শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ - মায়ের ভূমিকা

শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ এবং শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চান। এই আর্টিকেল থেকে আপনারা শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ও শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা এবং শিশুর মানসিক বিকাশে পরিবারের ভূমিকা জানতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ এবং শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা গুলো জেনে নিই।

শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ - শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা
আপনারা যদি আপনাদের শিশুকে সুন্দর পরিবেশে এবং ভাল মানসিক বিকাশ ঘটাতে চান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ এবং শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে হবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ - মায়ের ভূমিকা

ভূমিকা | শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ - শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা

প্রিয় পাঠক আপনি যদি আপনার সন্তানকে সুশিক্ষিত করতে চান এবং আপনার সন্তানের মানসিক বিকাশে কিভাবে ভালো কাজকর্ম এবং ভালো আচার-আচরণ ঘটাতে পারবেন। এজন্য আপনাকে জানতে হবে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ এবং শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা কতটা। এছাড়াও শিশুর মানসিক বিকাশে খুবই অবদান রাখে তার পরিবার। এজন্য আপনাকে জানতে হবে শিশুর মানসিক বিকাশে পরিবারের ভূমিকা সম্পর্কে।

আরো পড়ুনঃ ওজন কমাতে টক দই এর উপকারিতা জানুন

তাহলে আপনি আপনার সন্তানকে একজন আদর্শ সন্তান এবং দেশ ও সমাজের জন্য কল্যাণময় করে ফেলতে পারবেন।এবং আপনার শিশুর মানসিক বিকাশে ভালো কিছু ঘটতে পারবেন। যা আপনার জন্য কল্যাণময় এবং আপনার শিশুর জন্য কল্যাণময় হয়ে উঠবে ভবিষ্যতে তাহলে চলুন হাত দেরি না করে আমরা শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ এবং শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেই।

শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ

শিশু শারীরিক ও মানসিক বিকাশের মধ্যে মানব জীবনে বিনোদন অন্যতম। আপনি শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে দেহ গঠন একটি অন্যতম বিষয়। তাই আপনার শিশুকে মানসিকভাবে চাপ দেওয়া যাবে না। আপনার শিশুকে পড়ালেখার পাশাপাশি খেলাধুলা করতে দেওয়া উচিত । আপনার শিশুকে যদি আপনারা মানসিকভাবে চাপ দেন তাহলে আপনার শিশুরা কখনোই আপনাদের শিশুদের বিকাশ ঘটবে না। আর যদি আপনারা শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটাতে চান তাহলে তাদের দেহ গঠনের দিকেও আপনাদের। নজর রাখতে হবে।

আপনাদের শিশুদের উপর আপনাদের খেয়াল রাখতে হবে তারা যেন শরীরচর্চা করার সময় পায়। কারণ শরীরচর্চা করলে আপনাদের শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ভালো থাকবে। আপনাদের শিশুকে ছোটবেলা থেকে শারীরিক পরিশ্রমের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। তাহলে আপনাদের শিশুদের শারীরিক শক্তি পুরোপুরি অটুট থাকবে। আপনার শিশু শারীরিক  বিকাশের শুরু তার গর্ভকাল থেকে। কিন্তু আপনার বাচ্চার মানসিক বিকাশ ঘটবে তার জন্মের পর পরে।

শিশুর মানসিকতা গঠন হবে তার গর্ভকাল থেকেই যদি সে গর্ভে থাকা অবস্থায় তার খিদে লাগে। এবং চাওয়া পাওয়া পরিবর্তন হতে পারে। এবং মা-বাবা  চলন দেখে আপনার শিশু মানসিকতার বিকাশ ঘটবে। তাই আপনার শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটবে তার স্বাস্থ্যের সাথে সাথে সঠিকভাবে তাকে তার নিয়ম অনুসারে চলতে হবে। তাই আপনাদের আপনার শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ওর শরীর স্বাস্থ্য সঠিকভাবে থাকে সেটি কি আপনাদের পরিবারের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের প্রধান উপাদান হচ্ছেন মা। তারপরে মানসিক ও শারীরিক বিকাশে ধাপ রাখে পরিবার। এবং সর্বশেষ ভূমিকা রাখে তার সমাজ। কারণ একজন শিশু যখন জন্মগ্রহণ করে তারপর থেকে তার বড় হওয়া পর্যন্ত সে তার মায়ের সঙ্গে আঠার মত লেগে থাকে। এবং মাই তার হয় সর্বসঙ্গী যা অন্য কেউ হতে পারে না। এজন্য মাকে বলা হয় শিশুর মানসিক বিকাশে প্রধান উপকরণ।

সন্তান যখন তার পায়ের বুকের মাতৃদুধ পান করে। তখন সে তার মাকে নকল করে এবং তার মা সেসময় যেসব কিছু করে থাকে সেই সকল কিছু একজন শিশু নকল করে তার মানসিক বিকাশে বৃদ্ধি ঘটায়। তারপরে আসে তার পরিবার শিশু বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে তার পরিবারের মানুষজনকে এবং তার পরিবারের মানুষজন তাকে বেশি সময় দেয়। এজন্য সে তার পরিবারের মানুষজনের আচার-আচরণ বাচনভঙ্গি কথাবার্তা ইত্যাদি সকল কিছু দেখে শিক্ষা লাভ পায় এবং ওগুলোই তার বিকাশে বৃদ্ধি ঘটায় চেষ্টা করে।

শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ - শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা

তারপরে আসে সময় শিশু ধীরে ধীরে বেড়ে ওঠার সঙ্গে অতিরিক্ত শিক্ষা এবং সমাজে চলাফের জন্য ও জীবন চালানোর জন্য সমাজের মানুষজনকে প্রয়োজন হয় এবং তাদের সঙ্গে চলাফেরার পথে তাদের অনেক আচার-আচরণ লক্ষ্য করে থাকে এবং সেই আচরণগুলো অনেক ভাবে তাদের অভ্যাস হয়ে যায় এবং তারা তাদের চলন ফেলনে সে অভ্যাসগুলো ব্যবহার করে থাকে এবং তাদের সেই ক্ষেত্রে অনেক মানসিক বিকাশ ঘটে এবং শারীরিক বিকাশ ঘটে।

শিশুকে বকাবকি করা যাবে না সবসময়ই শিশুকে উৎসাহিত করতে হবে এবং খেলাধুলায় তার সঙ্গে সঙ্গী হতে হবে। হুটহাট শিশুরা নানান ধরনের ভুল ভাংতি করে থাকে এবং অনেক জিনিসপাতি ভাঙ্গাভঙ্গি করে তো এইসব ছোটখাটো কারণে বকাঝকা করা যাবে না। এর পরে তার মন ভেঙ্গে যায় এবং মানসিক ও শারীরিক বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

শিশুকে নিয়ম মেনে তার জন্য খাদ্য পিরামিড তৈরি করতে হবে। এবং তার শরীর অনুযায়ী বয়স অনুযায়ী প্রতিদিন নতুন নতুন খাবার নতুন নতুন উপাদান সমৃদ্ধ খাদ্য খাওয়াতে হবে। তাহলে আপনার শিশুর দ্রুত শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটবে।

শিশুর শারীরিক বিকাশ

আপনাদের কিছু শারীরিক বিকাশের মাধ্যমে মা-বাবাকে সবচেয়ে বেশি সচেতন থাকতে হবে। কারণ আপনাদের বিকাশ তার মা বাবার উপর। শারীরিক বিকাশে তার মা-বাবাকে তার শিশুর যত্ন নিতে হবে। এবং নিয়ম কানুন ভালোভাবে যত্ন সহকারে তাকে শিখালেই তার অভ্যাস হবে এবং তার শারীরিক বিকাশে বৃদ্ধি পাবে। মা-বাবাকে তার শিশুকে ধৈর্য সহকারে শারীরিক বিকাশের যত্নবান করতে হবে। যেন সে শারীরিক বিকাশে পরিণত হয়।

আরো পড়ুনঃ বেগুনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

আপনারা আপনাদের শিশুকে হয়তো কয়েক সময়ে মারধোর অথবা গালাগালি করেন এতে আপনার বাচ্চার শারীরিক বিকাশ নষ্ট হবে। এতে আপনাদের শিশুর  আপনাদের উপর থেকে তার আত্মবিশ্বাস তুলে নিতে পারে। কারণ মা-বাবার কাছ থেকেই শুরু হয় তার শারীরিক বিকাশ। তাই আপনাদের আপনাদের শিশুর কথা শুনতে হবে এবং তার কথাতে আপনাদের গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

আপনাদের সন্তান যে কাজ করুক না কেন তার শারীরিক বিকাশে তাকে ভালো বলতে হবে। কারণ আপনার শিশুকে যদি আপনারা কোন কাজে যদি খারাপ মনে করেন তাহলে আপনার শিশু মনে কষ্ট পেতে পারে। এবং তার শারীরিক  বিকাশ নষ্ট হবে । আপনাদের শিশুর শারীরিক বিকাশ আপনাদের সচেতন থাকতে হবে । আপনাদের বাচ্চা শারীরিক বিকাশে আপনাদের সহায়তা করতে হবে যেন সে যে কাজ করে সে কাজে তার ভালো হয় এবং আপনাদেরও সেই কাজে তাকে উৎসাহ করা উচিত হবে।

শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা

শিশুর ছোট থেকে বড় হয়ে ওঠা পর্যন্ত সবথেকে বেশি অবদান থাকে মায়ের। এজন্য মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা অনেক। জন্মগ্রহণ করার পর থেকে সকল নবজাতক শিশু বেশিরভাগ সময় তাদের মায়ের ছোঁয়াতে বেড়ে ওঠে। ছোটবেলা থেকে শিশুদের সকল চাহিদা মেটাতে তার মা তার পাশে থাকে পরিবারের সকলের থেকে এমন কি বাজার থেকে একজন শিশুর মানসিক বিকাশের জন্য তার মায়ের অবদান সবসময় বেশি থাকে। কারণ ছোট থেকেই তারা তাদের মা ছাড়া অন্য কিছু বোঝেনা যে কোন বিষয়ে তাদের মা তাদের আগে থাকে।

কেননা একজন সন্তানের জন্য মাই তাদের যথেষ্ট কারণ দুধপান থেকে শুরু করে খুব কাছে থেকে তাদের সকল প্রজ্ঞান চালু হয়। একজন শিশু যখন তার মাকে দুধ পান করে তখন তার মায়ের কাছ থেকে সকল আচার-আচরণ এবং চলার গঠন বাচনভঙ্গি এবং কথাবার্তার আকার আকৃতি সকল কিছু পায় তার মায়ের কাছ থেকে। যে সন্তান যখন তার মায়ের দুধ পান করে তখন তার মা যে কাজগুলো করে যে কথাবার্তা গুলো বলে সেই কথাবার্তা এবং সেই কাজের মাধ্যমে যে ভাষণ ভঙ্গিগুলো হয়ে থাকে সন্তান সেগুলোই বেশি ধারণ করে থাকে।

শিশুর মানসিক বিকাশে মা এবং বাবা দুজনের গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু তাদের ভেতরে মায়ের গুরুত্বপূর্ণ এর অবদান অনেক বেশি সেজন্য শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের অবদান অনেক। কারণ পিতা সংসাদের পরিস্থিতির চাপে এবং সংসারের হালের জন্য তাকে বাহিরে নানান ধরনের কাজ করে থাকতে হয়। আর মাকে সন্তান জন্ম দেওয়ার পর থেকে তাকে বড় করা পর্যন্ত সব সময় তার সঙ্গে আঠার মত লেগে থাকতে হয় এ সময়গুলোতে তার মা যে সকল কাজ করে থাকে এবং তার সামনে যে আচার-আচরণ এবং বাসন ভঙ্গি যে ভাবে কথাবার্তা বলে থাকে তার সকল কিছু নকল করে তার মানসিক বিকাশে কাজে লাগায় একজন শিশু।

জন্ম দেওয়ার পর থেকে একজন মা তার শিশুকে খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি যত্ন এবং তার প্রতি যে একটি আগ্রহ জমে সেটি অন্যকেও কখনোই পারবে না একজন মাই পারে তার সন্তানের জন্য তার জীবন বিলিয়ে দিতে এজন্য সে সর্বদা চেষ্টা করে তার সর্বঙ্গ দিয়ে তার সন্তানকে ভালো করার। তার শিশুকে ভালোভাবে ভালো মানুষ বানানোর জন্য সকল কিছু তার মা করে থাকে তাকে ভালোবাসা দিয়ে আচার-আচরণ শিখায় ভালোবাসা দিয়ে কথাবাত্রা শেখাই।

আরো পড়ুনঃ শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানুন

অনেক চিকিৎসকরা গবেষণা করে দেখেছেন শিশুর প্রধান কথা শেখার উপাদান হচ্ছে তার মা। কারণ একটি শিশু যখন তার মায়ের বুকের দুধ পান করে সে সময় সর্বদা ওই শিশু তার মাকে অনুসরণ করে এবং সে সময় তার মা যে আচার-আচরণ এবং কথাবার্তাগুলো বলে তার ভেতর থেকে কিছু অর্থ তার শিশু নকল করে বলার চেষ্টা করে। সে থেকে আস্তে আস্তে ঐ শিশু অসম্পন্ন অর্থ আস্তে আস্তে তার মায়ের কাছ থেকে সম্পূর্ণ করে। এজন্য বলা যায় শিশুর প্রধান মানসিক বিকাশের পদ্ধতি হলো মা এবং তাকে বলা যায় প্রধান উপাদান।

শিশুর মানসিক বিকাশে পরিবারের ভূমিকা

প্রতিটি শিশু তার শিক্ষাপাই পরিবারের কাছ থেকে। কারণ শিশুর মানসিক বিকাশে পরিবার একটি অন্যতম। পরিবারের কাছ থেকে শিশু অনেক কিছু শিখতে পারে। এবং মানসিক বিকাশের শিশুর পরিবার একটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিছু বুঝতে পারে এবং শিখতে পারে তা চারপাশ থেকে এবং তার পরিবারের কাছ থেকে সাধারণত মানসিক বিকাশের ছেলে-মেয়ে সবকিছু দেখতে পাই পাঁচ থেকে ছয় বছর বয়স থেকে।

আপনার শিশুর মানসিক বিকাশে পরিবারএকটি অন্যতম ভূমিকা রাখে। শিশুর মানসিক বিকাশে পরিবারের মানুষ এবং চারপাশের অন্যান্য মানুষরাও তার মানসিক বিকাশে ভূমিকা রাখে। কারণ আমরা জন্মের পর থেকে একটি পরিবারের মাধ্যমে বড় হই আর সেই পরিবারে আমরা বেড়ে উঠি বেড়ে ওঠার সময় আমাদের পরিবারের মানুষজনের কথাবার্তা চলাফেরা এবং তাদের আচার-আচরণ দেখে আমরা তাদের নকল করে থাকি।

এর মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনের বিকাশ গুলো ঘটাতে পারি। আমাদের পরিবারের আচার-আচরণ বাচনভঙ্গি যদি খারাপ হয়ে থাকে তাহলে আমরা খারাপ হয়ে যায় এবং আমাদের পরিবারে হাজার আচরণ এবং তাদের চলাফেরা কথাবার্তা এবং বাসন ভঙ্গি যদি ভদ্র হয়ে থাকে তাহলে আমরা একজন সমাজের ভালো জায়গায় থাকতে পারি। আজকে একটি শিশু তার জীবনে এবং তার ভবিষ্যতে সকলের পথে যেতে পারে শুধু তার পরিবারের জন্য।

আমাদের বড় হওয়ার পাশে আমাদের পরিবার সর্বদা থাকে। যেগুলো আপদ বিপদ যেকোন সমস্যায় আমরা এর পরিবার আমাদের সঙ্গে ছায়ার মত লেগে থাকে যা আমরা না পেলে আমাদের জীবনের সকল বা সমাজে একজন উঁচু মানুষের কাতারে গিয়ে দাঁড়াতে পারতাম না। এজন্য কোন চিন্তা ভাবনা না করে এবং কোন মনে দ্বিধা না রেখে বলা যায় যে আমাদের ছোট থেকে বড় হওয়া সকল মানসিক বিকাশ সর্বপ্রথম পরিবারের ভূমিকা রয়েছে এবং তাদের ভূমিকা অনেক। শিশুর মানসিক বিকাশের প্রথম ধাপই হচ্ছে তার পরিবার এজন্য পরিবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে শিশুর মানসিক বিকাশে।

উপসংহার | শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ - শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা

প্রিয় পাঠক আমাদের প্রত্যেক অভিভাবকদের শিশুর মানসিক বিকাশ ঘটানোর জন্য আমাদেরকে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ এবং শিশুর মানসিক বিকাশে মায়ের ভূমিকা কতটুকু সে বিষয়ে জানতে হবে। এবং আশা করা যায় যে আপনারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে এই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন। এবং আমাদের আর্টিকেল থেকে যে ধারণাগুলো পেয়েছেন এ থেকে আপনারা চেষ্টা করবেন আপনাদের নিজের পরিবারকে ভদ্র এবং পরিবারের আচার-আচরণ বাচনভঙ্গি ইত্যাদি সকল কিছু সুন্দর করে রাখা।

আরো পড়ুনঃ সকালে ও রাতে টক দই খাওয়ার উপকারিতা জানুন

যাতে করে আপনার পরিবার থেকে আপনার শিশুর মানসিক বিকাশ ঘটতে কোন অসুবিধা না হয় এবং আপনার পরিবার থেকে যেন আপনার শিশু কোন খারাপ মানসিক বিকাশ না ঘটে কারণ শিশুর মায়ের পরেই তার পরিবার থেকে মানসিক বিকাশ ঘটায়। এবং প্রতিটা মায়েরও উচিত তাদের শিশুর মানসিক বিকাশ ঘটানোর জন্য তাদের আচার-আচরণ বাচনভঙ্গি এবং কথাবাত্রা ইত্যাদি সকল কিছু সঠিক ও সুন্দর রাখা যাতে করে তার সন্তান ভবিষ্যতে একজন আদর্শবান সন্তান হতে পারে তার থেকে নেওয়া মানসিক বিকাশ এর মাধ্যমে।

তাহলে পাঠক এখানেই শেষ করছি আর কথা না বাড়িয়ে দেখা হবে পরবর্তী কোনো আর্টিকেলে সেই সময় পর্যন্ত ভালো থাকবেন নিজের শরীরের যত্ন নেবেন। এবং আমাদের জন্য দোয়া করবেন যাতে করে আমরা আমাদের মূল লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি এবং আপনার জন্য নিত্য নতুন মানসম্মত আর্টিকেল নিয়ে হাজির হতে পারি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url