থান জানুন

আমরা মুসলমান জাতি হিসেবে আমাদের সকলকে সৃষ্টিকর্তার খুশির জন্য সর্বদা নিজের জীবনকে বিপন্ন করে দিতে হবে। সর্বদা আল্লাহর হুকুম মেনে চলতে হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url