গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায় - এলার্জি জনিত কাশির লক্ষণ

প্রিয় পাঠক আপনারা কি গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং এলার্জি জনিত কাশির লক্ষণ গুলো জানেন। যদি না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহ পড়ুন। কেননা আজ আমরা গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায় এছাড়া আরো বিস্তারিত তথ্য আপনাদের জন্য আলোচনা করেছি। তাই চলুন দেরি না করে জেনে নেই।

গলা খুশখুস দূর করার ঘরোয়া উপায়

বিভিন্ন কারণে এবং আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য কাশি ও গলা খুসখুস হয়ে থাকে। গলা খুসখুস বিভিন্ন রোগের লক্ষণ দেখা দেয়। এজন্য আমাদের উচিত গলা খুসখুস করার প্রথম অবস্থায় এর চিকিৎসা করা। এজন্য আমাদের গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায় জেনে রাখা উচিত।

পোস্ট সূচীপত্রঃ গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায় - এলার্জি জনিত কাশির লক্ষণ

ভূমিকা?;গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায়

ফুসফুসের সমস্যার কারণে, অতিরিক্ত ধূমপানের কারণে, হাঁপানিজনিত সমস্যার কারণে, যক্ষা রোগের জন্য এছাড়াও আরো কারণ রয়েছে গলা খুসখুস করার। আর আমাদের কোন অবস্থায় এই সকল রোগের অর্থাৎ গলা খুসখুস করার চিকিৎসা নেওয়া উচিত তা আমরা অনেকেই জানিনা। তাই আজ আমরা আপনাদের জন্য গলা খুসখুস দূর করার উপায় এবং এলার্জিজনিত কাশির লক্ষণ বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই আর কথা না বাড়িয়ে চলুন কথাতে চলে আসি।

গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায়

আমাদের বেশিরভাগ লোকজনের আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য গলা খুসখুস করে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন রোগ বালাই এর লক্ষণও গলা খুসখুস করা থেকে বোঝা যায়। এজন্য আমরা চেষ্টা করব গলা খুসখুস করার প্রথম অবস্থাতে আমরা আমাদের আশেপাশের চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরামর্শ নেওয়া। এছাড়াও যদি আপনি গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায় জেনে থাকেন তাহলে প্রথমে সেটি ব্যবহার করবেন। তো আপনারা যদি গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায় না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ ভিজিট করুন।

কালো মরিচ, মধু ও আদাঃ এটি ব্যবহার করার জন্য প্রথমে আপনারা পরিমাণ মতো পানি ফুটিয়ে নিবেন। এরপরে সেই গরম পানিতে আদা কুচি করে কেটে পরিমাণ মতো দিবেন ও কয়েকটা কালো মরিচ এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে কিছুক্ষণ পানিটি ঢেকে রাখুন। এরপরে পানি কুসুম কুসুম গরম অবস্থায় খাবেন। এর ফলে আপনি খুব দ্রুত গলা খুসখুস দূর হবে।এগুলো তিনটি উপাদান গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায় এর মধ্যে প্রধান ও সব থেকে ভালো উপায়।

আরো পড়ুনঃ শিশুদের কি খাওয়ালে বুদ্ধি বাড়ে

তুলসী পাতা ও গোলমরিচঃগলা খুসখুস দূর করার ক্ষেত্রে এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো আপনি ব্যবহারের জন্য প্রথমে চার থেকে পাঁচটা গোল মরিচ নিবেন। তারপরে পরিমাণ মতো কয়েকটা তুলসী পাতা নেবেন এর সঙ্গে কিছুটা পানি দিয়ে এগুলো বেটে নিতে হবে। তারপরে আপনি এগুলো খাবেন।

লবণ ও আদাঃ যদি আপনার গলা খুসখুস বেশি করে থাকে তাহলে আপনি লবণ এবং আদা ব্যবহার করতে পারেন। আপনি চাইলে এগুলো সব সময় আপনার সঙ্গে রাখতে পারেন। কিছুটা লবণ এবং এর সাথে আদা কুচি করে কেটে আপনার সাথে রাখুন। যখনি গলা খুসখুস করবে তখনই আপনি আদাতে লবণ মিশিয়ে মুখে রাখুন। তাহলে দেখবেন খুব দ্রুত আপনার গলা খুসখুস দূর হয়ে গেছে।

হলুদ ও দুধঃ আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে হলুদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে নিয়েছে। এবং এটি কাশির ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমরা কিভাবে ব্যবহার করব অনেকেই জানিনা, এটিকে ব্যবহার করার জন্য প্রথমে আমরা এক গ্লাস গরম দুধ নেব এবং সেই দুধে কাঁচা হলুদ সমপরিমাণ নয় পরিমাণমতো নেব। এবং সেগুলো কুসুম গরম থাকা অবস্থায় খেয়ে নেব। তাহলে খুব দ্রুত আমাদের এই খুশখুসি ভাব দূর হবে।

কিসমিস ও খেজুরঃ আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে কিসমিস ও খেজুর খুবই শক্তিশালী সম্পন্ন খাবার। এগুলো খেলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং বিভিন্ন রোগবালাইকে দূর করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য আমরা সকালে এবং রাতে চার থেকে পাঁচটা কিসমিস এবং দুটা করে খেজুর খাব। তাহলে খুব দ্রুত আমাদের সকল রোগ বালাই এমনকি গলা খুসখুস দূর হতে পারে। কারণ গলা খুশী বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হয়ে দাঁড়ায়।

রসুনঃ এতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং এন্টি ইনফ্লামেটরি যা আমাদের কাশি ও গলা খুস্খুস দূর করতে খুবই কার্যকরী। এজন্য আমরা গলা খুসখুস করলে খুব দ্রুত রসুন খাব। এটি আপনি সিদ্ধ করেও খেতে পারেন এছাড়াও কাঁচাও এবং রসুনের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেতে পারে।

পেঁয়াজ ও মধুঃ এই দুটি উপাদান গলা খুসখুস এর ক্ষেত্রে খুবই কার্যকারী। পেঁয়াজের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি পেঁয়াজের রসের সমপরিমাণ মধু একসঙ্গে মিশিয়েও সেবন করতে পারেন।তাহলে খুব দ্রুত আপনি গলা খুসখুস থেকে মুক্তি পাবেন।

গলায় ভাপ দেওয়াঃঅনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের গলায় ঠান্ডা লাগার জন্য গলায় খুশখুস করে। এজন্য আমাদের গলাতে ভাব দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য আমরা চেষ্টা করব যে দিনে কমপক্ষে দুইবার গলায় ভাপ দেওয়া্র।

গরম পানি ও নুনঃ গলা খুসখুসে ক্ষেত্রে এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য আমরা সকলেই চেষ্টা করব গলা খুসখুস থাকা অবস্থায় গরম পানির সঙ্গে পরিমাণমতো নুন নিয়ে গড়গড়া করা।

এলার্জিজনিত কাশি দূর করার উপায়

আমরা হয়তো অনেকেই জানি এলার্জি মাধ্যমে কাশি হয়ে থাকে। যাদের এলার্জি রয়েছে তাদের অনেকভাবেই এলার্জি হতে পারে। এলার্জি কিন্তু অনেক রকমেরই হয়ে থাকে। তাই আমাদের যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাবেন। তা না হলে এবার যে আপনাদের অনেক দূর পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।

আমাদের যাদের ঠান্ডা লাগা সমস্যা আছে তাদের কিন্তু এলার্জি কাশি হতে পারে। তাই আপনাদের ঠান্ডা লাগলে কখনোই কোন ধরনের ঠান্ডা খাবার খাবেন না। ঠান্ডা খাবার খাওয়া থেকে আপনাদের বিরত থাকতে হবে। যদি আপনারা অনিয়ম করে কোন খাবার খান তাহলেও কিন্তু আপনাদের এলার্জি হতে পারে। সে থেকে আপনাদের সাবধান থাকতে হবে। তাই যাদের কাশিতে এলার্জি রয়েছে তাদের কিন্তু খুব কষ্ট হয়। তাই তাদের গলায় নানা রকম ফুসফুসের সমস্যা দেখা দেয়।

আরো পড়ুনঃ টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার

ছোট বাচ্চাদের এই এলার্জি কাশি বেশি হয়। ছোট বাচ্চাদের এলার্জি কাশি হলে আপনারা কখনোই ঠান্ডা খাবার খাওয়াবেন না। কারণ ঠান্ডা খাবার খেলে আপনার বাচ্চার গলায় ঠান্ডা লাগবে। ঠান্ডা লেগে গেলে এলার্জি বেশি বৃদ্ধি পায়। আপনারা যারা এলার্জি কাশি নিয়ে ভুগছেন তারা ঠান্ডা থেকে বিরত থাকুন। কারণ আপনাদের ঠান্ডা লাগলে আপনাদের এলার্জি কাশি আরো বেশি হতে পারে। যদি একবার আপনাদের এলার্জি কাশি শুরু হয়। তাহলে সেটি দূর করা আপনাদের পক্ষে অনেক কঠিন হয়ে পড়বে। আপনাদের যতবার ঠান্ডা লাগবে ঠিক ততবারই আপনাদের এলার্জি কাশি হতে পারে। 

তাই আপনারা ঠান্ডা লাগা ভাব থেকে দূরে থাকুন। তাই আপনাদের এলার্জির কাশি  কমানোর জন্য আপনারা চেষ্টা করবেন গরম খাবার খাওয়া, এবং গরম পানি খাওয়া, আপনাদের যেন গোসলের সময়ও গরম পানি হয়। কারণ ঠান্ডা লাগলে আপনাদের এলার্জি কাছে বৃদ্ধি পাবেন। তাই এলার্জির কাছে থেকে আপনাদের সতর্কতা থাকতে হবে। আপনাদের যদি এলার্জি কাশি একবার শুরু হয় তাহলে সে কি ভালো করা অনেক কঠিন হয়ে পড়বে। সেজন্য আপনাকে ঠান্ডা থেকে বিরত থাকতে হবে। ঠান্ডা লাগলে কিন্তু এলার্জি কাশি সহজে ভালো হবে না।

আপনাদের যদি এলার্জি কাশি হয় তাহলে আপনারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলবেন। এলার্জি কাশি হলে আপনাদের অনেক সময় দেখা যায় যে আপনাদের গলা দিয়ে রক্ত পড়ছে। তাই এ কাশি একবার হলে আর সহজে ভালো হতে চায় না। আপনাদের যদি এলার্জি কাশি জনিত কাশি হয় তাহলে আপনারা খুব দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

এলার্জি জনিত কাশির লক্ষণ

এলার্জিজনিত কাশি খুবই বিপদজনক। তাই আমাদের সর্বদা সচেতন থাকতে হবে এবং অল্পতেই আমরা যদি ঘরোয়া চিকিৎসা জেনে থাকি তাহলে সেগুলোর ব্যবস্থা নেব এবং যদি না জেনে থাকি তাহলে আমাদের আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন। এছাড়াও আপনারা খুব দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। এখন আপনারা বলবেন যে এলার্জির আবার কি এটা তো জানি না, এর জন্য আপনাকে এলার্জিজনিত কাশির লক্ষণ জানতে হবে। আপনাদের জন্য আজ আমরা অ্যালার্জি কাশির লক্ষণ নিচে বর্ণনা করেছি। তাই চলুন দেরি না করে জেনে নেই।

  • সামান্য পরিমাণে ঠান্ডা এবং কিছুটা নিয়মের বাইরে গেলে কাশি হওয়া
  • অতিরিক্ত কাশি হওয়া
  • বেশি কাশি হওয়ার সময় কোন ঔষধ খাওয়ার ফলেও কাশি আরাম হয় না
  • অতিরিক্ত কাশির সঙ্গে বেশি কফ উঠে আসা।
  • কাশি দেওয়ার সময় কফের সঙ্গে রক্ত আসা।
  • কাশি দেওয়ার সময় কক উঠে আসার পর বুকের ভেতরে জ্বালাপোড়া করা।
  • দীর্ঘদিন যাবত নাক দিয়ে পানি পড়া।
  • সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে থাকা।
  • হাড়ের পেছনের দিকে সবসময় খুশখুশ বা চুলকানি হওয়া।
  • চুলকানি হওয়া নাকের ভেতরে।
  • অতিরিক্ত হাঁচি হওয়া

ওপরের সকল লক্ষণগুলো হচ্ছে এলার্জি জনিত কাশির লক্ষণ। উপরোক্ত এই সকল লক্ষণের মধ্যে যদি আপনার কোন একটি লক্ষণও দেখা দেয় তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনার অবশ্যই এলার্জিজনিত কাশি হয়েছে।

এলার্জি কাশি সারানোর উপায়

এলার্জিজনিত কাশি মানুষের জন্য খুবই একটি মারাত্মক ব্যাপার। কারণ আপনি যখন কাশি দেন তখন ফুসফুস থেকে আপনার কাশিটা আসে, এজন্য যখন ফুসফুস থেকে আপনার কাশিটা আসে তখন যদি আপনার এলার্জি থাকে কাশিতে তাহলে আপনার ফুসফুসে সমস্যা দেখা দিতে পারে এর ফলে মানুষের অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। তাই আমাদের খুব দ্রুত এর চিকিৎসা নেওয়া। যদি আপনি ভালো করার উপায় জেনে থাকেন তাহলে সেগুলো ব্যবস্থা নিতে পারেন এছাড়াও আপনাকে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা

শুধু ছোটদের নয় বড়দেরও দ্রুত এর চিকিৎসা। নিতে হবে। আপনি বাড়িতে বসে থেকেই এলার্জিজনিত কাশি সরাতে পারেন। তবে এটি আপনাকে ব্যবহার করতে হবে আপনার কাশির প্রথম অবস্থায়, আপনি যদি এই কাশি সরানোর উপায় না জানেন তাহলে আমাদের আর্টিকেলের এই অংশ থেকে জেনে নিতে পারেন। কারো নিচে আজ আমরা অ্যালার্জি কাশির রোগীদের জন্য বিস্তারিত আলোচনা করেছি। চলুন জেনে নেই।

এছাড়াও আমাদের জেনে রাখা উচিত যে এলার্জি কাশি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে এবং এটি বংশগতভাবে হতে পারে যে এছাড়াও জন্মগত এবং পিতা মাতার কাছ থেকে আক্রান্ত হতে পারে। যদি আপনার এই রোগগুলো বংশগত হয়ে থাকে এছাড়া জন্মগত হয়ে থাকে তাহলে এগুলো ভালো করা জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। আর যদি এই রোগ যদি আপনার এমনিতে হয়ে থাকে তাহলে আপনি সর্বপ্রথম আমাদের উপায়টি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

  • কাশির প্রথম অবস্থায় আপনি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ নিয়মিত খেতে থাকবেন।
  • যে খাবারগুলোতে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে সেই খাবারগুলো থেকে আপনাকে বিরত থাকতে হবে।
  • ধুলোবালি এবং পরিবেশ দূষণ আবহাওয়া থেকে আপনাকে বিরত থাকতে হবে।
  • যে কাজগুলো এছাড়াও যে বিষয়গুলো করলে আপনার এলার্জি কাশি বেড়ে যায় সে কাজগুলো আপনাকে পরিহার করতে হবে।
  • বৃষ্টির পানিতে ভেজা যাবে না এবং অন্য জায়গার পানি পান করা যাবে না।
  • নিজেকে এবং নিজের বসবাস স্থান ও জামা কাপড় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

আপনারা যদি আমাদের এই সকল দেখানো নিয়মগুলো কাশি হওয়ার প্রথম অবস্থাতেই মেনে চলতে পারেন তাহলে আশা করি খুব দ্রুত আপনারা কাশি থেকে মুক্তি পাবেন। এবং এলার্জি জনিত কাশি হতে পারবেনা।

গলা চুলকানি ও কাশি ঔষধ

ambrox

remocof

adolef

abex

brolyte

adovas

ocof

klarix

ecof

nectar

fexo 120 mg

tusca plus

encilor 10mg

গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায়?;শেষ কথা

আমাদের সবাইকে গলা খুসখুস এ ছাড়া এলার্জিজনিত কাশি হয়ে থাকলে বা এই রোগের লক্ষণ বুঝতে পারলে খুব দ্রুত আমরা কাশি হওয়ার প্রথম অবস্থাতেই আমাদের আর্টিকেলের ওপরে এই সকল উপায়গুলোর ভেতর থেকে আপনি চাইলে যেকোনো একটি উপায় ব্যবহার করে আপনার কাশিকে আপনি দমিয়ে অর্থাৎ ভালো করতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম গলা খুসখুস দূর করার উপায় জানতে হবে। 

আরো পড়ুনঃ গলা খুসখুস ও কাশি দূর করার উপায় জানুন

যদি আপনি গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণে এই বিষয়ে জানতে পেরেছেন। কারণ এলার্জিজনিত কাশি আমাদের জন্য খুবই বিপদজনক, এছাড়া অনেক ক্ষতিকর তাই আমাদেরকে গলা খুসখুস দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং এই রোগের লক্ষণ গুলো জানতে হবে তাহলে আমরা খুব দ্রুত এর বিপক্ষে চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারবো।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url