সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে

পোস্ট সূচীপত্রঃ সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে

• মানুষ ও সমাজ এলো কোথা থেকে
• সমাজের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য
• সামাজিক সচলতা কাকে বলে
• সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে
• শেষ কথা

মানুষ ও সমাজ এলো কোথা থেকে

মানুষ হচ্ছে সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষ এবং সমাজ কোথা থেকে এসেছে। এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মানুষ এবং জীব জগতের শ্রেষ্ঠ জীব হচ্ছে মানুষ। ও মানুষ ও সমাজের কি এবং কোথা থেকে এসেছে তা হয়তো আমরা অনেক কেউ জানি না। চলুন জেনে নিন মানুষের সমাজ কোথা থেকে এসেছে।

মানুষ

মানুষ আমাদের সৃষ্টির সেরা জীব। এবং মানুষ জাতিকে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহতালা। এবং সেই মানুষটাতে আমাদের পিতা আদম ও মা হাওয়া এদের কাছ থেকে সৃষ্টি হয়েছে। এবং আল্লাহ তাদের সেই শক্তি দিয়েছেন এবং সেই থেকে মানুষ পৃথিবীতে আসা শুরু করেছে। এবং মানুষ এসেছে এককোষী অ্যামিবা জীবের মাধ্যমে। মানুষ হচ্ছে জ্বর ও জীবের মধ্যে শ্রেষ্ঠ জীব যা একটা মানুষ জাতি। এবং কোরানে বর্ণিত আছে যে আশরাফুল মাখলুতে সকল সৃষ্টির সেরা জীব হচ্ছে মানুষ।

মানুষ হচ্ছে চতুষ্পদ যন্তার মধ্যে পার্থক্য করা হচ্ছে জ্ঞান। এবং মানুষ আমাদের অধিকারের মধ্যে বেশি শক্তিশালী হয়ে থাকে। এবং মানুষের দৈনিক শক্তির মর্যাদা হিসেবে আদব হাওয়ার কাছ থেকে মানুষ সৃষ্টি হয়েছে। এবং আমরা অনেকেই জানি যে পৃথিবীতে এসেছে সবার আগে এসেছে আদম ও হাওয়া এবং আল্লাহ তাদের সেই তৌফিক দান করেছেন যে তারা মানুষ জাতিকে সৃষ্টি করেছে এবং সেই থেকে একে অপরের মানুষ সৃষ্টি হয়। এবং মানুষ থেকে মানুষের সৃষ্টি হয় এবং সেই সৃষ্টির মালিক আল্লাহ তা'আলা।

সমাজ

সমাজ বলতে এক কথাতে আমাদের বোঝা যায় যে একে অপরের সাথে মিলেমিশে থাকা এবং একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করে একে অপরের ওপর মনোযোগী গড়ে তোলা হয়। এবং আমাদের সমাজে কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে যেগুলো মেনে চললে আমাদের সমাজ গড়ে ওঠে। সমাজ হল এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির অলিখিত ও নিয়ম-কানুন লিখিত একসাথে বসবাস করে যে সমাজ গড়ে ওঠে তাকে সমাজ বলা হয়। এবং আমাদের সমাজে দেখা যায় অনেক সময় অনেক অস্তিত্ব কারণে আমাদের সমাজের হয়তো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এবং আমাদের সমাজে দৃষ্টান্ত নজর এসে তা ভেঙে দিচ্ছে।

আরো পড়ুনঃ ত্বকে সরিষার তেলের উপকারিতা জানুন

এবং সমাজ শব্দটি আমাদের ফরাসি ভাষা থেকে এসেছে। যার অর্থ হল সঙ্গ বা একসঙ্গে থাকা। সমাজে আমাদের একসাথে মিলে মিশে থাকতে হয়। এবং সমাজ আমাদের সবার সবকিছুতে পাশে থাকে। এবং সমাজে আমাদের অনেক সদস্য রয়েছে যাদের মধ্যে তৈরি হয় ঘৃণা এবং লোভ লালসা এভাবে লোভ লালসা করলে আমাদের সমাজ এক হয় না। এবং সমাজে থাকতে হলে আমাদের একই সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে হবে যেন একে অপরের পাশে দাঁড়াতে পারে। সমাজে থাকতে হলে আমাদের একে অপরের প্রতি ভালবাসায় থাকতে হবে।

সমাজ একটি জিনিস যা থেকে আমাদের সবার বন্ধুত্ব বাড়ে। এবং সমাজে আমাদের অনেক বিপদ আপদ হলে সেখান থেকে আমরা হয়তো অনেক সাহায্য পেয়ে থাকে। এবং সমাজে থাকতে হলে আমাদের সেই সমাজে অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়ে থাকে। যেগুলো হয়তো আমরা অনেকেই মেনে চলি না। এবং আমাদের সমাজে থেকে। নষ্ট হয়ে যায় আমরা যদি একে অপরে মিলে সমাজটাকে গড়ে তুলি তাহলে আমাদের সমাজ অনেক সুন্দর হয়ে থাকবে। এবং সেই থেকে আমাদের সমাজ গড়ে উঠবে।

সমাজের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য - সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে

সমাজ গড়ে ওঠার পর থেকে মানুষ আস্তে আস্তে তাদের সমাজটাকে আরো বড় করার চেষ্টা করে. এবং সেই সমাজে মানুষ অনেক সাহায্য পেয়ে থাকে এবং তাদের সমাজের প্রতি যে দায়িত্ব ও কর্তব্য থাকে তারা সেটি পালন করে আবার কেউ পালন করে না। আমাদের সমাজের প্রতি অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়ে থাকে। এবং সমাজের প্রতি আমাদের অনেক রীতিনীতি অবলম্বন করতে হয়।। তা আজ জানা আমাদের খুবই দরকার হবে যে সমাজের প্রতি আমাদের কি কি দায়িত্ব ও কর্তব্য থাকে। তাই চলুন জানি সমাজের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য কি।

আমরা অনেক শ্রেণীর মানুষ একই সমাজে বাস করি। এবং আমাদের সেই সমাজে অনেক ভেদাভেদ হয়ে থাকে। এবং আমাদের সবার অনেক ধরনের সমস্যায় পড়তে হয় এবং আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্যও সমাজের ভেতরে রয়েছে। এবং আমাদের একে অপরের পাশে থাকা হল আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। এবং আমরা সমাজে অনেক রাষ্ট্রের নীতি নিয়ম মেনেও চলতে হয়।। এবং আমাদের রাষ্ট্র ও সমাজ অচল হয়ে না পড়ে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হবে সমাজের ওপরে।

কর্তব্য গুলো সঠিকভাবে পালন করে আমরা হয়ে উঠব দেশের গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক। এবং আমাদের দায়িত্ব পালন করতে হলে আমাদের অনেক সমাজের নিয়ম মানতে হয় এবং সে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য গুলি আমাদের নিয়ম মাফিক করতে হয়। এবং সমাজে আমাদের নাগরিকদের ওপর কর্তব্য গুলো ভাগাভাগি করে দেওয়ায় গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য। আমাদের সমাজে অনেক নিয়ম কানুন আচার-আচরণ মেনে চলতে হয়। এবং আমাদের অনেক কাজও করতে হয়। এবং সবার সাথে মিলেমিশে থাকা সমাজের একটি কর্তব্য।

আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস রোগীর কাঁচা স্বজনে পাতা উপকারিতা জানুন

এবং সমাজের গড়ে উঠতে হলে আমাদের। দায়িত্ব ও কর্তব্যের মাধ্যমে গড়ে উঠতে হয়। এবং সমাজের ছোট বড় সবাইকে ভালোবাসায় ভরে রাখতে হয়। যদি সমাজে আমরা একজন মানুষের আত্মরক্ষা করতে চায় তাহলে আমাদের সেটি আমাদের কর্তব্যের মধ্যে পড়ে। এবং আমাদের সমাজে সেবামূলক কাজ করা কিন্তু আমাদের দায়িত্বের মাধ্যমে পড়ে। এবং সমাজে আমাদের অনেক খারাপ কাজের জন্য বাধ্যতামূলক শাস্তি দেওয়া ও হয়। এবং আমাদের রাষ্ট্রের প্রতি অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে সমাজ গড়ে তুলতে হয়।

এবং সমাজে থাকতে হলে আমাদের সেই সমাজের মানুষকে সৎ পথে নিয়ে যেতে হবে এবং সৎপথের দিকে এগিয়ে দিতে হবে। আমরা সবাই সমাজের অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্যের মাঝেই সমাজ গড়ে তুলি। এবং সমাজ গড়ে তুলতে আমাদের অনেক সুশীল বসবাস করতে হয়। সমাজে আমাদের থাকতে হলে অনেক সুন্দর সমাজে গড়ে উঠতে হবে। এবং সমাজের যেসব দায়িত্ব ও কর্তব্য আছে সেগুলো মেনে চলা উচিত। তাই আমাদের সবারই সমাজের দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে।

সামাজিক সচলতা কাকে বলে

সমাজ হলো একটি স্থির জিনিস নয়। এবং দিনদিন আমাদের সমাজ আরো স্তরবিন্যাস দিকে পরিণত হচ্ছে। স্তরবিন্যাস হচ্ছে একটি স্তর যা মানুষকে নিচেও উপরের দিকে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। সামাজিক গতিশীল এর মাধ্যমে একিস্টার থেকে অন্য স্তরে নিয়ে যায়। এবং এক ব্যক্তি থেকে অন্য এক ব্যক্তি শিক্ষা অর্জন করে সমাজ থেকে। এবং তা আমাদের সমাজের খুবই বিবেচিত ভাবে দেখা হয়। তাই তরুন জেনে নেই সামাজিক সচলতা কাকে বলা হয়।

পেশাগত পরিবর্তনের কারণে সামাজিক সচলতা হচ্ছে সামাজিক নির্দেশক। যা উঁচু স্তরে অবস্থান করে অবরোহন করতে সাহায্য করে। সামাজিক সচলতা ঘটে শিক্ষাগতর মাধ্যমে। এবং সামাজিক সচলতার ধরন হচ্ছে দুইটি।

১. উল্লামবী সচলতা,

২. অনুভূমিক সচলতা, 

উল্লামবী সচলতা হচ্ছে দুই ধরনের। যথা অর্ধমুখী উল্লামবী সচলতা, ঊর্ধ্বমুখী উল্লামবী সচলতা। 

অর্ধমুখী উল্লামবী সচলতা

অর্ধমুখী উল্লামবী সচলতা সচেতন হচ্ছে সামাজিক গতিশীলতার মাধ্যমে ব্যক্তির উন্নতি পরিবর্তন ঘটা কেই উলম্ব গতিশীলতা বলা হয়। এবং যার উদাহরণ একজন ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারের ছেলে যে কাজ করে তার জীবিকা নির্ধারণের উপরে। এবং যে কেরানি হিসেবে কাজ করে তার মর্যাদা অনেক কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এবং সে তার পূর্বপুরুষের বংশ কে সামাজিক স্তর থেকে বংশধর এ নিয়ে যেতে পারে। এবং সামাজিক পরিবর্তনের ফলে যে ভূমিকা পালনকারী স্তর বিন্যাসের মাধ্যমে যে সমাজের গতিশীলতা তৈরি করে তাই হচ্ছে অর্ধমুখী উল্লামবী সচলতা।

আরো পড়ুনঃ শীতের শুকনো কাশি থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় জানুন

ঊর্ধ্বমুখীউল্লামবী সচলতা

সমাজে একজন ব্যক্তি যে গতিশীলতার কারণে যে পরিবর্তন আনে সেটি হচ্ছে উর্ধ্বমুখী সামাজিক গতিশীলতা। এবং এটিকে সামাজিক উর্ধমুখী গতিশীল বলা হয়। একজন মুচিত ছেলে যে কাজ করে যে মেধা অর্জন করে তাকে উর্ধ্বমুখী বলা হয়। এবং সে অনেক সমাজে অনেক রকম কাজের ক্ষেত্রে সে লেগে পড়তে পারে। অনেক সুযোগ সুবিধার দিকেও দায়িত্ব বৃদ্ধি পায়। এবং সে মেধা দিয়ে উর্ধ্বমুখী হয়ে এসে তার ভেতরের যোগ্যতা প্রকাশ করে এবং সে তার উচ্চ মর্যাদাতে যেতে পারে। ঊর্ধ্বমুখী উল্লামবী সচলতা বলে। এবং সমাজে সে অনেক দায়িত্ববানের মধ্যে পড়ে।

সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে

সমাজ ও মানুষ আমাদের একে অপরের উপর সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় এবং সমাজ মানুষকে একসাথে গড়ে ওঠায় প্রভাবিত করে। এবং  সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে। আমাদের সমাজের মানুষকে পরিচয় প্রভাবিত করে তার দৃষ্টিভঙ্গির ওপর এবং তার সাথে তার জড়িয়ে থাকে অনেক প্রয়োজনীয় কথাবাত্রা। এবং সমাজ আমাদের মানুষকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। তাই চলুন জেনে নিন। সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে।

সমাজের মানুষের আমাদের বহুমুখী অনেক নিত্য প্রয়োজনীয় প্রয়োজন মিটিয়ে নিরাপদ জীবন যাপন দান করে। এবং আমাদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা সমাজে আমাদের মানুষের থাকে। এবং আমাদের সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয় প্রভাবিত করে তার চিন্তাভাবনার ওপর আমাদের সামাজিক কেন্দ্রিক গড়ে ওঠে। এবং আমাদের পদ্ধতি ক্ষেত্রে আমাদের আগামীকাল থেকে সমাজের সবকিছু বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। এবং সে সম্পর্কেও আমাদের সমাজের মানুষের অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে।

আমাদের দিনকাল পাল্টানোর সাথে সাথেই অনেক জিনিসও পাল্টাচ্ছে এবং উন্নত হচ্ছে। এবং সঙ্গে সঙ্গে আমাদের দেশ বিদেশের মাধ্যমে সেকেন্ডের মাধ্যমেও হয়ে যায়। এবং আমাদের অপরের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে আমাদের সমাজ ও আশপাশের মানুষের চিন্তা ভাবনা আমাদের অনেকটা শান্তিবোধ হচ্ছে। এবং সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয় প্রভাবিত করে দৃষ্টিভঙ্গি সেদিকে পরিবর্তন ঘটায়। এবং আমাদের তরুণ সমাজের যেসব চিন্তাভাবনা ও কর্মকাজের মাধ্যমে সমাজ আমাদের অনেক সাহায্য করে। 

আমাদের মানুষের অনেক দূর পর্যন্ত পড়ালেখা করে আপনাকেও তো হয়েও বেকার হয়ে থাকি। সেও ক্ষেত্রেও সমাজ আমাদের অনেক সাহায্য করে এবং সমাজে কিভাবে মানুষের পরিচয় প্রভাবিত করে সে ক্ষেত্রে সমাজ আরো বেশি পূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমাদের সমাজের সব পুরুষদের মধ্যে একই রকম সম্পর্ক থাকে না এরকম নারীদের ভিতরেও আমাদের একদমই ভিন্ন রকমের সম্পর্ক থাকে। সমাজে একজন মানুষকে সম্মান দিতে হলো সবার সাথে সবার মিল দিয়ে থাকতে হবে। এবং মানুষের মত মানুষ হতে হলে সমাজে থাকা দরকার।

আরো পড়ুনঃ দূর থেকে ভালোবাসার মানুষকে কাছে আনার উপায় গুলো জানুন

সব কিছুরই একটা ভালো আর মন্দ রয়েছে। যেমন সমাজেও রয়েছে ভালো আর মন্দ সেই সমাজ থেকেও আমরা অনেক রকম কিছু শিখতে পারি। এবং সমাজ থেকে আমরা আমাদের সুন্দর একটা জীবন করতে পারি। এবং সমাজ থেকেও অনেক মানুষ অনেক দূরে চলে যায়। এবং সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে তা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি। আমরা যারা সমাজে বাস করি তারা জানে যে সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে। এবং আমাদের সমাজে অনেক জটিলতার মাধ্যমেও আমাদের থাকতে হয় সেই সমাজে। কারণ সমাজ হলো মানুষের আত্মবিশ্বাসের জায়গা।

শেষ কথা - সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে

প্রিয় পাঠক আশা করা যায় যে আপনারা এতক্ষণে সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত এবং সমাজের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এবং আপনারা নিজেদের জীবন এর ধারাবাহিকতা সমাজে কিভাবে প্রভাবিত করবেন তার একটি বর্ণনা পেয়েছেন। এবং আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনারা সমাজে নিজের পরিচয় কে প্রভাবিত করতে পারবেন। এজন্য আপনারা এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

এবং সমাজ কিভাবে মানুষের পরিচয়কে প্রভাবিত করে তা জানতে অসুবিধা হয় এবং এর সম্পর্কে আরো কোন তথ্য জানা থাকে তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে রাখুন।