মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় - দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায়
প্রিয় পাঠক আপনারা কি মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় এবং দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায় জানতে চাচ্ছেন। তাহলে চিন্তা নেই এই আর্টিকেল থেকে দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায় ও মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় এবং ৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায় গুলো জানতে পারবেন। তাহলে চলুন মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় এবং দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায় গুলো জেনে নেই।
প্রিয় বন্ধুরা আপনারা যদি মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় ও দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায় বিস্তারিতভাবে এবং সঠিক তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় - দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায়
ভূমিকা | মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় - দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায়
আপনি যদি ব্রণের সমস্যায় ভুগছেন তাহলে আপনি আজ আমাদের এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে ভিজিট করুন এবং পড়ুন। কেননা আমরা আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানিয়েছি মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় গুলো। আপনার ত্বককে কিভাবে সতেজ ও উজ্জ্বল করে রাখবেন। এছাড়াও কিভাবে আপনি আপনার তৈলাক্ত ত্বক থেকে রক্ষা পেতে পারেন তাও আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানিয়েছি।
অতএব আপনি যদি মুখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চান এবং মুখকে সুন্দর করতে চান এবং দ্রুত বন্ধুর করার উপায় জানতে চান তাহলে আমাদের আর্টিকেলে দেখানো মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় গুলো ভালোভাবে ভিজিট করুন আশা করি উপকৃত হবেন।
দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায়
ব্রণ আমাদের মুখে খুবই একটি বিরক্ত হওয়ার জিনিস। এটি অনেক সময় আমাদের মুখে ব্যথা সৃষ্টি করে। এই ব্রণ আমরা কিভাবে দ্রুত ভালো করব নিচে তার কিছু উপায় দেওয়া হলো;
বরফঃ বড় আমাদের মুখে ব্রণের লালচে ভাব এবং ব্রণের সংক্রমণ করে এবং ব্রণকে ছোট করতে সাহায্য করে। একটি পাতলা কাপড় নিন এবং কাপড়ে এক টুকরো বড় পেঁচিয়ে নিন এবং এক মিনিট ধরে এটি মুখে বা ব্রণের উপরে মালিশ করুন। আবার ৬-৭ মিনিট পরপর এটি দিতে থাকুন। তবে আমাদের মুখে বড় একটি ভাষার সময় দুইবার থেকে তিনবারের বেশি ঘসা যাবে না।
টুথপেস্টঃ আমাদের মুখের ব্রণ ও ব্রণের ফোলা কমাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সাধারণ সাদা পেস্ট ব্রণ দ্রুত দূর করতে ভালো কাজ করে। রাতে এটা আমাদের মুখে ব্রনের ওপর লাগাতে হবে সারারাত এটি আমাদের মুখে ব্রনের উপর লাগিয়ে রাখতে হবে। তাহলে এটা আমাদের মুখের ব্রণের ফোলা এবং ব্রণ শুকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
তাই আমাদের উচিত মুখে ব্রণ কমাতে ও ব্রণের ফোলা কমাতে এবং কি আমাদের মুখের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে নিয়ে আসতে টুথপেস্ট অর্থাৎ সাদা পেস্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি মুখে সারারাত রাখার পরে সকালে উঠে ঠিক ঐ আগের মত মুখের যত্ন নিতে হবে।
লেবুর রসঃ লেবুর রসে রয়েছে সাইট্রিক এসিড এটি আমাদের মুখের ব্রণের ফোলা এবং ব্রণ শুকাতে সাহায্য করে থাকে। এটি আমরা এর চামচ পরিমাণ সরিষার তেল , চামচ পরিমাণ নারিকেলের তেল , ও একই সমসের এক চামচ লেবুর রস তিনটি একসঙ্গে মিশ্রিত করে রাতে আমরা গালে বাঁধবো তাহলে সারা রাতে আমাদের ব্রণের ফোলা ও বরুন শুকিয়ে যাবে। অর্থাৎ আমাদের ত্বক আগের অবস্থায় ফিরে আসবে।
মধুঃ মধু একটি প্রাকৃতিক উপাদান এটি রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক। আর এই এন্টিসেপটিক আমাদের ত্বকের বাড়তি তরল পদার্থ অর্থাৎ ব্রণের বাড়তি তরল পদার্থ কমাতে সাহায্য করে। রাতে আমরা কিছু পরিমাণ মধু ব্রণের ওপর মালিশ করব। এবং সকালে উঠে তা ধুয়ে ফেলতে হবে । এভাবে আপনি মধু নিয়মিত মালিশ করতে থাকলে খুব দ্রুত মুখের ব্রণ ভালো হবে।
চন্দনঃ চন্দনে রয়েছে এক জীবাণুনাশক উপাদান। যা ব্যবহারের ফলে আমাদের মুখের জীবাণুকে ধ্বংস করে আমাদের ত্বককে সতেজ রাখে । পর্যাপ্ত পরিমাণ দুধে চন্দন মিশাতে হবে। এতে কপূণ মেশাতে হবে। এবং এই মিশ্রণটি আমাদের সারারাত ব্রণের ওপরে লাগিয়ে রাখতে হবে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের সেনাবাহিনী সম্পর্কে
একদিনে ব্রণ দূর করার উপায়
মুখে ব্রণ মানেই ঝামেলা। ব্রণ আমাদের মুখের সৌন্দর্য কমিয়ে দেয়। এই ব্রণ অনেকের ক্ষেত্রে এটি ভালো হয় আবার বারবার হয়। আবার এমনও ব্রণ রয়েছে যা একবার মুখে হলে সহজে সারতে চাই না। আর আজকে আমাদের আর্টিকেলে এমন কিছু গোপনীয় টিপস আপনাদের বলবো যা আপনারা একদিনে মুখের ব্রণ বা ফুসকুড়ি থেকে মুক্তি পেতে পারেন। যেমন,
সরিষাঃ সরিষা মুখের ব্রণের বিপরীতে খুবই ভালো কাজ করে। এতে বিদ্যমান রয়েছে স্যালিসাইলিক অ্যাসিড। তাই একটি চামচের এর চতুতাংশ সরিষার গুড়া এবং তাকে কিছু মধু মিশিয়ে নিতে হবে। এবং এটি ভালো করে মিশাতে হবে। তারপর এটি মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে 15 মিনিট ধরে। তারপর এটি মুছে ফেলুন।
টমেটোঃ টমেটো ত্বকের যেকোনো সংক্রমণ কমাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। টমেটো কেটে তার রস বানিয়ে মুখে মাখতে হবে। কিছুক্ষণ পরে তা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এর ফলে আমাদের ত্বকের ব্রণ ফলা বা ব্রণের ব্যথা কিছুই থাকবে না ।
সবুজ চাঃ সবুজ চা আমরা যেভাবে খাওয়ার জন্য ফুটায় সেভাবে একই রূপে আমরা সবুজ চাটি ফুটিয়ে নেব তারপরে সেই পানিটি ঠান্ডা করে আমাদের মুখের ব্রণের উপরে মাখবো।
সাদা অংশ ডিমেরঃ ডিমের সাদা অংশ আমাদের ত্বকের ব্রণের ওপরে লাগান এবং এটি পাই ১৫ মিনিট ধরে রাখার পরে ধুয়ে ফেলতে হবে।
রসুনঃ রসূনে রয়েছে এমন এক পরিমাণের তরল জাতীয় পদার্থ যেটি আমাদের মুখের ব্রণের তরল নষ্ট করে দেয় যার ফলে ব্রণ শুকিয়ে স্বাভাবিক হয়ে যায়। অর্থাৎ আপনি রসুনের রস আপনার মুখের ব্রণের উপরে লাগাতে হবে। এটি বেশ কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখতে হবে পরে এটি পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
লেবুর রসঃ লেবুর রস আমরা একটি পাত্রে চিপে নেব তারপর এক চা চামচ পরিমাণ নেব। তারপর আমাদের মুখের ব্রণের উপরে লাগাতে হবে ।
৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায় | মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় - দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায়
৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায় খুবই একটি জটিল কাজ নয়। আমাদের দেখানো ৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায় মেনে চললে খুব দ্রুত এই ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। যেমন,
শসার রসঃ শসা ব্রণের দাগ দূর করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । শসার রসের সঙ্গে টমেটোর রস মিশিয়ে ব্রনের দাগের উপরে কিছুক্ষণ রেখে দিন তারপর 10 মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন। তাছাড়া শসা গোল করে কেটে আপনি আপনার চোখের উপরে রেখে দিলে আপনার চোখের কালো দাগ দূর হতে পারে।
তুলসী পাতাঃ তুলসী পাতা আমাদের ত্বকের যত্নে আয়ুর্বেদিক গুনাগুন অপরিসীম। তুলসী পাতার রস ব্রণের দাগ দূর করতে খুব একটা কার্যকরী। । তুলসী পাতায় রয়েছে আয়ুর্বেদিক গুন।
চন্দন গুড়া ও কাঁচা হলুদঃ এবং কাঁচা হলুদ ব্রণের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একই সমান এক চামচ হলুদ ও এক চামচ চন্দন গুড়ো নিতে হবে তারপর পানিতে মিশিয়ে এটি ফ্যাট করে নিতে হবে এরপর মিশ্রণটি আমাদের মুখের ব্রণের উপরে লাগাতে হবে এবং কিছুক্ষণ পর তার শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে এটি ব্রণ দূর করতে খুবই দ্রুত কাজ করে এবং দাঁত থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে।
পেঁপে এবং চালের গুড়াঃ অপবিত্র ত্বক হলো ব্রণের অন্যতম কারণ। এজন্য আমাদের ত্বক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। একটি চামচে পাকা পেঁপে নিতে হবে এর সাথে এক চামচ লেবুর রস এবং চালের গুঁড়ো নিতে হবে। তারপর ভালো করে মিশাতে হবে এরপর এই মিশ্রণটি আপনার মুখে লাগাতে হবে। এটি মুখে লাগিয়ে ২০ থেকে ২৫ মিনিট মেসেজ করতে হবে তাহলে আপনার মুখটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকবে।
অ্যালোভেরাঃ এলোভেরা আমাদের মুখের জন্য বিশেষ একটি গুরুত্বপূর্ণ জেল। এটি আমাদের মুখের ব্রণের দাগ দূর করতে সহায়তা করে। এজন্য আমরা সকলে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে আমরা এই অ্যালোভেরা জেল টিম মুখে ভালোভাবে মেসেজ করে নিব তারপর শুকিয়ে গেলে এটি ধুয়ে ফেলব। ধীরে ধীরে এটির দাগ দূর হবে ।
আরো পড়ুনঃ আধুনিক পদ্ধতিতে গরুর খামার তৈরি করার নিয়ম
মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায়
মুখে ব্রণ মানেই ঝামেলা। ব্রণ আমাদের মুখের সৌন্দর্য কমিয়ে দেয়। এই ব্রণ অনেকের ক্ষেত্রে এটি ভালো হয় আবার বারবার হয়। আবার এমনও ব্রণ রয়েছে যা একবার মুখে হলে সহজে সারতে চাই না।ব্রণ আমাদের মুখে খুবই একটি বিরক্ত হওয়ার জিনিস। এটি অনেক সময় আমাদের মুখে ব্যথা সৃষ্টি করে। এই ব্রণ আমরা কিভাবে দ্রুত ভালো করব নিচে তার কিছু উপায় দেওয়া হলো;
টমেটো
টমেটো ত্বকের যেকোনো সংক্রমণ কমাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। টমেটো কেটে তার রস বানিয়ে মুখে মাখতে হবে। কিছুক্ষণ পরে তা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এর ফলে আমাদের ত্বকের ব্রণ ফলা বা ব্রণের ব্যথা কিছুই থাকবে না । এবং কি টমেটো দেয়ার ফলে আমাদের মুখের তৈলাক্তক ভাব কমে আসে এবং মুখটি আমাদের খসখসে এবং সুন্দর দেখতে লাগে।
তুলসী পাতা
তুলসী পাতা আমাদের ত্বকের যত্নে আয়ুর্বেদিক গুনাগুন অপরিসীম। তুলসী পাতার রস ব্রণের দাগ দূর করতে খুব একটা কার্যকরী। । তুলসী পাতায় রয়েছে আয়ুর্বেদিক গুন
রসুন
রসুনে রয়েছে এমন এক পরিমাণের তরল জাতীয় পদার্থ যেটি আমাদের মুখের ব্রণের তরল নষ্ট করে দেয় যার ফলে ব্রণ শুকিয়ে স্বাভাবিক হয়ে যায়। অর্থাৎ আপনি রসুনের রস আপনার মুখের ব্রণের উপরে লাগাতে হবে। এটি বেশ কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখতে হবে পরে এটি পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
সাদা অংশ ডিমের
ডিমের সাদা অংশ আমাদের ত্বকের ব্রণের ওপরে লাগান এবং এটি পাই ১৫ মিনিট ধরে রাখার পরে ধুয়ে ফেলতে হবে।
লেবুর রস ও দুধ
লেবুর রস ও দুধ একসঙ্গে মিশ্রিত করে আমাদের মুখে দিলে আমাদের ব্রণের ফোলা ভাব কমতে সাহায্য করে এবং দ্রুত ব্রণ দূর করতে সক্ষম হয়। এবং এর পাশাপাশি আমাদের মুখে আরো সৌন্দর্য উজ্জ্বল করে তোলে। এটি আমরা লেবুর রসের সমপরিমাণ দুধ নেব এবং ভালোভাবে মিশ্রিত করব তারপরে এটি আমরা মুখে বা আমাদের ব্রণের জায়গায় মালিশ করব। তারপর কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলবো।
শসার রস ও লেবুর রস
লেবুর রস ও শসার রস একই পরিমাণে লেবু অর্থাৎ এটি এক চামচ এবং ওটিও এক চামচ নিব। তারপরে এটি আমরা ভালো করে ত্বকে মালিশ করব। এটি আমরা ধীরে ধীরে প্রতিদিন নিয়মিত দিনে দুবার ব্যবহার করব এর ফলে দ্রুত আমাদের ত্বকের থেকে ব্রণ চলে যাবে।
মুলতানির মাটি
অতিরিক্ত গরমের জন্য আমাদের ত্বক যখন ঘেমে যায় তার ফলে আমাদের ত্বকটি তৈলাক হয়ে যায়। আর ত্বক তৈলাক্তক হওয়ার কারণে আমাদের মুখে ব্রনের মত সমস্যা দেখা দেয় এজন্য আমাদেরকে সবার আগে আমাদের তৈলাক্ত ত্বককে দূর করতে হবে তাহলে আমরা ব্রণ দূর করতে সক্ষম হব। ব্রণ হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে আমাদের তৈলাক্তক ত্বক। আর এই তৈলাক্তক ত্বককে দূর করতে মুলতানির মাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী। মুলতানের মাটি ও পরিমাণমতো পানি দিয়ে ফেসপ্যাক অথবা পেস্ট করে নিবেন তারপরে এই ফেসপ্যাক অথবা পেস্টটি আপনার ত্বকে লাগাবেন তবে এটি লাগানোর সময় হচ্ছে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে। তাহলে দেখবেন খুব শীঘ্রই আপনার তৈলাক্তক ত্বক দূর হয়ে গেছে।
চন্দন কাঠ ও গোলাপজল এবং লেবুর রস
আমাদের মুখের লালচে দাগ ব্রণ ও তৈলাক্তক ত্বক দূর করার জন্য চন্দন কাঠ লেবুর রস এবং গোলাপজল খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকারি। এটি মুখে ব্যবহার করার জন্য আপনাকে সঠিক নিয়মে এটি ফেসপ্যাক বানাতে হবে। সবার প্রথম চন্দন কাঠের গোড়া নিবেন তারপরে পরিমাণ মতো গোলাপজল ও দুই থেকে চার ফোটা লেবুর রস মিশ্রিত করে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে নিন তারপরে এটি আপনার মুখে ব্যবহার করুন। এই একই নিয়মে পাঁচ-ছয় দিন ব্যবহার করলে আপনি এর ফল পাবেন। ব্রণ ও তৈলাক্তক ত্বক দূর করার জন্য এগুলো খুবই কার্যকরী।
নিমপাতা এবং মুলতানির মাটি
আপনারা তো সকলে জানেন যে নিম পাতা আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী আজকে আপনাকে জানাবো নিমপাতা শুধু শরীর নয় বরং এটি আমাদের শরীরের বাহিরের অংশ এবং মুখের ত্বকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে। এই নিম পাতার সঙ্গে আপনি যদি মুলতানির মাটি একসঙ্গে মিশিয়ে আপনার ত্বকে ব্যবহার করেন তাহলে এটি আপনার ত্বকের ব্রণ দূর করতে খুব দ্রুত কাজ করবে কারণ এটি একটি প্রাকৃতিক উপাদান। বিভিন্ন কোম্পানি রয়েছে যারা নিমপাতা কে ব্যবহার করে নানান ধরনের ফেসওয়াশ ও ফেসপ্যাক তৈরি করেন। সেই জন্য আপনি নিম পাতা ও মুলতানির মাটি একসঙ্গে মিশিয়ে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে আপনার মুখে ব্যবহার করুন তাহলে দেখবেন খুব দ্রুত আপনার মুখের ব্রণ দূর হয়ে গেছে।
পুদিনা পাতা
আমাদের ত্বকের জন্য নিমপাতা ঠিক যতটা উপকারী তেমনি পুদিনা পাতাও হচ্ছে সেরকম উপকারী। পুদিনা পাতাও আমাদের ত্বককে নমনীয় মসৃণ ও উজ্জ্বলতা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে খুব ভালো কাজ করে। এছাড়াও তৈলাক্তক ত্বক দূর করতে অনেক বেশি কার্যকারিতা। এজন্য আপনাকে প্রতিদিন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পুদিনা পাতা এবং এর সঙ্গে লেবুর রস ও কিছুটা মধু মিশিয়ে ভালোভাবে মিশ্রিত করে নেবেন যাতে করে পাতাগুলো মিহি হয়ে যায়। এরপরে আপনার যে জায়গাতে অতিরিক্ত ব্রণ অথবা সারা মুখে মাখুন। মুখে মাখার ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। তাহলে দেখবেন আপনার মুখটা অনেকটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও ব্রণ দূর হয়ে গেছে কিছুদিনের ব্যবধানে।
দারুচিনি এবং লেবুর রস
লেবুর রস ও দারুচিনি একসঙ্গে মিশ্রিত করে একটি পেস্ট তৈরি করুন। তারপরে এই পেস্টটি রাতে ঘুমানোর আগে ভালোভাবে আপনার মুখে মাখুন এরপর সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম পানি দিয়ে আপনার মুখটি ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। কিছুদিন এভাবে ব্যবহার করলে তিন থেকে চার দিনের ভেতরে আপনার মুখের ব্রণ কমে আসবে।
স্যালিসিলিক অ্যাসিড
আমাদের ত্বকের তৈলাক্তক ভাব দূর করার জন্য ও মুখের ব্রণ কমানোর জন্য স্যালিসিলিক অ্যাসিড খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও অনেকটা কার্যকারী। অনেক গবেষকরা গবেষণা করে দেখেছেন এই এসিড আমাদের ত্বকের জন্য কোন ক্ষতিকারক নয় বরং এটি আমাদের ত্বকের ব্রণ দূর করার জন্য ও মুখের লালচে দাগ দূর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর এই এসিড টি রয়েছে টি-ট্রি ওয়েলে। তাই আপনারা এই অয়েলটি আপনাদের মুখে ব্যবহার করতে পারেন। এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে কিছুক্ষণ পরে ধুয়ে ফেলবেন তাহলে দেখবেন কিছুদিনের ব্যবধানে আপনাদের মুখে ব্রণ অনেকটা কমে গেছে।
তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য আমাদের মুখের উপর আরো বেশি ব্রণের সৃষ্টি হয়। এই তৈলাক্ত ত্বক হয় সাধারণত আমাদের ত্বকে থাকা শোভা সিয়াম থেকে অতিরিক্ত সিবাম সৃষ্টির জন্য ত্বক তৈলাক্ত হয়। আমাদের ত্বকের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্রে জমে থাকতে পারে অত্যাধিক সিবাম। তৈলাক্ত ত্বকে বরুণ দূর করার কিছু উপায় নিচে দেওয়া হল;
কাজুবাদামঃ আমাদের ত্বকের মৃত কোষ পরিষ্কার করতে কাজুবাদামের গুঁড়ো এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এটি আমাদের ত্বকের অতিরিক্ত তেলও চুষে নিতে ভূমিকা রাখে । কাজুবাদামের তিন চা চামচ গুঁড়ো এবং দুই চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন এরপর ভালোভাবে মিশ্রণ করতে হবে। তারপরে মিশ্রণটি ত্বকে ভালোভাবে লাগাতে হবে। শুকিয়ে যাওয়ার পর হালকা কুসুম কুসুম পানি দিয়ে মুখটি ধৌত করতে হবে।
সাদা অংশ ডিমেরঃ ডিমের সাদা অংশ আমাদের ত্বকের ব্রণের ওপরে লাগান এবং এটি পাই ১৫ মিনিট ধরে রাখার পরে ধুয়ে ফেলতে হবে।
তুলসী পাতাঃ তুলসী পাতা আমাদের ত্বকের যত্নে আয়ুর্বেদিক গুনাগুন অপরিসীম। তুলসী পাতার রস ব্রণের দাগ দূর করতে খুব একটা কার্যকরী। । তুলসী পাতায় রয়েছে আয়ুর্বেদিক গুন
রসুনঃ রসুনে রয়েছে এমন এক পরিমাণের তরল জাতীয় পদার্থ যেটি আমাদের মুখের ব্রণের তরল নষ্ট করে দেয় যার ফলে ব্রণ শুকিয়ে স্বাভাবিক হয়ে যায়। অর্থাৎ আপনি রসুনের রস আপনার মুখের ব্রণের উপরে লাগাতে হবে। এটি বেশ কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখতে হবে পরে এটি পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
বরফঃ বড় আমাদের মুখে ব্রণের লালচে ভাব এবং ব্রণের সংক্রমণ করে এবং ব্রণকে ছোট করতে সাহায্য করে। একটি পাতলা কাপড় নিন এবং কাপড়ে এক টুকরো বড় পেঁচিয়ে নিন এবং এক মিনিট ধরে এটি মুখে বা ব্রণের উপরে মালিশ করুন। আবার ৬-৭ মিনিট পরপর এটি দিতে থাকুন। তবে আমাদের মুখে বড় একটি ভাষার সময় দুইবার থেকে তিনবারের বেশি ঘসা যাবে না।
টমেটোঃ টমেটো ত্বকের যেকোনো সংক্রমণ কমাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। টমেটো কেটে তার রস বানিয়ে মুখে মাখতে হবে। কিছুক্ষণ পরে তা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এর ফলে আমাদের ত্বকের ব্রণ ফলা বা ব্রণের ব্যথা কিছুই থাকবে না । এবং কি টমেটো দেয়ার ফলে আমাদের মুখের তৈলাক্তক ভাব কমে আসে এবং মুখটি আমাদের খসখসে এবং সুন্দর দেখতে লাগে।
ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায়
ব্রণ ছেলেদের জন্য একটি খুবই সমস্যা। এটি ত্বকের অযত্ন এবং তৈলাক্ত ত্বক ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। ব্রণের সমস্যা বেশি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। তবে এর আগে আমরা ব্রণ দূর করার জন্য কয়েকটি ঘরোয়া উপায় মেনে দেখতে পারি।
পেঁপেঃ ব্রণ দূর করার জন্য পেঁপে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি আমাদের তরফ থেকে অতিরিক্ত তেল এবং মুখের মৃত কোষ দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- কয়েকটি ছোট পেঁপের টুকরো ভালো করে ফ্যাট করুন
- তারপর ওই পেপের ফ্যাট টি ব্রণের মধ্যে লাগাতে হবে
- ২০ মিনিট এভাবে রাখার পর ধুয়ে ফেলতে হবে
- প্রতিদিন এটি ব্যবহার করতে হবে যতদিন না ব্রণ করে
বরফঃ বরফ আমাদের ব্রণের জন্য একটি ভাল কার্যকরী। বরফের ঠান্ডা ভাব আমাদের ব্রণের লালচে দাগ ও ব্রণ কমাতে সাহায্য করে।
- প্রথমে আমরা ত্বকে ভালোভাবে পরিষ্কার করব
- তারপর এটি একটি পরিষ্কার কাপড়ের সঙ্গে মুড়িয়ে নেব তারপর আমাদের ব্রণ সরাসরি ঘুষতে হবে
- পাঁচ মিনিট পর পর এটি তিন থেকে চার বার একই ভাবে করতে হবে
এছাড়াও আমরা আরো কিছু উপায় ব্যবহার করে মুখের ব্রণ কমাতে পারি। যেমন,
- ব্রণ কমাতে ফেসওয়াস ও ঔষধ ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারি
- ত্বকে ব্রণ হলে সেভ না করাই ভালো এতে ব্রণের সংখ্যা বাড়তে পারে
- পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণে ফর্মুলা ও শাকসবজি খেতে হবে
- ব্রণ কমাতে হলে আমাদের ভাজাপোড়াযুক্ত বা হরমোনযুক্ত খাবার কম খেতে হবে
মেয়েদের মুখের ব্রণ দূর করার ক্রিম
মেয়েদের ব্রণ সেরকমভাবে হয় না তবে মেয়েদের মুখে ব্রণ হলে তাদের মুখে সৌন্দর্যটা ফুটে উঠতে পারে না। এবং যেখানে সেখানে যেতে হলে তাদের খুব খারাপ লাগে এই ব্রণের কারণে। আজ আমরা আপনাকে কিছু ক্রিমের নাম বলবো যা থেকে আপনারা খুব দ্রুত আপনাদের মুখের ব্রণ ভালো করতে পারেন। যেমন,
- পন্ডস ফেসওয়াস
- একলিন প্লাস জেল ক্রিম
- আবাবেন ডুও জেল ক্রিম
- নোমার্ক জেল ক্রিম
- ফোনা প্লাস ক্রিম
- পিমপ্লেক্স ক্রিম
- এডগার জেল
লেবু দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়
প্রথমে আমরা এক টুকরো লেবুর লেবু নিব এরপর লেবুর রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে গালে বা ব্রণে লাগাতে হবে। মেশানোর পরে 10 মিনিট অপেক্ষা করতে হবে তারপরে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। তবে ব্রণের সংখ্যা যদি বেশি হয় এবং ব্রণের জায়গায় যদি ঘা এর মত হয়ে যায় তাহলে ভুলেও আপনারা মুখে লেবুর রস ঠেকাবেন না।
এছাড়াও লেবুর রস দিয়ে আরো কয়েকটি উপায়ে ব্রণ দূর করা যায়। নিচে তা উল্লেখ করা হলো;
কমলার রস ও লেবুর রসঃ লেবুর রসের সঙ্গে কমলার রস মিশিয়ে মুখে মালিশ করলে খুব দ্রুত বরণ দূর হতে পারে। এ দুটি উপাদান একসঙ্গে মিশন এবং মিশ্রিত করার পরে মুখে লাগান তারপরে কিছুক্ষণ রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
লেবুর রস ও দুধঃ লেবুর রস ও দুধ একসঙ্গে মিশ্রিত করে আমাদের মুখে দিলে আমাদের ব্রণের ফোলা ভাব কমতে সাহায্য করে এবং দ্রুত ব্রণ দূর করতে সক্ষম হয়। এবং এর পাশাপাশি আমাদের মুখে আরো সৌন্দর্য উজ্জ্বল করে তোলে। এটি আমরা লেবুর রসের সমপরিমাণ দুধ নেব এবং ভালোভাবে মিশ্রিত করব তারপরে এটি আমরা মুখে বা আমাদের ব্রণের জায়গায় মালিশ করব। তারপর কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলবো।
শসার রস ও লেবুর রসঃ লেবুর রস ও শসার রস একই পরিমাণে লেবু অর্থাৎ এটি এক চামচ এবং ওটিও এক চামচ নিব। তারপরে এটি আমরা ভালো করে ত্বকে মালিশ করব। এটি আমরা ধীরে ধীরে প্রতিদিন নিয়মিত দিনে দুবার ব্যবহার করব এর ফলে দ্রুত আমাদের ত্বকের থেকে ব্রণ চলে যাবে।
এক রাতে ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়
আমরা কে না ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে চাই এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চাই আমরা তা সকলে চাই। কিন্তু ব্রণ নিয়ে আমাদের সমস্যা অনেকেরই। তবে চটপট সরানোর উপায় কি আপনার কাছে আছে, যদি না থাকে তাহলে আপনি আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হতে পারেন এবং খুব দ্রুত আপনার ত্বক থেকে ব্রণ সরাতে পারবেন। এবং ব্রণ সরে আপনি আপনার ত্বকের খুব দ্রুত উজ্জ্বলতা বাড়াতে পারবেন।
বরফঃ বরফ ব্যবহার করে আমরা এক রাতের মধ্যে অনেকটাই ব্রণ কমাতে পারি।বড় আমাদের মুখে ব্রণের লালচে ভাব এবং ব্রণের সংক্রমণ করে এবং ব্রণকে ছোট করতে সাহায্য করে। একটি পাতলা কাপড় নিন এবং কাপড়ে এক টুকরো বড় পেঁচিয়ে নিন এবং এক মিনিট ধরে এটি মুখে বা ব্রণের উপরে মালিশ করুন। আবার ৬-৭ মিনিট পরপর এটি দিতে থাকুন। তবে আমাদের মুখে বড় একটি ভাষার সময় দুইবার থেকে তিনবারের বেশি ঘসা যাবে না।
লেবুর রস ও দুধঃ লেবুর রস ও দুধ একসঙ্গে মিশ্রিত করে আমাদের মুখে দিলে আমাদের ব্রণের ফোলা ভাব কমতে সাহায্য করে এবং দ্রুত ব্রণ দূর করতে সক্ষম হয়। এবং এর পাশাপাশি আমাদের মুখে আরো সৌন্দর্য উজ্জ্বল করে তোলে। এটি আমরা লেবুর রসের সমপরিমাণ দুধ নেব এবং ভালোভাবে মিশ্রিত করব তারপরে এটি আমরা মুখে বা আমাদের ব্রণের জায়গায় মালিশ করব। তারপর কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলবো। এর ফলে এক রাতের মধ্যে আমাদের ব্রণের সংখ্যা অনেকটাই কমে যাবে এবং মুখটা আমাদের উজ্জ্বল হবে।
কিছু মন্তব্য | মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় - দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায়
প্রিয় ভিজিটর ও প্রিয় বন্ধুরা আপনাদের যদি মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায় এবং দ্রুত ব্রণ দূর করার উপায় গুলো জেনে উপকার হয়। এবং আমাদের আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে এটি ফলো বা লাইক করুন ।এবং যেকোনো তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার তথ্য দেওয়া রয়েছে। আপনার যে কোন সমস্যার সমাধান পেয়ে যেতে পারেন আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে। এতক্ষণ যাবত আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে
আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url