অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি - ঠোঁট ফাটার ওষুধ
প্রাণপ্রিয় ভেজিটর আপনারা কি অতিরিক্ত ঠোঁট বাটার কারণ কি এবং ঠোঁট ফাটার ঔষধ
সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আর চিন্তা নয় এই আর্টিকেল থেকে অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার
কারণ কি এবং ঠোঁট ফাটার ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন ঠোট
ফাটার ঔষধ এবং অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি তা জেনে নেই।
অতিরিক্ত ঠোট ফাটার কারণগুলোর সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে এবং ঠোটের চামড়া ওঠার কারণ
অর্থাৎ ঠোঁট ফাটার সম্পর্কে সকল তথ্য বিস্তারিতভাবে জানতে হলে আমাদের আর্টিকেলটি
মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি - ঠোঁট ফাটার ওষুধ
সূচনা
প্রিয় বন্ধুরা আজকে আপনি অবশ্যই অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি এবং ঠোঁট ফাটার ঔষধ
সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহী হয়েছেন। এবং আপনারা নিশ্চয়ই ঠোঁট ফাটার সমস্যা তে
পড়েছেন। এটি একটি খুবই খারাপ সমস্যা এর ফলে নান ধরনের সমস্যা দেখা দেয় চলাফেরা
এবং কোন কাজে মন বসে না। এর জন্য আপনাকে খুব দ্রুত কিছু উপায় ব্যবহার করতে হবে
এছাড়াও চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
আপনি যদি ঘরে বসে থেকে অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি জানতে চান এবং ঠোঁট ফাটার
ঔষধম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে
আপনিবিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন এই সকল সম্পর্কে।
অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ কি
অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার কারণ বিভিন্ন হতে পারে এবং কারণ মানুষের স্বাস্থ্যের অবস্থার
মধ্যে বিভিন্ন কারণেহতে পারে। তবে, কিছু কারণ নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ
শীতকালে ঠোঁট একটি সুস্থ ও শুষ্ক ত্বককে প্রভাবিত করতে পারে। ঠোঁট এবং মুখের ত্বক
শীতকালে স্থানীয়ভাবে শুষ্ক হয়ে যেতে পারে এবং এটি কিছুটা ত্বকের সমস্যা তৈরি
করতে পারে।শীতকালে ঠোঁটের অংশে চটি লগতে পারে এবং এটি ঠোঁট সমস্যা তৈরি করতে
পারে।হর্মোনাল পরিবর্তন, বৃদ্ধি, গর্ভাবস্থা, প্রসব, ওজন সংক্রান্ত পরিবর্তন
ইত্যাদি এমন কারণের জন্য ঠোঁটে খারাপ প্রভাব পড়তে হতে পারে। খারাপ খাবার খাওয়া
এবং অতিরিক্ত ধূমপান বা অলকোহল খাওয়ার ফলে ঠোঁট ফাটতেপারে।
ধূমপান, মাদকপন, অতিরিক্ত অ্যালকোহল ইত্যাদি ঠোঁট এবং ত্বকের স্বাস্থ্য ক্ষতি
করতে পারে।কিছু মানুষের ঠোঁট বা মুখে অতিরিক্ত ভারী জিনিস ও খারাপ জাতীয় জিনিস
সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করার ফলে ত্বকে অতিরিক্ত চাপ পড়তে পারে এবং ঠোঁট
ফাটতে পারে। এবং কিছু সময়ে গর্ভাবস্থা, মেনোপজ, বা হরমোন থেকে সংবেদনশীল
পেরিয়ডেল ডিসফাঙ্কশন এর ফলে হরমোনাল পরিবর্তন হতে পারে এবং এটি ঠোঁট ফাটার কারণ
হতে পারে। অতিরিক্ত ক্ষতিকারক সূর্যের আলো এবং ধূপের কারণে ত্বকে অতিরিক্ত
শুষ্কতা হতে পারে, যা ঠোঁট ফাটার কারণ হতে পারে।
শীতকালে ঠোঁট ফাটার কারণে অতিরিক্ত যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। শীতকালে শুষ্ক
আবহাওয়ার কারণে ঠোঁট ত্বকে সমস্যা হতে পারে এবং এটি মুখের খারাপ দশা তৈরি করতে
পারে। এটি মুখের সৌন্দর্যের ক্ষতি করতে পারে এবং আপনার ত্বকে এবং ঠোঁটে খুব খারাপ
প্রভাব ফেলতে পারে।
ঠোঁট সমস্যা দূর করতে, শীতকালে যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যদি ঠোঁট অতিরিক্ত ফাটা
থাকে, তাদের জন্য ক্রিম ব্যবহার করতে হতে পারে। তবে এটি আগে ডাক্তারের পরামর্শ
নিয়ে ব্যবহার করতে হবে যাতে কোনও ঔষধের ব্যবহারে কোনও সমস্যা না হয়।এছাড়া,
মুখের যত্ন নিতে খুবই গুরুত্ব দিতে হবে। ঠোঁটে ভ্যাসলিন বা যে কোনও শীতকালে
উপযোগী ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন তাতে ঠোঁট না ফাটে এবং মুখে যত্ন নেওয়া সাহায্য
করতে পারে।
একটি গরুত্বপূর্ণ মন্তব্য হলো, যদি কোনও অসুস্থতা বা স্বাস্থ্যের খারাপ অবস্থা
দেখা দেয়, তবে খুব দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে
ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স
ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স ত্বকের স্বাস্থ্যের এবং ঠোঁটের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে।
ভিটামিন বি-কমপ্লেক্সের অভাব হলে ত্বকের শুষ্কতা এবং ঠোঁটের শুষ্কতা দেখা দেয় যা
ঠোঁট ফাটাতে সাহায্য করে।
ভিটামিন সি
ভিটামিন সি ত্বকের স্বাস্থ্য এবং ঠোঁটের স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করে এবং
ত্বকের কলজেন তৈরি করে। ভিটামিন সি-এর অভাব হলে ত্বকের সমস্যা হতে পারে, যা ঠোঁট
ফাটার একটি কারণ হতে পারে।
ভিটামিন এ
ভিটামিন এ ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। এর অভাব হলে ত্বক
শুষ্ক এবং ঠোট শুষ্ক হতে পারে এবং এটি ঠোঁট ফাটার একটি সম্পূর্ণ কারণ হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ
সংসারে উন্নতি না হওয়ার কারণ জানুন
এই ভিটামিনগুলির অভাব হলে ত্বকের সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে ঠোঁটের শুষ্কতা, ঠোঁটের
কলজেনের সমস্যা, এবং অন্যান্য সমস্যার কারণ হতে পারে। তবে, এই সমস্যার জন্য
ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত, যাতে সঠিক পরামর্শ এবং চিকিৎসা প্রদান হতে
পারে।
ঠোঁট ফাটার ওষুধ
ঠোঁট ফাটা সমস্যার জন্য ওষুধের ব্যবহারের আগে, আপনার উচিত হবে ডাক্তারের সাথে
পরামর্শ করা। তবে ঠোঁটের জন্য কিছু ঔষধের নাম হচ্ছেঃ
স্টিরোয়েড কর্টিকোসটেরয়য়েড (Steroid Corticosteroids)
এই ওষুধগুলি ত্বকের ও ঠোঁটের সমস্যা বা অতিরিক্ত ত্বক জ্বালাপোড়া সম্পর্কিত
সমস্যা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।
অ্যান্টিবায়োটিকস (Antibiotics)
যদি ঠোঁটে সংক্রামণ বা ইনফেকশন থাকে, তবে ডাক্তার একটি অ্যান্টিবায়োটিক
প্রেসক্রিপ্ট করতে পারেন।
অ্যান্টিহিস্টামিনস (Antihistamines)
এই ওষুধগুলি এলার্জি বা যেমন ঠোঁটের কোন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, সেই সমস্যার
সমাধানে সাহায্য করতে পারে।
মুকোলিটিকস (Mucolytics)
এই ওষুধগুলি মুকোস বা মুকোপ্রোডাকটিভ ব্যাল সাফ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যা ঠোঁটে
জমা থাকা সংক্রমণ ও জীবাণুর সমস্যার জন্য ব্যাবহার করা হয়।
কোন ওষুধ ব্যবহারের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ
প্রতিটি মানুষের সমস্যা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে।
গরমে ঠোঁট ফাটার কারণ
গরমে আবহাওয়াতে অধিক গরম এবং শুষ্ক হওয়ার কারণে ঠোঁটের ত্বকে শুষ্কতা সৃষ্টি
করতে পারে এবং তাতে ঠোট ফাটা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি
এবং উচ্চ তাপমাত্রা ত্বকে একটি ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলতে পারে এবং ঠোঁট ফাটার কারণ
হতে পারে।গরমে একটি অতিরিক্ত তাপ এবং পরিস্থিতির কারণে তাপমাত্রা বেড়ে যেতে
পারে, যা ঠোঁটে ফাটা সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়াও, কিছু খাবারের দূর্গন্ধও ঠোঁটের
ত্বকের সমস্যা তৈরি করতে পারে।অতিরিক্ত গরমে ত্বকে যত্ন না নিলে ত্বকের সমস্যা
হতে পারে এবং ঠোঁট ফেটে যেতে পারে।
ঠোঁটের ত্বক শীতকালে শুষ্ক হতে সাহায্য করে এবং গরমে তা সহজে ক্ষতি হতে পারে, যা
ফেটে যেতে পারে।গরমে ঠোঁট ফাটার একটি প্রধান কারণ হলো উচ্চ তাপমাত্রা এবং শুষ্ক
আবহাওয়া। এই কারণে ঠোঁট এবং ত্বক সুস্থ থাকতে পারেনা। গরমে আমাদের শরীরের
তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং ত্বকে প্রাকৃতিক ভাবে শুষ্ক থাকা কঠিন হয়। এর কারণে
ঠোঁট এবং মুখের আশেপাশের ত্বক সুস্থ থাকাতা খুবই কঠিন। কিছু মানুষের গরমে ঠোঁট
এবং মুখের আশেপাশে অলজি থাকতে পারে যার কারণে গরমে ঠোঁট ফাটা দেখা দেয়। এছাড়াও
গরমে শরীর প্রচুর পরিমাণে পানির অভাব পড়ে এবং ত্বকে উচ্চ তাপমাত্রা এবং শুষ্কতার
কারণে অতিরিক্ত তরলতা হারিয়ে যাই যার ফলে ঠোঁট ফাটা দেখা দেয়।
এই সমস্যাগুলির সামান্য হলে নিজেদের যত্ন নেওয়া উপযোগী হতে পারে। তবে, যদি এটি
ক্রিটিকাল হয় অথবা বেশি দিন ধরে থাকে, তাহলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়
প্রচুর পরিমানে পানি পান
দিনে অত্যন্ত 8-10 গ্লাস পানি পান করা। এটি ত্বকে হাইড্রোঅক্সিডেন্ট রাখতে
সাহায্য করে এবং ঠোঁটের শুষ্কতা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ঠোঁটের মাস্ক বা লিপ বাম
ঠোঁটের শুষ্কতা কমাতে সাহায্য করতে একটি মোইস্চারাইজিং লিপ বাম বা মাস্ক, মেরিল,
পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন।
প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করুন
সুস্থ খাবার, প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে এবং ঠোঁটের সমস্যা
প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
ঠোঁটে তেল বা ঘি ব্যবহার করুন
ঘরে তেল ও ঘি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে ঠোঁটে তেল বা ঘি লাগান এরপরে কিছুক্ষণ রাখুন
তাহলে দেখবেন আপনার ত্বক উন্নত করতে সাহায্য করে।
মুখের মাস্ক বা ফেসপ্যাক ব্যবহার করুন
ঠোঁট এবং মুখে শুষ্কতা দূর করার জন্য মুখে মাস্ক বা ফেসপ্যাক ব্যবহার করুন। এর
ফলে আপনার ত্বক এবং ঠোট সবসময়য়ের জন্য শুষ্কতা থেকে দূরে থাকবে এবং ভালো থাকবে
মুখের যত্নের জন্য ত্বকের ব্যবধান করা
ত্বকের সুস্থ এবং ঠোঁট ফাটা কমাতে ত্বকের সবাইড এবং মুখের ব্যবধান করা উচিত। এটি
প্রতিদিন সবাইড এবং মুখের জন্য উপযোগী ভাষাসহ কিছু সাধারিত যত্ন মাধ্যমে করা যেতে
পারে।
দিনে একবার ত্বক যত্ন করা
দিনে একবার হলেও ত্বকের যত্ন করা এবং ত্বকে শুষ্কতা ও ঠোঁট ফাটা দূর করতে
মশ্চারাইজ ব্যবহার করুন। এছাড়াও ঠোঁট এবং মুখের চর্ম সুস্থ রাখতে সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ হলো পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা।
এই সকল উপায় গুলির ফলাফল দেখাতে কিছুটা সময় লাগতে পারে, তাই আপনি আপনার
ব্যক্তিগত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন এবং তার কাছ থেকে সুযোগ সুবিধা নিতে
পারেন।
ঠোঁটের চামড়া ওঠার কারণ
গরমের সময়ে তাপমাত্রা বাড়তে পারে এবং এটি ঠোঁটের চামড়ায় স্বাভাবিকভাবে প্রকাশ
পাওয়া যায়। এটি মানুষকে শীতকালে ঠোঁটে ঠান্ডা এবং কোমরে গরম লাগার ফলেও ঘটতে
পারে।কিছু সময়ে ঠোঁটের চামড়া ওঠার কারণ হতে পারে রোগ বা স্বাস্থ্য সমস্যা, যেমন
চর্মরোগ, অ্যালার্জি, অথবা কোনও অস্বাভাবিক অবস্থা। এছাড়াওকেউ যখন ভেষজ বা
অন্যান্য উপদ্রবকে অতিক্রম করে, তখন তার ঠোঁটের চামড়া ওঠতে পারে।কিছু সময়ে ভারী
হাওয়া বা অতিরিক্ত ধুলো বা ক্ষতিকর বাতাসের কারণে ঠোঁটের চামড়া ওঠতে পারে।
আরো পড়ুনঃ
ছেলেদের মধু খাওয়ার উপকারিতা জানুন
ঠোঁটের চামড়া শীতকালে শুকনা অথবা ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে ওঠতে পারে। এটি সাধারণত
একটি সহজ ব্যাপার, যা স্কিনকে কিছুটা শুকিয়ে দেয় এবং চামড়া হতে ভারী বা কঠিন
হয়ে যায়।হাঁটলি জীবাণু বা অন্যান্য ইনফেকশনের কারণে ঠোঁটের চামড়া সহ্য করতে
পারে না যার ফলে চামড়া উঠে যায়।অনেকেরই ঠোঁটের চামড়া বা মুখের আশেপাশের
চামড়াতে অলার্জি হতে পারে, যা ঠোঁটের চামড়া ওঠার একটি কারণ হতে পারে।
শেষ কথা
অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটা একটি গম্ভীর সমস্যা হতে পারে এবং এর কয়েকটি কারণ থাকতে পারে।
যেমন, কোনও ইনফেকশন, অস্বাভাবিক ভাবে ঠোঁট বা মুখ ব্যবহার করা, চিরকাল চিকিৎসা বা
অতিরিক্ত ঔষধ সেবনের ফলে ঠোঁট ফাটা হতে পারে। এই কারণে, অতিরিক্ত ঠোঁট ফাটার
ক্ষেত্রে আপনি একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন এবং আমাদের এই সকল উপায় বা
টিপসগুলো ফলো করতে পারেন। এখন আপনাদের উচিত হবে যদি আপনার এ ধরনের সমস্যা হয়
তাহলে খুব দ্রুত এ উপায় গুলো ব্যবহার করা অথবা চিকিৎসা পরামর্শ গ্রহণ করা। এর
ফলে আপনি এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url