দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর উপায়, পাথর

দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন। তাহলে চিন্তা নেই এই আর্টিকেল থেকে দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর উপায় এবং পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেই।

দাঁতের পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায়
আপনারা যদি দাঁতের মাড়ির ব্যথা দাতের পাথর দূর করা এবং দাঁতে পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় জানতে চান তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর উপায়, পাথর

সূচনা

প্রিয় কাটুক আপনারা নিশ্চয়ই আজকে দাঁতের পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং দাঁতের ব্যথা কমানোর বিষয়ে জানার জন্য আগ্রহী হয়েছেন। তাই আজ আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলে পৌঁছেছেন। কোন সমস্যা নেই আপনারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে দাঁতে পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং দাঁতের পোকা ব্যথা এবং মাড়ির ব্যথা দূর করার নানান ধরনের উপায় এবং টিপস জানাবো। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেই দাঁতে পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে

পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায়

পোকা দাঁতের ব্যথা হতে পারে বিভিন্ন কারণে, এমনকি মৌলিক সমস্যার কারণে বা দাঁতে পোকা আসার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করতে পারে। সাধারণভাবে, পোকা দাঁতে সর্দি, সম্পৃক্ত সমস্যা, অথবা মৌলিক দৃষ্টিকোণ থাকতে পারে। পোকা আসার জন্য সানিধ্যে পৌঁছাতে সমস্যা হতে পারে এবং এটি দাঁতের মধ্যে ব্যথা এবং সুস্থ দাঁতের ক্ষতি উত্পন্ন করতে পারে। এই কারণে, সঠিক চিকিৎসা ও যত্নের প্রয়োজন।

পোকা দাঁতের ব্যথা কমাতে আপনি নিচের কিছু উপায় প্রয়োজন হতে পারেঃ

গরম পানি দিন
একটি কাপ গরম পানি নিন এবং তার সাথে এক চিমটি লবণ মিশান। এটি দিনে কয়েকবার দাঁতের সেবন করতে পারেন।
আদা দাঁতে দিন
আদা একটি শক্তিশালী প্রাকৃতিক ব্যথা নাশক হিসেবে পরিচিত। আদা চিবিয়ে খেতে পারেন অথবা আদা রস নিয়ে দাঁতে প্রতিস্পর্শ করতে পারেন।
লোকাল এনেসথেটিক ক্রীম ব্যবহার করুন
যদি দাঁতের ব্যথা আত্মবিশেষে উচিত হয়, তবে নামি এনেসথেটিক ক্রীম ব্যবহার করতে পারেন। এটি স্থানীয়ভাবে ব্যবহার করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
দাঁত দেখানোর জন্য ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন
যদি ব্যথাটি খুব বেশি হয় এবং যদি মনে হয় দিন দিন ব্যথা বাড়ছে, তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
গরম পানি ও মিঠা লস্যাংজার
পোকা দাঁতে ব্যথা হলে গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করা সুবিধাজনক। এছাড়াও, মিঠা লস্যাংজার ব্যবহার করা হতে পারে যেটি দাঁতের পায়ুকে শোক করতে সাহায্য করে।
বোরিক এসিড
এটি হলো একটি প্রাচীন উপায় যা দাঁতের পায়ুতে অসুস্থ ক্ষুদ্র পোকা দমনে ব্যবহৃত করা হয়। বোরিক এসিড লাবণ্য ও অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে মিশিয়ে এটি একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং এটি দুধ দাঁতে লাগান।
লবণ ও শর্করা
দাঁতের পোকা দমনে লবণ ও শর্করা ব্যবহার করা হতে পারে। এটি একটি বাটিতে লবণ ও শর্করা মিশিয়ে নিন এবং তাতে কিছু পানি যোগ করে একটি স্লারি তৈরি করুন। এটি দাঁতে লাগান এবং কিছুক্ষণ পরে কুলে ফেলুন।
পোকা দমনে ঔষধ
কিছু পোকা দমনে ঔষধ ব্যবহার করা যেতে পারে। সম্ভাবনা মতে, আপনি এন্টিসেপ্টিক বা পোকা দমনে ব্যবহৃত করা যেতে পারে যেমন বেঞজোইন এবং হাইড্রোজেন পেরক্সাইড।
কোণি তৈরি করুন
দাঁতের পোকা দমনে কোণি হতে পারে। এটি পোকা দমন করতে সাহায্য করতে পারে এবং তা দাঁতে ব্যথা কমানোয় সাহায্য করতে পারে।
মোষ্ট বা ওয়াটার বোটল ব্যবহার করুন
একটি মোষ্ট বা ওয়াটার বোটল ব্যবহার করে পোকা দাঁতের আশেপাশে গরম জল দিন। এটি দাঁতের পোকা দ্বারা উত্পন্ন স্থানীয় ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
লোকাল অ্যান্টিসেপ্টিক বা দস্তাবেজ ব্যবহার করুন
দাঁতের পোকা দ্বারা উত্পন্ন ব্যথা সহিত জোরে হতে পারে এবং সেই সময়ে অ্যান্টিসেপ্টিক বা দস্তাবেজ ব্যবহার করা হতে পারে। এটি সংক্রামণ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ওভার-দা-কাউন্টার পেন-কিলার বা পেনডোল ব্যবহার করুন
কিছু মানুষ ওভার-দা-কাউন্টার পেন-কিলার বা পেনডোল ব্যবহার করে দাঁতের ব্যথা কমাতে চেষ্টা করে। তবে, এই ধরণের কোনও ঔষধ ব্যবহারের আগে চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
তাজা নিম বা তুলসী পাতা ব্যবহার করুন
তাজা নিম বা তুলসী পাতা এটি দাঁতের পোকা দ্বারা উত্পন্ন সমস্যার ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

দাঁতের গর্ত দূর করার ঘরোয়া উপায়

  • প্রতি দিন দুবার দাঁত ব্রাশ করুন।
  • ব্রাশ করার জন্য মৃদু মোড়ের টুথব্রাশ ব্যবহার করুন।
  • দাঁতের মাঝে যে জায়গায় ব্রাশ পৌঁছতে পারেনা, সেখানে ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করুন।
  • মিষ্টি ও মৌদূল খাওয়ানো থেকে বিরত থাকুন, কারণ এগুলি দাঁতের গর্তে ব্যথা এবং সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
  • কখনওই দাঁত কামুক কাজ করাননি এবং পুরাতন দাঁতের যত্ন নিন।
  • যদি দাঁতের গর্ত বড় হয়ে যায়, তাদের সাইজ করা বোঝা সহজ হতে পারে এবং তাদের গর্তে পৌঁছা ব্রাশের চেয়ে সহজ হতে পারে।
  • নিয়মিতভাবে ডেন্টিস্টের কাছে যান এবং দাঁতের যেগুলি গর্তে আছে তা পরীক্ষা করান।
  • লেমন জুস ও সর্জিক্যাল সোডা মিশিয়ে দাঁত মুছলে দাঁতের গর্ত শোকরের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সাফ হয়ে যায়।
  • বেকিং সোডা দাঁতের গর্তের পরিস্থিতি ভাল করে এবং মুখের বাদামি বৃদ্ধি করে। এটি মুখকে তরল করে এবং ব্যথা কমায়।
  • এক চা চামচ লবন এবং সর্জিক্যাল সোডা মিশিয়ে দাঁত মুছে দিলে দাঁতের গর্ত কমে যায়। এটা প্রতি সপ্তাহে একবার করা উচিত।
  • দিনে কমপক্ষে দুইবার তেলের গর্ত সেবন করতে পারেন। এতে তাতক্ষণে দাঁতের গর্তে ব্যবহৃত ব্যাকটেরিয়া মারে এবং তেলটি দাঁতের চারপাশে প্রবেশ করে পরিস্থিতি ভাল করে।
  • এটি হলো একটি প্রধান ও প্রাথমিক উপায়। নিয়মিতভাবে দিনে দুই বার দাঁত ব্রাশ করলে গর্ত ও মাইক্রোগার্মেন্ট কমে যায়।
  • পেস্ট ও পেস্ট কন্ট্রোলের জন্য আপনার ডেন্টিস্টের সাথে যোগাযোগ করুন।

দাঁতের পাথর দূর করার ঘরোয়া উপায়

দাঁতে জমা হলুদ শক্ত টারটার বা দাঁতের পাথর হওয়ার, একটি সাধারিত স্বাস্থ্য সমস্যা, যা অনেকের জীবনকে অসুবিধাজনক করে দেয়। এ সমস্যায় প্রভৃতি হয়েছে বিরক্তিকর এবং মৌখিক স্বাস্থ্যকে ক্ষতি করতে পারে। এটি বহুধরনের খাদ্য অবহ্যান, দুর্বল দাঁতের যত্ন নেওয়া, ব্রাশ না করা এবং অব্যবহিত মৌখিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা নেয়ার কারণে হয়েছে।দাঁতের পাথর হলে এটি সাধারিত স্বাস্থ্য সমস্যা, যা কিনা অনেকের জীবনকে অসুবিধাজনক করে তোলে। এটি হতে পারে বিভিন্ন কারণে, যেমন খাদ্যাভ্যন্তরের অসম্মানজনক আদান-প্রদান, দুর্বল দাঁতের যত্ন নেওয়া, ও অবশ্যই নিজের মৌখিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার অভাবের জন্য যোগাযোগের অভাবের কারণে হতে পারে।

দাঁতের পাথরের প্রভাবটি মৌখিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাবিত হতে থাকে, এটি যদি প্রস্তুতি বা চিকিৎসা না হয়। কিছু কার্যকরী দাঁতের পাথর দূর করার জন্য ঘরোয়া উপায় আছে, যা নিজেকে সুরক্ষিত এবং সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে।টার্টার পরিষ্কার না করতে গিয়ে দাঁতে জমা হলুদ শক্ত টার্টার বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ডেন্টিস্ট দ্বারা পরীক্ষা করে নেয়া হয়েছে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করা হয়। তবে, এই সমস্যা একটি সহজ উপায়ে বাড়ি বসেই সমাধান করা যায়।

১. বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
দাঁতের পাথর দূর করার আগে একজন দাঁতের চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। একজন বিশেষজ্ঞ ডেন্টিস্ট দ্বারা পরীক্ষা করে নেওয়া হবে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করা হবে।
২. দিনে দুই বার দাঁত ব্রাশ করা
নিয়মিতভাবে দিনে দুই বার দাঁত ব্রাশ করা দাঁতের পাথর দূর করতে সাহায্য করতে পারে এবং মুখের স্বাস্থ্য কে বজায় রাখতে সাহায্য করে।
৩. ফ্লস করা
দিনে কমপক্ষে একবার ফ্লস করা দাঁতের পাথর দূর করতে সাহায্য করে এবং পাথর যেন না হয় তার পক্ষেও কাজ করে।
৪. দিনে কমপক্ষে দুই বার মাউথওয়াশ করা
মাউথওয়াশ বা মৌসুম ব্যবহার করা দাঁতের পাথর এবং মুখের স্বাস্থ্যকে ভাল করতে সাহায্য করে।
৫. উপযুক্ত খাবারের অভ্যন্তরে সজাগতা
প্রস্তুতি থাকা পাথরের কারণে উপযুক্ত খাবার গুলি খেতে হবে এবং তেল, চিনি, মিষ্টি ও বাধ্যতামূলক খাবার গুলি থেকে বিরত থাকতে হবে।
৬. বেকিং সোডা ও লবণ
এক কাপ গরম পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা এবং আধা চা চামচ লবণ মেশান। এরপর টুথব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করুন।
৭. হাইড্রোজেন পেরোক্সাইড
এক কাপ হাইড্রোজেন পেরোক্সাইডে আধা কাপ গরম পানি মিশিয়ে কুলকুচি করুন। এরপর অংশটি বুঝে ফেলুন।
. ডেন্টাল পিক
ডেন্টাল পিক ব্যবহার করে দাঁতের হলুদ টারটার ধীরে ধীরে ঘষিয়ে তুলুন। মাড়ির ক্ষতি এড়িয়ে যাওয়ার জন্য সাবধানতা অবলম্বন করুন।
৯. অ্যান্টিসেপটিক মাউথওয়াশ
অ্যান্টিসেপটিক মাউথওয়াশ ব্যবহার করে মুখ কুলকুচি করুন।
১০.লবঙ্গ তেল
দৈহিক ব্যথা ও সোজা পাওয়ার জন্য দিনে ২-৩ বার লবঙ্গের তেল দেয়ার মাধ্যমে দাঁতের পোকা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
১১.রসুন
প্রতিদিন খালি পেটে এক টুকরো রসুন খাওয়া সাধারিত দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি দাঁতের ক্যাভিটি থেকে ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে সাহায্য করতে পারে।
১২.লেবু
লেবু সাইট্রিক অ্যাসিডের সাথে লোড এবং দাঁতের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করতে পারে। খাবার খাওয়ার পরে লেবুর টুকরো চিবিয়ে খেলে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে।
১৩.পেয়ারা পাতা
পেয়ারা পাতায় অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ক্যাভিটি প্রতিরোধে উপকারী। পানিতে গুঁড়ো পাতা যোগ করে মুখ ধোয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
১৪.সিকাইন পাতার পানি
সিকাইন পাতার পানিতে গুঁড়ো করে দাঁত মুক্তির জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি প্লাক ও ব্যথা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।

এছাড়াও,
  • এটি একটি পৌঁড় লবণ এক চামচ গরম পানিতে মিশিয়ে তৈরি হওয়া লবণ গরম পানির সাথে মিশিয়ে দাঁতে গারগল করা। এটি পোকা এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
  • মিষ্টি সোডা এবং লবণ সাথে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং এটি দাঁতের পোকার উপর লাগিয়ে দিন। এটি পোকা দূর করতে সাহায্য করতে পারে।
  • লেবুর রস এবং নীবু গোঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং এটি পোকার উপর লাগিয়ে দিন।
  • নিম পাতার চা বা নিম পাতার পানি দাঁতের পোকা দূর করতে সাহায্য করতে পারে।
  • হলুদ পাউডার এবং সর্ষে তেল মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং এটি দাঁতে লাগিয়ে দিন।

দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর উপায়

দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমাতে আপনি এই পদক্ষেপগুলি নেতে পারেনঃ

প্রতিবার সঠিকভাবে ব্রাশ করুন
দাঁতে সঠিক ভাবে ব্রাশ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি দাঁতের মাড়ি ও মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
মুখ জানালে ব্যবহার করুন
যদি আপনি নিয়মিতভাবে মুখ জানাচ্ছেন, তবে তাতে দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমতে সাহায্য হতে পারে।
মাড়ির জন্য দাঁতপেষ্ট ব্যবহার করুন
মাড়িতে তেলের মতো দাঁতপেষ্ট ব্যবহার করলে দাঁতে এগুলো দাঁত রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।
জল দিয়ে মুখ ধোয়া
নিয়মিতভাবে মুখ ধোয়া দাঁতের মাড়ি ও মুখের সুস্থ রাখার জন্য ভাল পদক্ষেপ।
মুখকে অপুষ্ট জীবাণু থেকে সুরক্ষিত রাখুন
দাঁতের মাড়ি ও মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে, নিয়মিতভাবে মুখে জীবাণুনাশক ব্যবহার করা উচিত।
তাজা ফল এবং সবজি খান
তাজা ফল এবং সবজি খাওয়া দাঁতের মাড়িকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে, কারণ এগুলি মুখে ব্যথা কমিয়ে তোলতে সাহায্য করতে পারে।
গরম পানি ও মিঠা বর্ণনা
নিয়মিতভাবে গরম পানি খাওয়া এবং মুখ ধোয়ার জন্য মিঠা বর্ণনা ব্যবহার করা মাড়ি ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
সঠিক প্রয়োজনানুসারে দাঁতের মৌখিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতি পরীক্ষা করা
একজন দাঁতের চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে দাঁতের মাড়ির পরিস্থিতি বুঝে পরীক্ষা করান। কোনো সমস্যা থাকলে তার নির্দেশনা মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ।
উচ্চ শক্তি দাঁতের মৌখিক সরবরাহের জন্য খাদ্য
উচ্চ শক্তি দাঁতের মৌখিক সরবরাহ করতে মাছ, দুধ, পটল, শাক-সবজি এবং খাবারের অন্যান্য উচ্চ শক্তি ধারাবাহিক অন্নের মাধ্যমে তা পূরণ করা হয়।
দিনে কমপক্ষে দুই বার দাঁত পরিস্কার করা
দিনে কমপক্ষে দুই বার দাঁত পরিস্কার করা মাড়ির ব্যথা এবং প্রতিরোধ তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
যদি মাড়ি ব্যথা অবস্থা হতে থাকে বা স্বধীনভাবে থাকে, তবে এটি একজন দাঁতের চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি সঠিক পরামর্শ এবং চিকিৎসা প্রদান করতে পারেন
ফ্লস্ট ব্যবহার
দুবার দিয়ে দিনে কমপক্ষে দুই বার ফ্লস্ট ব্যবহার করতে পারেন, যাতে মাড়ির মধ্যে ব্যথা কমে যায়।
হোমিওপ্যাথি ঔষধ
কিছু হোমিওপ্যাথি ঔষধ করতে পারেন, যেমন ক্যালকারিয়া ফ্লোরিকা। তবে, এটি আপনার ডাক্তারের পরামর্শের বিনিময়ে হতে হবে।
প্রযুক্তিগত পরামর্শ
যদি দাঁতের মাড়ি ব্যথা ধরা থাকে এবং এটি কয়েকদিনের মধ্যেই কমতে না থাকে, তবে তা নিয়মিত ডেন্টিস্টের কাছে পরিদর্শন করতে ভুলবেন না।
দাঁতে তাজা নারিকেল তেল
নারিকেল তেলে এন্টিব্যথিক গুণ থাকতে পারে এবং এটি দাঁতের মাড়িতে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। তাজা নারিকেল তেল দিয়ে দিনে একবার দাঁত বরাবর মালিতে পারেন।
লবণের পানি দিয়ে গারগল
এক চামচ লবণ এক চামচ গরম পানিতে মিশিয়ে গারগল করলে দাঁতের মাড়ি ও গাথা ব্যথা কমতে সাহায্য করতে পারে।
লেবুর রস
লেবুর রসে অম্ল থাকতে পারে এবং এটি ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি লেবুর রস দিয়ে দিনে একবার দাঁত ব্যবহার করতে পারেন।
সুজী এবং তেলের মিশ্রণ
এক চা-চামচ সুজী এবং কিছু বৃষ্টি তেল মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং এটি দাঁতের মাড়িতে ব্যবহার করুন।
ডেন্টাল হাইজিন
দাঁতের মাড়ি এবং গাথার ব্যথা কমাতে ডেন্টাল হাইজিন বা মুখকোষ ব্যবহার করা হতে পারে।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য এবং আপনার মূল্যবান সময় আমাদের আর্টিকেলে ব্যয় করার জন্য। আমরা নিশ্চয় আশা করতে পারি যে আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে দাঁতের পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। এবং যদি আপনাদের এই ধরনের কোন সমস্যা থাকে তাহলে আপনারা দাঁতের পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো ব্যবহার করে আপনাদের দাঁতের পোকা দূর করতে পারবেন এবং তাদের মাড়িরো ব্যথা দূর করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url