গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা ১২টি - নিষিদ্ধ খাবার তালিকা

গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা আমাদের এই আর্টিকেলের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আর্টিকেলটি মনোযোগ সহ পড়ুন, কেননা গর্ভবতী থাকা অবস্থায় গর্ভবতী মায়ের সুস্থ থাকার জন্য গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকা গুলো জানা উচিত। তাহলে আপনি আপনার সন্তানের ও আপনার শরীরকে ঠিক ও ভালো রাখতে পারবেন। অর্থাৎ গর্ভবতী মা ভালো থাকার জন্য তাকে গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা জানা অত্যন্ত জরুরী।

গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা
গর্ভাবস্থায় থাকা অবস্থায় গর্ভকালীন শিশু ও গর্ভধারিনী মায়ের সুস্থ থাকার জন্য বিভিন্ন খাবার বারন রয়েছে। আপনি যদি গর্ভবতী হয়ে থাকেন এবং আপনার সন্তানকে সুস্থ রাখতে চান এবং সঠিক বিকাশ অনুযায়ী বাড়াতে চান তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃগর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা গুলো বিস্তারিত জানুন

১ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা   

গর্ভবতী মায়ের খাবারে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হবে| যেমন দুগ্ধ জাত পণ্য খাওয়ার খেতে হবে খেতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি, বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের ভিটামিন ডি, প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি, দ্রাব্যদী প ক্যালসিয়াম এবং ফলিক এসিডের একটি দুর্দান্ত উৎস|

গর্ভবস্থার পরীক্ষার পর ফল পাওয়ার সময় আপনি যদি আড়াই সপ্তার বেশি গর্ভবতী হয়ে থাকেন তখন আপনি যদি গর্ভধারণ করতে চান তবে আপনাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া শুরু করতে হবে এবং তামাক, অ্যালকোহল, ড্রাগ, জাস্ট ইত্যাদি আপনাকে ট্যাগ করতে হবে| গর্ভাবস্থায় খাবারের তালিকা প্রথম মাসে গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকা যে খাবার খাবেন তা এখানে দেওয়া হলো:

দুগ্ধজাত পণ্য : দুগ্ধ জাত পণ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট প্রোটিন এবং ফলিক এসিডের একটি দুর্দান্ত উপাদান| যা গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদেরকে বাচ্চাকে পরিপূর্ণ ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করবে| এবং প্রথম মাসের গর্ভাবস্থায় আরো খাবার যুক্ত করতে হবে যেমন খাবারের মধ্যে দই, দুধ এবং শক্ত বীজ বা পানীয় খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

গোটা শস্যদানা : গোটা শস্যদানাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইডেট, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং আইরন ডায়েট যোগ্য ফাইবার সেলেনিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম এর মত খনির স্বাস্থ্যকর পদার্থ এগুলো গর্ভবতী মাদের গর্ভ অবস্থায় থাকা শিশু স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি এবং উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে|

ডিম এবং হাঁস মুরগির মাংস : ডিমে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এ,, বি ২, বি5, বি ৬, বি ১২ এবং ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং সেলেনিয়াম ইত্যাদি এই সকলের মত খনিজ পদার্থ রয়েছে হাঁস মুরগি প্রোটিনের একটি চমৎকার পদার্থ রয়েছে গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসে গর্ভবতী মাদের খেলে গর্ভাবস্থার শিশু সুস্থ বিকাশের জ্ঞান লাভ করতে পারবে তাই আমাদের গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসে এগুলো খাদ্য তালিকায় অন্তভুক্ত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ

ফল : ফলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন খনিজ পদার্থ এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন ফলগুলো হচ্ছে, তরমুজ, আনারস, অ্যাভোকাডো, ডালিম, কলা , পেয়ারা, কমলালেবু, মালটা, আপেল, আঙ্গুর, ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের ফল খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে যা গর্ভজাত শিশুকে বিকাশে জন্য অনেক সহায়তা করবে|

সবজি : সবজিতে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের উপকারী উপাদান যা আপনাকে গর্ভকালীন অবস্থায় এবং গর্ভজাত শিশুকে তার বিকাশে সুস্থ, ও ব্রেন ডেভেলপমেন্টে সহায়তা করে, এবং শিশুকে সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে তা পুষ্টি যোগাই, যেমন পুঁইশাক, পালং শাক, কচু শাক, ওলকপি, বাঁধাকপি, ফুলকপি, মান, গাজর, কুমড়ো, মিষ্টি কুমড়া, ডাটা, আলু টমাটোর, বেগুন ইত্যাদি সকল প্রকারের সবজি আপনাকে আপনার গর্ভকালীন অবস্থায় খাদ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

মাছ : গর্ভাবস্থায় মাছকেও গর্ভবতী মেয়েদেরকে তাদের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে| কারণ মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফ্যাটি অ্যাসিড ভিটামিন বি2, ডি, এবং পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিংক, আয়োডিন ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম এর মত গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ রয়েছে যা গর্ভাবস্থায় গর্ভ যার শিশুকে বেড়ে উঠতে এবং শিশুর বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে|

মাংস : গর্ভবতী মায়েদের কে তার গর্ব অবস্থায় থাকাকালীন প্রথম মাসের দিকে তার খাদ্য তালিকায় মাংস অন্তর্ভুক্ত করা খুবই প্রয়োজনীয় বেশি করে না পারলেও অল্প করে প্রতি সপ্তাহে একদিন হলেও তার খাদ্য তালিকায় মাংস অন্তর্ভুক্ত করা খুবই প্রয়োজনীয়| কারণ মাংসের রয়েছে ভিটামিন বি, জিংক, প্রোটিন এবং লোহা রয়েছে| চরবিহীন মাংস থাকলে এটি আপনার এবং আপনার শিশুর পক্ষে ভালো|

২ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা 

গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ দুই মাসের গর্ভবতী মায়েদের খাবারের তালিকা এখানে পড়ুন|

>> ফল শাকসবজি চর্বি হীন খাদ্য তাজা ফলমূল শাকসবজি চয়েজ করুন যেমন গাজর টমেটো পুঁইশাক বাঁধাকপি ফুলকপি মটরশুটি ওসিন

>> গোটা শস্য, দুগ্ধজ পণ্য কম চর্বিযুক্ত বা চর্বিহীন, স্বাস্থ্যকর চর্বি. বাদাম বীজ খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে |

>> চরবিহীন প্রোটিন: যেমন মাছ মাংস মুরগির ডিম বতকের ডিম হাসের ডিম বেছে নিতে হবে|

>> পানি: গর্ভাবস্থায় থাকাকালীন পানির সংকট দেখা দেয় এবং বাচ্চা হওয়ার সময় পানি শূন্যতার কারণে বাচ্চা মারা যেতে পারে এবং বাচ্চার ক্ষয়ক্ষতি হতেও পারে ওদের আমাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণ আগে তুলনায় আস্তে আস্তে অনেক পরিমাণ পানি পান করতে হবে হাইডেটেড হওয়ার জন্য প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে|

>> ঘি:গর্ভবতী মায়েদের এ সময় ঘি খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে এটি চর্বি জাতীয় খাবার হলেও গর্ভাবস্থায় এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কারণ এটি গর্ভবতী নারী নিয়মিত খেলে চোখ মস্তিষ্ক এবং টিস্যু গঠন করতে সহায়তা করে তাই দুই মাস থেকে নিয়মিত খেতে হবে|

>>কর্ড লিডার অয়েল: কড লিডার অয়েলে রয়েছে অনেকগুলো ফ্যাটি অ্যাসিড যা গর্ভাবস্থায় গর্ভজাত বাচ্চার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটি এটি গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী গর্ভ জাত  সন্তানের জন্য এটা কল্যাণকর তাই গর্ভবতী মায়ের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত করে প্রতিদিন কর্ড লিডার অয়েল খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

৩ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা 

 গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ| কারণ স্বাস্থ্যকর খাবার গর্ভবতী মায়েদের আয়রন ভিটামিন ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি সকল এর চাহিদা পূরণ করেন| তিন মাসের গর্ভবতী মায়েদের খাবারের তালিকা এখানে পড়ুন|

>>  আস জাতীয় খাবার: গর্ভকালীন অবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই একটি কমন ব্যাপার এই সমস্যাগুলো কমাতে উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবার খেতে হবে| যেমন ; ছোলা, মুগ ডাল, সবুজ মটর ভুট্টা, ব্রকলি শাকসবজি বাদামী ভাত ইত্যাদি খাবার খেতে হবে তাছাড়াও গর্ভঅবস্থায় গর্ভকালীন সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি পান করতে হবে

>> প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে: গর্ভাবস্থায় গর্ভকালীন মায়ের প্রায় 74 থেকে 100 ভাগ প্রোটিন প্রয়োজন হয় তাই আমাদের প্রোটিনযুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে তাহলে বাচ্চার বিকাশে প্রোটিনে কোন ঘাটতি থাকবে না এবং সঠিকভাবে সঠিক ওজনে বাচ্চা বেড়ে উঠবে এবং বাচ্চাকে বেড়ে উঠতেও প্রোটিন খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে| প্রোটিন খাবার গুলো হচ্ছে মাছ, মাংস, ডিম, ডাল ইত্যাদি এগুলো খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

>> ফল শাকসবজি চর্বি হীন খাদ্য তাজা ফলমূল শাকসবজি চয়েজ করুন যেমন গাজর টমেটো পুঁইশাক বাঁধাকপি ফুলকপি মটরশুটি ওসিন

>> গোটা শস্য, দুগ্ধজ পণ্য কম চর্বিযুক্ত বা চর্বিহীন, স্বাস্থ্যকর চর্বি. বাদাম বীজ খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে |

>> চরবিহীন প্রোটিন: যেমন মাছ মাংস মুরগির ডিম বতকের ডিম হাসের ডিম বেছে নিতে হবে|

>> পানি: গর্ভাবস্থায় থাকাকালীন পানির সংকট দেখা দেয় এবং বাচ্চা হওয়ার সময় পানি শূন্যতার কারণে বাচ্চা মারা যেতে পারে এবং বাচ্চার ক্ষয়ক্ষতি হতেও পারে ওদের আমাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণ আগে তুলনায় আস্তে আস্তে অনেক পরিমাণ পানি পান করতে হবে হাইডেটেড হওয়ার জন্য প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে|

>> ঘি:গর্ভবতী মায়েদের এ সময় ঘি খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে এটি চর্বি জাতীয় খাবার হলেও গর্ভাবস্থায় এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কারণ এটি গর্ভবতী নারী নিয়মিত খেলে চোখ মস্তিষ্ক এবং টিস্যু গঠন করতে সহায়তা করে তাই দুই মাস থেকে নিয়মিত খেতে হবে|

>>কর্ড লিডার অয়েল: কড লিডার অয়েলে রয়েছে অনেকগুলো ফ্যাটি অ্যাসিড যা গর্ভাবস্থায় গর্ভজাত বাচ্চার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটি এটি গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী গর্ভ জাত  সন্তানের জন্য এটা কল্যাণকর তাই গর্ভবতী মায়ের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত করে প্রতিদিন কর্ড লিডার অয়েল খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

 4মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা  

গর্ভবতী মায়ের খাবারে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হবে| যেমন দুগ্ধ জাত পণ্য খাওয়ার খেতে হবে খেতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি, বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের ভিটামিন ডি, প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি, দ্রাব্যদী প ক্যালসিয়াম এবং ফলিক এসিডের একটি দুর্দান্ত উৎস|

 গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ| কারণ স্বাস্থ্যকর খাবার গর্ভবতী মায়েদের আয়রন ভিটামিন ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি সকল এর চাহিদা পূরণ করেন| তিন মাসের গর্ভবতী মায়েদের খাবারের তালিকা এখানে পড়ুন|

>> ফল শাকসবজি চর্বি হীন খাদ্য তাজা ফলমূল শাকসবজি চয়েজ করুন যেমন গাজর টমেটো পুঁইশাক বাঁধাকপি ফুলকপি মটরশুটি ওসিন

>> গোটা শস্য, দুগ্ধজ পণ্য কম চর্বিযুক্ত বা চর্বিহীন, স্বাস্থ্যকর চর্বি. বাদাম বীজ খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে |

>> চরবিহীন প্রোটিন: যেমন মাছ মাংস মুরগির ডিম বতকের ডিম হাসের ডিম বেছে নিতে হবে|

>> পানি: গর্ভাবস্থায় থাকাকালীন পানির সংকট দেখা দেয় এবং বাচ্চা হওয়ার সময় পানি শূন্যতার কারণে বাচ্চা মারা যেতে পারে এবং বাচ্চার ক্ষয়ক্ষতি হতেও পারে ওদের আমাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণ আগে তুলনায় আস্তে আস্তে অনেক পরিমাণ পানি পান করতে হবে হাইডেটেড হওয়ার জন্য প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে|

>>  আস জাতীয় খাবার: গর্ভকালীন অবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই একটি কমন ব্যাপার এই সমস্যাগুলো কমাতে উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবার খেতে হবে| যেমন ; ছোলা, মুগ ডাল, সবুজ মটর ভুট্টা, ব্রকলি শাকসবজি বাদামী ভাত ইত্যাদি খাবার খেতে হবে তাছাড়াও গর্ভঅবস্থায় গর্ভকালীন সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি পান করতে হবে

>> প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে: গর্ভাবস্থায় গর্ভকালীন মায়ের প্রায় 74 থেকে 100 ভাগ প্রোটিন প্রয়োজন হয় তাই আমাদের প্রোটিনযুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে তাহলে বাচ্চার বিকাশে প্রোটিনে কোন ঘাটতি থাকবে না এবং সঠিকভাবে সঠিক ওজনে বাচ্চা বেড়ে উঠবে এবং বাচ্চাকে বেড়ে উঠতেও প্রোটিন খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে| প্রোটিন খাবার গুলো হচ্ছে মাছ, মাংস, ডিম, ডাল ইত্যাদি এগুলো খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

>> ঘি:গর্ভবতী মায়েদের এ সময় ঘি খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে এটি চর্বি জাতীয় খাবার হলেও গর্ভাবস্থায় এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কারণ এটি গর্ভবতী নারী নিয়মিত খেলে চোখ মস্তিষ্ক এবং টিস্যু গঠন করতে সহায়তা করে তাই দুই মাস থেকে নিয়মিত খেতে হবে|

>>কর্ড লিডার অয়েল: কড লিডার অয়েলে রয়েছে অনেকগুলো ফ্যাটি অ্যাসিড যা গর্ভাবস্থায় গর্ভজাত বাচ্চার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটি এটি গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী গর্ভ জাত  সন্তানের জন্য এটা কল্যাণকর তাই গর্ভবতী মাদের খাবার তালিকায় নিয়মিত করে প্রতিদিন কর্ড লিডার অয়েল খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা

ডিম এবং হাঁস মুরগির মাংস : ডিমে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এ,, বি ২, বি5, বি ৬, বি ১২ এবং ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং সেলেনিয়াম ইত্যাদি এই সকলের মত খনিজ পদার্থ রয়েছে হাঁস মুরগি প্রোটিনের একটি চমৎকার পদার্থ রয়েছে গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসে গর্ভবতী মাদের খেলে গর্ভাবস্থার শিশু সুস্থ বিকাশের জ্ঞান লাভ করতে পারবে তাই আমাদের গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসে এগুলো খাদ্য তালিকায় অন্তভুক্ত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ

ফল : ফলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন খনিজ পদার্থ এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন ফলগুলো হচ্ছে, তরমুজ, আনারস, অ্যাভোকাডো, ডালিম, কলা , পেয়ারা, কমলালেবু, মালটা, আপেল, আঙ্গুর, ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের ফল খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে যা গর্ভজাত শিশুকে বিকাশে জন্য অনেক সহায়তা করবে|

সবজি : সবজিতে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের উপকারী উপাদান যা আপনাকে গর্ভকালীন অবস্থায় এবং গর্ভজাত শিশুকে তার বিকাশে সুস্থ, ও ব্রেন ডেভেলপমেন্টে সহায়তা করে, এবং শিশুকে সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে তা পুষ্টি যোগাই।

গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা ১২টি

যেমন পুঁইশাক, পালং শাক, কচু শাক, ওলকপি, বাঁধাকপি, ফুলকপি, মান, গাজর, কুমড়ো, মিষ্টি কুমড়া, ডাটা, আলু টমাটোর, বেগুন ইত্যাদি সকল প্রকারের সবজি আপনাকে আপনার গর্ভকালীন অবস্থায় খাদ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

চরবিহীন প্রোটিন: যেমন মাছ মাংস মুরগির ডিম বতকের ডিম হাসের ডিম বেছে নিতে হবে।

পানি: গর্ভাবস্থায় থাকাকালীন পানির সংকট দেখা দেয় এবং বাচ্চা হওয়ার সময় পানি শূন্যতার কারণে বাচ্চা মারা যেতে পারে এবং বাচ্চার ক্ষয়ক্ষতি হতেও পারে ওদের আমাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণ আগে তুলনায় আস্তে আস্তে অনেক পরিমাণ পানি পান করতে হবে হাইডেটেড হওয়ার জন্য প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে|

প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে: গর্ভাবস্থায় গর্ভকালীন মায়ের প্রায় 74 থেকে 100 ভাগ প্রোটিন প্রয়োজন হয় তাই আমাদের প্রোটিনযুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে তাহলে বাচ্চার বিকাশে প্রোটিনে কোন ঘাটতি থাকবে না এবং সঠিকভাবে সঠিক ওজনে বাচ্চা বেড়ে উঠবে এবং বাচ্চাকে বেড়ে উঠতেও প্রোটিন খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে| প্রোটিন খাবার গুলো হচ্ছে মাছ, মাংস, ডিম, ডাল ইত্যাদি এগুলো খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

ঘি:গর্ভবতী মায়েদের এ সময় ঘি খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে এটি চর্বি জাতীয় খাবার হলেও গর্ভাবস্থায় এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কারণ এটি গর্ভবতী নারী নিয়মিত খেলে চোখ মস্তিষ্ক এবং টিস্যু গঠন করতে সহায়তা করে তাই দুই মাস থেকে নিয়মিত খেতে হবে|

কর্ড লিডার অয়েল: কড লিডার অয়েলে রয়েছে অনেকগুলো ফ্যাটি অ্যাসিড যা গর্ভাবস্থায় গর্ভজাত বাচ্চার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটি এটি গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী গর্ভ জাত  সন্তানের জন্য এটা কল্যাণকর তাই গর্ভবতী মায়ের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত করে প্রতিদিন কর্ড লিডার অয়েল খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

গর্ভবতী মায়ের নিষিদ্ধ খাবার তালিকা  

গর্ভবতী মায়ের গর্ভাবস্থায় থাকা শিশুর জন্য অনেক কিছু খাওয়ার বারণ থাকে যা খেলে পেটে থাকা বা গর্বজাত শিশুর ক্ষতি হতে পারে খুবই সাবধান এই সময় কি কি গর্ভবতী মায়ের খাওয়া নিষিদ্ধ তা এই তালিকায় দেওয়া হলো:

চা বা কফি :>> গর্ভবতী মা কতটুকু ক্যাফেন খেতে পারবেন তা নিয়ে চিকিৎসকদের মাঝে এখনো যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে কারণ কিছু চিকিৎসক গর্ভবতী মা প্রতিদিন ২০০ মিলিগ্রাম এর বেশি কেফিন গ্রহণ করতে পারবে না কিন্তু যা বা কপিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন রয়েছে এবং এই ক্যাফেন সরাসরি গর্ভবতী মায়ের পেটের প্লাসেন্টা তে গিয়ে সরাসরি হৃৎপিণ্ড আঘাত আনে তাই আমাদের উচিত গর্ভকালীন সময় চা বা কফি থেকে দূরে থাকা যা বাচ্চার ক্ষতি করতে সহায়তা করে|

কলিজা :>> এই গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের জন্য ভিটামিনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ তবে অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন এ খেলে মায়েদের এবং গর্ভজাত শিশুর জন্য খুবই বিপদজনক| কলিজাতে প্রচুর পরিমাণে অতিরিক্ত ভিটামিন এ রয়েছে| তাই কলিজার বা কলিজার তৈরি কোন সামগ্রী আমরা গর্ভকালীন মায়ের মায়ের খাওয়া যাবেনা| কোন গর্ভবতী মায়েরা মনে করে যত বেশি ভিটামিন খাদ্য খাবে তত বেশি তার এবং তার শিশুর পক্ষে ভালো কিন্তু ডাক্তারদের পরামর্শ নিয়ে তা খেতে হবে তবে তাই সকল ডাক্তারি গর্ভবতী মা দেরকে কলিজা খেতে নিষেধ করেন| মনে রাখবেন আপনি যেটা খাবেন সেটা আপনি ও আপনার বাচ্চার জন্য উপকারও হতে পারে এবং বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে তাই খুবই সাবধান|

কাঁচা ডিম :>> কাঁচা ডিমে রয়েছে এর প্রকারের পদার্থ যার থেকে সালমোনিলা নামক রোগ হবার সম্ভাবনা রয়েছে যা গড় অবস্থায় গর্ভবতী নারীদের প্রায় দেখা যায়| তাই আমাদের উচিত কাঁচা ডিম না খাওয়া অনেকে ভাবে কাচা ডিম খুবই উপকার কাঁচা ডিম খেলে বাচ্চা সঠিক মাপে বেড়ে উঠবে এবং সুস্থ স্বাভাবিক বিকাশে সংঘটিত হবে তবে এটি একটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা কাঁচা ডিম যেমন বা কাঁচা ডিমের তৈরি যেমন মেয়োনোসিস ও কাস্টাররড ও খাবেন না| সিদ্ধ করে অথবা ভালোভাবে ভেজে ডিম খেতে পারবেন| তবে কাটা ডিম গর্ভবতী মা ও গর্ভজাতক শিশুর জন্য খুবই একটি ঝুঁকিপূর্ণ বা বিপদজনক| অতএব গর্ভবতী নারীরা এই কাঁচা ডিম থেকে দূরে থাকায় তাদের জন্য ভালো|

>>গর্ভকালীন অবস্থায় কাঁচা বা অল্পসিদ্ধ ডিম, কাঁচা কম রান্না করা খাবার বার দূষিত এবং মাছ, কাঁচা বা বিরল মাংস, পেসটুরাইজ না করা দুগ্ধ জাত পণ্য,পেসটুরাইজ না করা নরম পানির, না ধোয়া ফল এবং সবজি, এলার্জি সৃষ্টি করা কাঁচা আঙ্গুর এবং বাদাম, রেস্টুরেন্টের খাদ্য বা দোকানে কেনা সালাদ, স্বাস্থ্যবিধি না মেনে নিষ্কাশিত রস, অত্যাধিক ক্যাফিন, ভেষজ সম্পূরক এবং ভেষজ চা,  জাত খাবার , নাইট্রেট সমৃদ্ধ খাদ্য, অত্যধিক চিনি সমৃদ্ধ খাদ্য, রাস্তার খাবার, অত্যধিক যুক্ত খাবার, অত্যধিক কৃত্রিম মিষ্টি, প্রেসক্রাইব না করা ভিটামিন, সহজ শর্করা, বেক করা খাদ্য, যষ্টি মধু, উদ্বৃত্ত খাদ্য, অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, অ্যালকোহল, তামাক ইত্যাদি খাবার খাওয়া যাবেনা যা খেলে গর্ভবতী মা ও গর্ভজাতক শিশু পক্ষে খুবই বিপদজনক|

আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়

গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাবার তালিকা   

একটি গর্ভবতী মহিলার উচিত প্রতিদিন তাকে স্বাস্থ্যকর, প্রোটিন যুক্ত খাবার, চরবিহীন যুক্ত খাবার, দুগ্ধ জাতীয় খাবার, কম মসলা জাতীয় খাবার ভিটামিন এ ও ভিটামিন ডি অর্থাৎ সকল ভিটামিন জাতীয় খাবার এবং ক্যালসিয়াম জাতীয়, আজ জাতীয় প্রোটিন সমৃদ্ধ জাতীয়, কম চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত|গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ| কারণ স্বাস্থ্যকর খাবার গর্ভবতী মায়ের আয়রন ভিটামিন ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি সকল এর চাহিদা পূরণ করেন নিছে তা লিখা বন্ধ করা হয়েছে|

>>দুগ্ধজাত পণ্য : দুগ্ধ জাত পণ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট প্রোটিন এবং ফলিক এসিডের একটি দুর্দান্ত উপাদান| যা গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদেরকে বাচ্চাকে পরিপূর্ণ ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করবে| এবং প্রথম মাসের গর্ভাবস্থায় আরো খাবার যুক্ত করতে হবে যেমন খাবারের মধ্যে দই, দুধ এবং শক্ত বীজ বা পানীয় খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

গোটা শস্যদানা : গোটা শস্যদানাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইডেট, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং আইরন ডায়েট যোগ্য ফাইবার সেলেনিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম এর মত খনির স্বাস্থ্যকর পদার্থ এগুলো গর্ভবতী মায়েদের গর্ভ অবস্থায় থাকা শিশু স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি এবং উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে|

ডিম এবং হাঁস মুরগির মাংস : ডিমে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এ,, বি ২, বি5, বি ৬, বি ১২ এবং ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং সেলেনিয়াম ইত্যাদি এই সকলের মত খনিজ পদার্থ রয়েছে হাঁস মুরগি প্রোটিনের একটি চমৎকার পদার্থ রয়েছে গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসে গর্ভবতী মায়েরা খেলে গর্ভাবস্থার শিশু সুস্থ বিকাশের জ্ঞান লাভ করতে পারবে তাই আমাদের গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসে এগুলো খাদ্য তালিকায় অন্তভুক্ত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ

ফল : ফলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন খনিজ পদার্থ এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন ফলগুলো হচ্ছে, তরমুজ, আনারস, অ্যাভোকাডো, ডালিম, কলা , পেয়ারা, কমলালেবু, মালটা, আপেল, আঙ্গুর, ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের ফল খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে যা গর্ভজাত শিশুকে বিকাশে জন্য অনেক সহায়তা করবে|

সবজি : সবজিতে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের উপকারী উপাদান যা আপনাকে গর্ভকালীন অবস্থায় এবং গর্ভজাত শিশুকে তার বিকাশে সুস্থ, ও ব্রেন ডেভেলপমেন্টে সহায়তা করে, এবং শিশুকে সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে তা পুষ্টি যোগাই, যেমন পুঁইশাক, পালং শাক, কচু শাক, ওলকপি, বাঁধাকপি, ফুলকপি, মান, গাজর, কুমড়ো, মিষ্টি কুমড়া, ডাটা, আলু টমাটোর, বেগুন ইত্যাদি সকল প্রকারের সবজি আপনাকে আপনার গর্ভকালীন অবস্থায় খাদ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

মাছ : গর্ভাবস্থায় মাছকেও গর্ভবতী মেয়েদেরকে তাদের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে| কারণ মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফ্যাটি অ্যাসিড ভিটামিন বি2, ডি, এবং পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিংক, আয়োডিন ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম এর মত গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ রয়েছে যা গর্ভাবস্থায় গর্ভ যার শিশুকে বেড়ে উঠতে এবং শিশুর বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে|

মাংস : গর্ভবতী মায়েদের কে তার গর্ব অবস্থায় থাকাকালীন প্রথম মাসের দিকে তার খাদ্য তালিকায় মাংস অন্তর্ভুক্ত করা খুবই প্রয়োজনীয় বেশি করে না পারলেও অল্প করে প্রতি সপ্তাহে একদিন হলেও তার খাদ্য তালিকায় মাংস অন্তর্ভুক্ত করা খুবই প্রয়োজনীয়| কারণ মাংসের রয়েছে ভিটামিন বি, জিংক, প্রোটিন এবং লোহা রয়েছে| চরবিহীন মাংস থাকলে এটি আপনার এবং আপনার শিশুর পক্ষে ভালো|

 গোটা শস্য, দুগ্ধজ পণ্য কম চর্বিযুক্ত বা চর্বিহীন, স্বাস্থ্যকর চর্বি. বাদাম বীজ খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে |

>> চরবিহীন প্রোটিন: যেমন মাছ মাংস মুরগির ডিম বতকের ডিম হাসের ডিম বেছে নিতে হবে|

>> পানি: গর্ভাবস্থায় থাকাকালীন পানির সংকট দেখা দেয় এবং বাচ্চা হওয়ার সময় পানি শূন্যতার কারণে বাচ্চা মারা যেতে পারে এবং বাচ্চার ক্ষয়ক্ষতি হতেও পারে ওদের আমাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণ আগে তুলনায় আস্তে আস্তে অনেক পরিমাণ পানি পান করতে হবে হাইডেটেড হওয়ার জন্য প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে|

>>  আস জাতীয় খাবার: গর্ভকালীন অবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই একটি কমন ব্যাপার এই সমস্যাগুলো কমাতে উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবার খেতে হবে| যেমন ; ছোলা, মুগ ডাল, সবুজ মটর ভুট্টা, ব্রকলি শাকসবজি বাদামী ভাত ইত্যাদি খাবার খেতে হবে তাছাড়াও গর্ভঅবস্থায় গর্ভকালীন সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি পান করতে হবে

>> প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে: গর্ভাবস্থায় গর্ভকালীন মায়ের প্রায় 74 থেকে 100 ভাগ প্রোটিন প্রয়োজন হয় তাই আমাদের প্রোটিনযুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে তাহলে বাচ্চার বিকাশে প্রোটিনে কোন ঘাটতি থাকবে না এবং সঠিকভাবে সঠিক ওজনে বাচ্চা বেড়ে উঠবে এবং বাচ্চাকে বেড়ে উঠতেও প্রোটিন খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে| প্রোটিন খাবার গুলো হচ্ছে মাছ, মাংস, ডিম, ডাল ইত্যাদি এগুলো খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে|

>> ঘি:গর্ভবতী মায়েদের এ সময় ঘি খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে এটি চর্বি জাতীয় খাবার হলেও গর্ভাবস্থায় এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কারণ এটি গর্ভবতী নারী নিয়মিত খেলে চোখ মস্তিষ্ক এবং টিস্যু গঠন করতে সহায়তা করে তাই দুই মাস থেকে নিয়মিত খেতে হবে|

>>কর্ড লিডার অয়েল: কড লিডার অয়েলে রয়েছে অনেকগুলো ফ্যাটি অ্যাসিড যা গর্ভাবস্থায় গর্ভজাত বাচ্চার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটি এটি গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী গর্ভ জাত  সন্তানের জন্য এটা কল্যাণকর তাই গর্ভবতী মায়ের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত করে প্রতিদিন কর্ড লিডার অয়েল খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে

কিছু মন্তব্য

আমাদের আর্টিকেল যদি আপনাদের খুবই ভালো লাগে তাহলে এটি ফলো বা লাইক করুন ।এবং যেকোনো তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার তথ্য দেওয়া রয়েছে। আপনার যে কোন সমস্যার সমাধান পেয়ে যেতে পারেন আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url