পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায়

প্রিয় পাঠক আপনি কি পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায় জানতে চাচ্ছেন। তাহলে চিন্তা নেই এই আর্টিকেল থেকে পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায় এবং কিভাবে গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ের জন্য রাজি করাবো এই সম্পর্কে টেনে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায় জেনে নিন।

পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায়
প্রিয় বন্ধুরা আপনারা যদি পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায় জানতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃপছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায়

ভূমিকা - পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায়

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা কি সকলে নিজেদের পছন্দের পাত্রীকে এবং পাত্রকে বিয়ে করার জন্য নিজের পরিবারকে রাজি করাতে চান। তাহলে আপনাকে কিছু কৌশল ও উপায় জানতে হবে যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা আপনাদের পরিবারকে রাজি করাতে পারবেন। সেজন্য আপনারা আমাদের আর্টিকেলের পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। সেই জন্য আপনাকে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

আরো পড়ুনঃ পুরুষাঙ্গে নারিকেল তেল মাখার উপকারিতা

কেননা আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে এই আর্টিকেলটি পড়েন তাহলে আপনারা পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়াও আপনি আমাদের আর্টিকেল টিম্ব সহকারে পড়লে কিভাবে গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ের জন্য রাজি করাবো তাও জানতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে এই সকল সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেই।

পরিবার কে মানানোর উপায়

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা হয়তো নিজের পছন্দের মানুষকে বিয়ে করতে চান কিন্তু পছন্দের পাত্র পাত্রীর সঙ্গে বিয়ে দিতে তাদের পরিবার খুব সহজেই রাজি হয় না। আপনি কিছু উপায় ব্যবহার করে তার পরিবারের মন জয় করে তাদেরকে মানাতে পারবেন। সেজন্য আপনাকে জানতে হবে সে উপায় গুলো। তাহলে চলুন সেই উপায়গুলো বিস্তারিত জেনে নেই।

সর্বপ্রথম আপনার পরিবার এর মাথা যিনি অর্থাৎ আপনার পিতা-মাতার কেমন ছেলে বা মেয়ে পছন্দ আপনার জন্য সেগুলো জানতে হবে আপনাকে। তারপরে সেই গুণ গুলো যদি আপনার প্রিয় মানুষের ভিতরে থাকে তাহলে তো কোন সমস্যাই নেই। আর যদি না থাকে তাহলে সেই গুনগুলো আপনার প্রিয় মানুষকে অভ্যাস করতে বলুন সে গুণগুলোতে।

পাত্র অথবা পাত্রীর মায়ের সঙ্গে একটি ভালো সম্পর্ক তৈরি করুন। এর ফাঁকে ফাঁকে আপনি তার মায়ের কাছ থেকে জেনে নিন যে তার ছেলে অথবা মেয়ের জন্য কেমন পাত্র পাত্রী পছন্দ। ঠিক যেরকম পছন্দ আপনি সেরকম হওয়ার চেষ্টা করুন। এছাড়া আপনি তার পরিবারের সঙ্গে খুব ভালো ব্যবহার করবেন তার পিতা-মাতা এবং আত্মীয়-স্বজনদের সম্মান দিয়ে চলবেন।

আরো পড়ুনঃ তেলাপোছা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

এবং নিজেকে প্রতিষ্ঠিত ও বড় করে তুলুন এবং স্মার্ট ও ভদ্র হওয়ার চেষ্টা করুন। যাতে করে আপনাকে দেখে সকলের মুগ্ধ ও মনোহারা হয়ে থাকে। আপনি যদি ঠিক এই সকল কাজগুলো করতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনি বিয়ের জন্য তাদেরকে খুব শীঘ্রই মানিয়ে ফেলতে পারবেন।

কিভাবে গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ের জন্য রাজি করাবো

বর্তমান যুগে প্রেম করার সময় তাদের সম্পর্কটা খুবই সুন্দর ও ঠিক থাকে। বিয়ে করা কথা উঠলেই তাদের ভেতরে ঝগড়া বিবাদ এবং ঝামেলা শুরু হয়ে যায়। অনেক সময় দেখা যায় যে তাদের ভেতরে পাশ থেকে সাত বছরের সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও বিয়ে করার কথা ওঠা মাত্রই তাদের ভেতরে অনেক গন্ডগোল ও ঝামেলা সৃষ্টি হয়ে যায়। সেজন্য আপনি কিভাবে আপনার গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ের জন্য রাজি করাবেন তার কিছু উপায় রয়েছে। আপনি এই উপায় গুলো জানার জন্য আজকে কিভাবে গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ের জন্য রাজি করাবো এভাবে সন্ধান করে যাচ্ছেন। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেই।

  • আপনি যদি আপনার গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করতে চান তাহলে আপনাকে আপনার গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে কখনো মনোমালিন্য ও ঝগড়া-বিবাদ করা যাবে না।
  • গার্লফ্রেন্ডকে যখন সময় দেবেন তখন তার সঙ্গে অনেক বেশি মজা ঠাট্টা করা।
  • কতটুকু ভালোবাসেন সেটা তাকে বিশ্বাস করানো। এবং সকল সময় তার প্রশংসা করা।
  • তাকে কখনো টাকার বিষয়ে লোক দেখাবেন না এবং নিজে স্মার্ট ও নিজের ভবিষ্যতকে বেশি গুরুত্ব দিবেন।
  • এবং নিজের গার্লফ্রেন্ড এর সঙ্গে সকল সুখ-দুঃখ এবং আপনার গার্লফ্রেন্ডের সুখ-দুঃখে নিজেকে অংশীদার করুন।

পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায়

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা নিশ্চয়ই জানেন যে বিয়ে একটি আমাদের সমাজে সামাজিক গঠনের সংস্কৃতি। যা অনেক আগে থেকে চলে আসছে। বিয়ে সকল মানুষের জীবনে হয়ে থাকে কেউ হয়তো ভালোবেসে বিয়ে করে আবার কেউ হয়তো পরিবারের ইচ্ছেমতে চেয়ে বিয়ে করে। বর্তমানে দেখা যাচ্ছে প্রায় ছেলেমেয়েরা নিজের ইচ্ছে মত পছন্দ করে বিয়ে করতে ভালোবাসে কারণ তারা নিজের জীবন সঙ্গীকে ভালোভাবে যাচাই করে বেঁচে নিয়ে বিয়ে করতে চায়।

পরিবারের মতে বিয়ে দিলে তারা সেটা ভালোভাবে যাচাই এবং বাছাই করতে পারেনা না। তাই তখন তারা পছন্দের মানুষের সঙ্গে বিয়ে করতে চাই। কিন্তু এর ফলে অনেক পরিবার রাজি হতে চাই না। আর আপনারা তাই সেই পরিবারগুলোকে রাজি করানোর জন্য অনেক চেষ্টা করে যান। কিন্তু আপনারা সেটির সফল হতে পারেন না কারণ আপনারা সেই পরিবারগুলোকে রাজি করার উপায় গুলো জানেন না। আপনারা যদি পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায় জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

মায়ের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ুন

সর্বপ্রথম আপনারা মায়ের সঙ্গে ভালো একটি সম্পর্ক গড়ে তুলুন। এরপর আপনি আপনার প্রেমের বিষয়ে এবং নিজের জীবনসঙ্গীর কথা খুলে বলুন। প্রথমে যদি সে রাজি না হতে চায় তাহলে আপনি আপনার মাকে বলবেন সেখানে যদি আপনাকে বিয়ে-শাদী না দেয় তাহলে আপনি কোনদিন আর কোথাও বিয়ে করবেন না ওকে ছাড়া বাঁচতে পারবেন না। তাহলে দেখবেন আপনার মা আপনাকে বেশ সাহায্য করতে শুরু করে দেবেন।

আরো পড়ুনঃ থানকুনি পাতার উপকারিতা জানুন

মেয়ের মায়ের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ুন

নিজের মায়ের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখার সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে মেয়ের মায়ের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। যদি মেয়ের মাকে আপনি চিনে থাকেন এবং আপনার আশেপাশের হয়ে থাকে তাহলে তার সঙ্গে খুব একটা ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলুন এবং তার সঙ্গে ভালো আচার-আচরণ করুন। এবং তার সঙ্গে দেখা হলে ভদ্র আচরণ এবং হাসি ঠাট্টা করুন। যাতে করে মেয়ের মা আপনাকে পছন্দ করতে শুরু করেন।

মেয়ের বাবা-মা যেমন ছেলে পাত্র পাত্রী পছন্দ করে তা জেনে সেরকম হওয়ার চেষ্টা করুন

প্রত্যেকটি পিতা-মাতা তাদের সন্তানের জন্য কেমন পাত্র-পাত্রীর সঙ্গে বিয়ে দেবে তা মনে মনে কল্পনা ও ঠিক করে রাখে। তাদের সঙ্গে ভালো আচরণ এবং সম্পর্ক গড়ে তোলার পরে তাদের কাছ থেকে জানার চেষ্টা করুন তারা তাদের সন্তানের জন্য কেমন পাত্র-পাত্রী পছন্দ করে। ঠিক যেরকম পছন্দ করে আপনিও ঠিক সেরকম হওয়ার চেষ্টা করুন। তাহলে আপনার ভেতরে তাদের চাওয়া গুনাবলী গুলো লক্ষ্য করতে পারলে তারা খুব সহজেই রাজি হয়ে যাবে।

পিতার বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করুন

এটি একটি ভালো উপায় হচ্ছে আপনার পিতা বা সকল অভিভাবক হই তাদের পরিবার স্বজনের কথা যতটা বোঝার চেষ্টা করেনা ঠিক ততটাই তাদের বন্ধুর কথাবার্তা বোঝার চেষ্টা করে এবং তারা ভালভাবে বোঝাতে পারে। সেজন্য আপনি আপনার পিতার বন্ধুদেরকে ভালোভাবে বোঝান যে আপনি কেন সেই মেয়ে এবং ছেলেকে বিয়ে করতে চান। এবং সে আপনার জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তাদেরকে বলুন। তাহলে যদি আপনার পিতাকে আপনার পিতার বন্ধুরা এবং আপনার বাড়ি থেকে মা বোঝায় তাহলে দেখবেন খুব সহজে আপনার পিতা অর্থাৎ আপনার পরিবারের মাথা রাজি হয়ে গেছে।

বড় ভাই ও ভাবি থাকলে তাদের সাহায্য নিন

যদি আপনি পিতা-মাতাকে খুবই ভয় করেন এবং এই বিষয়ে বলতে না পারেন তাহলে আপনি আপনার ভাই অথবা ভাবীর সঙ্গে এই বিষয়ে আলাপ করুন এবং আপনার অভিভাবককে বোঝানোর জন্য বলুন। কারণ আপনার বড় ভাই অথবা যদি ভাবি তাদের সঙ্গে এই বিষয় নিয়ে আলাপ আলোচনা করে এবং ভালোভাবে বোঝাতে পারে তাহলে খুব শীঘ্রই আপনার পিতা-মাতা রাজি হয়ে যাবে।

আপনার পরিবার কেমন ছেলে মেয়ে পছন্দ করে তা জানুন

প্রত্যেকটি পরিবারের অভিভাবকদের ইচ্ছে থাকে তাদের সন্তানদের কেমন পাত্রদের সঙ্গে বিয়ে দিবে তার আগে থেকে ঠিক করে রাখে। সেজন্য আপনি কোনভাবেই হোক জানার চেষ্টা করুন যে আপনার অভিভাবকরা কেমন ছেলে মেয়ের সঙ্গে আপনাকে বিয়ে দিতে চায়। সেটি জেনে আপনার সঙ্গীকে আপনি সেই ধরনের গুণাবলী তার ভেতরে তৈরি করতে বলুন ঠিক যে এরকমটা আপনার পরিবার চাই। তাহলে যদি তার ভেতরে সেই গুনাবলী থেকে থাকে তাহলে খুব আপনার পরিবার আপনাদের বিয়ের জন্য রাজি হয়ে যাবে।

প্রেমিককে একটি চাকরি বা ইনকামের পথ করতে বলুন

কারন প্রতিটি অভিভাবক চেয়ে থাকে তাদের মেয়েদেরকে একটি ভালো টাকা পয়সা ওয়ালা এবং চাকরিজীবীর সাথে বিয়ে দিতে। যাতে করে তাকে দুবেলা দুমুঠো ভালোভাবে খেতে দিতে পারে। সেজন্য আপনি যদি কোন চাকরি করতে পারেন বা কোন ইনকামের পর তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনি আপনার প্রেমিকার পরিবারকে প্রস্তাব দিয়ে খুব সহজে রাজি করাতে পারবেন।

পিতা মাতার অভিভাবক অর্থাৎ আপনার দাদা দাদীকে হাত করুন

সকল অভিভাবক তার পিতা-মাতার কথা অনেক শুনে থাকে এবং তাদের কথা অমান্য করতে পারেন। সেই জন্য আপনি আপনার পিতামাতা এর অভিভাবক অর্থাৎ আপনার দাদা-দাদীকে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিন যে আপনি তাকে বিয়ে করতে চান এবং তাকে ছাড়া আপনার জীবন সঙ্গী কাউকে বানাতে পারবেন না। তখন তারা আপনার পিতামাতাকে ভালোভাবে বুঝিয়ে দেবে এবং মানাতে খুব সাহায্য করে থাকবে। এর ফলে আপনার অভিভাবক খুব সহজেই আপনাদের বিয়েতে রাজি হয়ে যাবে।

দুজনেই একসঙ্গে দেখা করে পরামর্শ করুন

এটি সবথেকে ভালো উপায় আপনার এ পরিবারকে আপনারা কিভাবে রাজি করাতে পারবেন দুইজনে একসঙ্গে বসে একটি পরামর্শ করুন। যে উপায়ে আপনাদের পরিবারকে আপনারা দুজনে এক সঙ্গে রাজি করাতে পারবেন। দুজনে যা করবেন একসঙ্গে মিটকুট করে একই রূপ কথা বলবেন কেউ এক অন্যজন আরেক এইরকম কথা বললে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যাবেন।

জেদ ধরে রাখুন

এই সকল উপায় পরেও যদি আপনার পরিবার রাজি না হয় তাহলে জেদ ধরে থাকুন এবং তাদের উপর একটি চাপ সৃষ্টি করুন। মন খারাপ করে থাকুন এবং কিছুদিন যাবৎ না খেয়ে থাকুন। তাহলে তারা আপনাদের এই সকল কষ্ট দেখে খুব সহজে রাজি হওয়ার জন্য পাল্টে যাবে। তখন তারা রাজি না হয়ে কোন উপায় খুঁজে পাবে না ।

এক পরিবার এবং অন্য পরিবারকে সম্বন্ধ পাঠান

অনেকে রয়েছে যারা নিজের পরিবারকে বলতে ভয় করে। আবার অনেকেই রয়েছে যাদের এক পরিবার রাজি হয়ে যায় এবং অন্য পরিবার রাজি হয় না তারা সমাজের সাংস্কৃতিক ভাবে সমন্বয়ে প্রস্তাবের আশায় বসে থাকে। সেই জন্য আপনাদের ভেতরে যেই পরিবারটি রাজি হয়ে যাবে সেই পরিবারকে অন্য পরিবারকে প্রস্তাব পাঠানোর জন্য বলুন এবং তাদের সঙ্গে মীমাংসায় বসতে বলুন। তাহলে যখন প্রস্তাবের মাধ্যমে দুই পরিবার একত্রিত হয়ে যাবে তখন খুব সহজেই আপনাদের ভালোবাসা ও পছন্দের পাত্র-পাত্রীর কথা জানতে পেরে বিবেক বিবেচনা করে খুব সহজেই রাজি হয়ে যেতে পারে।

পরিবারকে রাজি করানোর দোয়া

এই সকল চেষ্টা দিয়ে যদি আপনারা আপনাদের পরিবারকে কোনভাবেই রাজি করাতে না পারেন তাহলে আপনারা কিছু দোয়া রয়েছে এই দোয়া দিয়ে খুব সহজে আপনারা বিয়ের জন্য আপনাদের পরিবারকে রাজি করাতে পারবেন। এই দোয়াটি পড়ার জন্য আপনাকে ওযু করে দুই রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার পরে ১১ বার দুরুদে ইব্রাহিম পড়ুন। এরপরে এই দোয়াটি পড়ুন,

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহ, লাহুল মুলুক ওয়ালাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইইন কাদির, আলহামদুলিল্লাহ ওয়া সুবহানাল্লাহ ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার ওয়া লা হাওলা ওয়া লা কুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ।

এই দোয়াটি তিনবার পড়ুন তাহলে ইনশাআল্লাহ আপনাদের পরিবার বিয়ের জন্য রাজি হয়ে যাবে। তবে এই দোয়াটি শুধু আপনারা ভালো কাজের জন্য ব্যবহার করবেন। তাহলে আল্লাহর রহমতে এই দোয়াটি আপনাদের কাজে আসবে।

শেষ কথা - পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায়

প্রিয় বন্ধুরা আশা করা যায় যে আপনারা এতক্ষণে আমাদের পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এবং আপনারা পছন্দের পাত্র পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২ উপায় সম্পর্কে জেনে আপনাদের এই ধরনের সমস্যাগুলো মিটিয়ে নিতে পারবেন। তবে সেই জন্য আপনাকে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। এবং আপনাদের সবার আগে প্রেমিক ও প্রেমিকা ঠিক থাকতে হবে তাহলে আপনাদের পক্ষে সম্ভব হবে আপনাদের পরিবারকে রাজি করানো।

আরো পড়ুনঃ পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধির তেল সম্পর্কে জানুন

আপনারা যদি জেদিও দুজনেই এককভাবে না কাজ করেন তাহলে অবশ্যই আপনারা আপনাদের পরিবারকে রাজি করাতে পারবেন না এজন্য আপনাদেরকে হতে হবে খুবই কঠোর এবং জেদি যা আপনার পরিবারকে রাজি করাতে খুবই কার্যকরী হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url