টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা জেনে নিন

প্রিয় বন্ধুরা, আপনারা কি টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন, তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ুন। কেননা আজ আমরা টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা এবং টাইফয়েড জ্বর হলে কি করনীয় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এই বিষয়ে আমাদের সকলেরই জেনে থাকা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাই কথা না বাড়িয়ে চলুন টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিই।

টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা

বর্তমান সময়ে আবহাওয়া পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে এর জন্য আমাদের বিভিন্ন মানুষের এই ধরনের রোগ বালাই হয়ে থাকে। সেজন্য আমরা যদি প্রথম থেকে এই সকল বিষয়ে জেনে থাকতে পারি তাহলে আমরা খুব দ্রুতই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিজেদের বিপদ মুক্ত রাখতে পারব। এবং প্রাথমিকভাবে বাড়িতে বসে থেকে নিজেদের চিকিৎসা করতে পারবো।

পোস্ট সূচীপত্রঃ টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা জেনে নিন

টাইফয়েড জ্বর কি

আজকে আমাদের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা এজন্য আমাদেরকে প্রথমে জানতে হবে টাইফয়েড জ্বর কি চলুন জেনে নেই যে টাইফয়েড জ্বর কি;

আরো পড়ুনঃ শিশুদের ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করা উচিত

সাধারণত টাইফয়েড জ্বর আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে এবং নোংরা পানিতে গোসল ও নোংরা পানি খাওয়ার জন্য। এই টাইপের জ্বর সাধারণত সালমোনেলা টাইফি এক প্রকার ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা হয়। এই ব্যাকটেরিয়া বিভিন্ন মাধ্যমে যেমন খাবারের মাধ্যমে, পানি পানের মাধ্যমে ও ধূমপানের মাধ্যমে মলমূত্র ত্যাগের মাধ্যমেও এক ব্যক্তির কাছ থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে পৌঁছায় এই ব্যাকটেরিয়া। কারণ এই রোগটি ছোঁয়াচে রোগ।

টাইফয়েড জ্বর কি কারনে হয় 

টাইফয়েড জ্বর হয়েছে এক ধরনের ছোঁয়াচে ও পানিবাহিত রোগ। এটি সাধারণত সালমোনেলা প্যারাটাইফি নামক ব্যাকটেরিয়ার জন্য আমাদের শরীরে টাইফয়েড জ্বর হয়ে থাকে। যদি সালমোনেলা প্যারাটাইফি নামক ব্যাকটেরিয়ার জন্য এই টাইফয়েড হয়ে থাকে, তখন তাকে প্যারা টাইফয়েড বলা হয়। সাধারণত এই টাইফয়েড জ্বর এই ব্যাকটেরিয়া এবং সংক্রমণ ব্যক্তির কাছ থেকে ছড়ায়।

টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির তৈরিকৃত খাবার খাওয়ার ফলে টাইফয়েড জ্বর হয়ে থাকে। আক্রান্ত ব্যক্তির স্পর্শ জাতীয় খাবার খাওয়ার হলে এবং তার সম্পর্কে যাওয়ার ফলে এই টাইপের জ্বর ছড়ায়। আমাদের সকলের উচিত টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকা, যদি আমাদের পরিবারে কারো হয়ে থাকে তাহলে তাকে এককভাবে রাখা।

টাইফয়েড জ্বর হলে কি করনীয়

আমাদের সব সময় টাইফয়েড জ্বর থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পরিষ্কার পানি পান করতে হবে।। আর আমরা যে জিনিসগুলো খাব সে জিনিস গুলো ভালোভাবে ধুয়ে খেতে হবে। সবসময় আমাদের ঘরের জিনিসপত্র পরিষ্কার রাখতে হবে যেন সে থেকে জীবাণু না খাওয়াতে পারে। টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির জিনিসপত্র না ব্যবহার করা। টাইফয়েড জ্বর থেকে রক্ষা পেতে হলে আমাদের সব সময় সব জিনিসপত্র পরিষ্কার রাখতে হবে। টাইফয়েডজ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সবসময় পরিষ্কার কাপড়চোপড় পরিধান করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ সালাত আদায় করলে আমরা কি কি সুফল লাভ করতে পারব

টাইফয়েড জ্বরের থাকার অবস্থায় সব সময় ফুটন্ত গরম পানি ঠান্ডা করে পান করতে হবে। টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত কোনো ব্যাক্তি ঠান্ডা খাবার খাবে না। যে খাবারটি খাবে সে খাবারটি যেন গরম থাকে কারণ টাইপের জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সব সময় গরম খাবার খেতে হয়। ফলমূল শাকসবজি সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে খেতে হবে। যেন তাতে কোন ধরনের নোংরা লেগে না থাকে।

টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা

আমরা অনেকেই হয়তো টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা বিষয়ে জানিনা। কিন্তু আমরা আজ আপনাদেরকে টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। যা থেকে আপনারা টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণগুলো জানতে পারবেন এবং এর চিকিৎসা কিভাবে প্রাথমিকভাবে ঘরে বসে দিতে পারবেন এবং চিকিৎসরের পরামর্শ কখন গ্রহণ করতে হবে তা বিষয়ে সকল কিছু আপনারা বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেই।

টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ হলোঃ

  • টাইফয়েড জ্বরে শিশুদের ক্ষেত্রে ডায়রিয়া হওয়া এবং অতিরিক্ত বমি হওয়া।
  • পেটে প্রচন্ড এবং অতিরিক্ত পরিমাণে তীব্র ব্যথা হওয়া।
  • জ্বর আসার পরপরই কাশি হওয়া।
  • কাশির মাত্রা বেড়ে যাওয়া এবং অতিরিক্ত পরিমাণে কাশি হওয়া।
  • হার্ট ও হৃদস্পন্দন সঠিক মাত্রা থেকে কমে আসা।
  • ওষুধ খাওয়া সত্বেও জ্বর কমে না।
  • ওষুধ খাওয়ার পরেও জ্বর দুই থেকে এক সপ্তাহ পর্যন্ত থাকা।
  • শরীর দুর্বল হয়ে পড়া এবং শরীর ম্যাচ করা।
  • এছাড়াও শরীরের তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি হয়ে যাওয়া।

টাইফয়েড জ্বরের প্রধান লক্ষণ হল দূষিত পানি বা নষ্ট খাবার খাওয়া। আমরা যদি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না থাকি তাহলে আমাদের টাইফয়েড জ্বর হতে পারে এটি একটি টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ। আমরা যেমন খাবার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে খাই না বলে টাইফয়েড জ্বরে ভুগতে হয়। টাইফয়েড আমাদের খাবারের মাধ্যমে ছড়ায়। এবং মানুষের মধ্যে দিয়ে মানুষের ছড়ায়। তাই আমাদের টাইফয়েড জ্বর থেকে সাবধানে থাকতে হবে।

আরো পড়ুনঃ শিশুদের ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানুন

টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ বোঝা যায় দুই সপ্তাহ পর থেকে। টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ বোঝা যাবে যদি জ্বর চার সপ্তাহর বেশি থাকে তাহলে বুঝবেন টাইফয়েড জ্বর হয়েছে। কিন্তু টাইফয়েড জ্বরের প্রথম চার থেকে পাঁচ দিন পরপর কবে অথবা বাড়ে। তাই টাইফয়েড থেকে বাঁচার জন্য আমাদের লক্ষণ গুলি ভালোভাবে মানতে হবে সেগুলো হল। যদি আমাদের টানা জ্বর হয় ১০৪ ফারেনহাইট। এবং আমাদের যদি শরীর দুর্বলতা দেখা দেয় তাহলে বুঝতে হবে টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ। এবং ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা হলেও বুঝতে হবে।

টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসা হলোঃ

টাইফয়েড জ্বর হলে প্রথমে আমাদের ডাক্তারের কাছে গিয়ে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে এন্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়া প্রয়োজন হয়। এবং টাইফয়েড জ্বর হলে এন্টিবায়োটিক ওষুধই চলবে। আর এন্টিবায়োটিক ওষুধ ছাড়া কোন ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। টাইফয়েড জ্বর কমতে সময় লাগে চার থেকে পাঁচ দিন। টাইফয়েড জ্বর হলে তাড়াতাড়ি চিকিৎসা করা উচিত। না হলে আমাদের না হলে আমাদের টাইফয়েড জ্বর মারাত্মক ক্ষতির দিকে নিয়ে যেতে পারে।

এছাড়াও টাইফয়েড জ্বর হলে অন্য কোন ওষুধ খাওয়া একেবারে উচিত নয়। টাইফয়েড জ্বর হলে চিকিৎসার পাশাপাশি আমাদের টাইফয়েড রোগীকে তরল খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণ দেওয়া উচিত। কারণ রোগীদের তরল খাবার খাওয়াই দরকার। আমাদের জ্বর যদি অনেকদিন যাবত হয়ে থাকে বা ডায়রিয়ার সমস্যা হয় তা থেকেও কিন্তু আমাদের টাইফয়েড হতে পারে। টাইফয়েড রোগীর যদি পানি শূন্যতার অভাব দেখা দেয় তাহলে তাকে শিরাপথে ওষুধ খাওয়ানোর দরকার।

টাইফয়েড জ্বর হওয়া ব্যক্তিকে সব সময় বিশ্রামে থাকতে হবে। যেন সে পরিপূর্ণভাবে আরাম পেতে পারে। জ্বর যদি অনেক বেশি থাকে তাহলে তাকে বারবার ভেজা গামছা দিয়ে গা মুছতে হবে। টাইফয়েড জ্বরের ব্যক্তি বা বাথরুমের পর। তাকে ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করতে হবে। যেন হাতে কোন ধরনের নোংরা লেগে না থাকে। টাইফয়েড জ্বর হওয়া ব্যক্তিকে খাওয়ার দিতে হবে কিন্তু সে খাবারটি যেন পুষ্টি থাকে। টাইফয়েড জ্বর হলে আমরা বাড়িতে বসে থাকবো না। 

আরো পড়ুনঃ শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ জানুন

সাথে সাথে ডাক্তারের কাছে যাব। কেননা তাড়াতাড়ি ডাক্তারের কাছে যাওয়াটাই উত্তম হবে। কেননা ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার টাইফয়েড জ্বরের কিছু পরামর্শ দেবে। এবং কিছু এন্টিভাইটিক ওষুধ দিতে পারে যেগুলো খেলে আমরা টাইফয়েড জ্বরের হাত থেকে রক্ষা পেতে পারি। টাইফয়েড জ্বর হলে ডাক্তারদের কাছে গিয়ে একটি টীকা নিতে হবে। 

টাইফয়েড জ্বর ভালো করার উপায়

টাইফয়েড জ্বর সাধারণত নোংরা পানি এবং দূষিত খাবার থেকে হয়ে থাকে এছাড়াও আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলেও এই সকল জ্বর দেখা দেয়। এছাড়াও এই জ্বর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন মানুষদেরও হয়ে থাকে তা কিভাবে, আসলে আপনারা সর্বদা পরিষ্কার পরিবেশন থাকেন এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভালো খাবার খেয়ে থাকেন তবু আপনাদের এ রোগ হয়ে থাকে।কারণ টাইফয়েড জ্বর শুধু নোংরা পানি এবং দূষিত খাবারের মাধ্যমে হয়ে থাকে তা নয়। 

টাইফয়েড জ্বর একটি ছোঁয়াচে রোগ। আপনি যদি টাইফয়েডে আক্রান্ত রোগীর তৈরিকৃত কোন খাবার খান এবং তার সংস্পর্শ জাতীয় জিনিসগুলো পানাহার করেন তাহলে আপনি এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। এছাড়াও টাইফয়েডের রোগী যখন সুস্থ হয়ে ওঠে তখন তার মলমূত্র আমাদের জন্য ক্ষতিকারক। কারণ সে মলমূত্রের দ্বারা তার শরীরের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বের হয়ে আসে।

আরো পড়ুনঃ টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার

টাইফয়েড জ্বর ভালো করার জন্য আমরা প্রাথমিকভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে থাকবো। এবং নিজেদের বাসস্থান ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে রাখবো। এবং চেষ্টা করব নিজেরা এক ঘরে এবং কিছুদিন বাইরে না যাওয়ার। এছাড়াও যদি প্রাথমিক চিকিৎসার মাধ্যমে না ভালো হয়ে থাকে এই যদি আপনার দীর্ঘমেয়াদি যেমন এক সপ্তাহ থেকে দুই সপ্তা মেয়াদী হয়ে থাকে তাহলে আমরা খুব দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেব। এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলাফেরা করবো।

টাইফয়েড এর ক্ষতিকর দিক

টাইফয়েড জ্বরের ক্ষতিকর দিক হচ্ছেঃ

টাইফয়েড জ্বর ব্যক্তিদের রক্ত প্রবাহ হতে পারে। তারপর জ্বরের প্রধানত ক্ষতিকর হচ্ছে শক, হেপাটাইটিস, নিউমোনিয়া ও অ্যানিমিয়ার কারণে টাইফয়েড জ্বর ক্ষতিকর দিকে যেতে পারে। টাইফয়েড জ্বর এ আমাদের দেশে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

  • মাথা ব্যথা করা।
  • পাতলা পায়খানা হওয়া।
  • ডায়রিয়া হওয়া।
  • অতিরিক্ত বমি হওয়া।
  • শরীর দুর্বল হয়ে পড়া।
  • তীব্র পেট ব্যথা।

টাইফয়েড হলে কি চুল পড়ে যায় 

টাইফয়েড জ্বর হলে চুল পড়ে যায় না। কিন্তু টাইফয়েড জ্বরের জন্য আপনাকে অনেক ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ সেবন করতে হয়। এই যে আপনি অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খেয়েছন।এই অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের ফলে আপনার শরীরে থাকা সকল ভিটামিন এর অভাব দেখা দেয়, এর জন্য আপনার মাথার চুল আস্তে আস্তে পড়ে যায়। এজন্য আমাদের উচিত যে কোন রোগ বালাইয়ের জন্য আমরা অতিরিক্ত পরিমাণে এন্টিবায়োটিক সেবন করা থেকে বিরত থাকবো।

  • আপনি এই চুল পড়া থেকে কিভাবে নিজেকে বাঁচাবে তা হচ্ছে, আপনি নিয়মিত চুলে এলোভেরার তেল এবং অ্যালোভেরা জেল সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করতে পারেন।
  • এছাড়াও চুলের জন্য ভিটামিন এ জাতীয় ক্যাপসুল এবং চুলের জন্য ভিটামিন ঔষধ অনেক ডাক্তারের কাছে এবং ফার্মেসিতে পেয়ে যাবেন সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
  • এছাড়াও আপনি আপনার চুলে নারিকেল তেল এবং চুলের জন্য ভালো মানের তেল ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার চুল পড়া রোধ করতে সাহায্য করবে।
  • তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে টাইফয়েড জ্বরের জন্য আপনার চুল পড়ে যায় না।

টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা - শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আপনারা সকলে হয়তো এতক্ষণে টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা ছাড়াও আরো টাইফয়েডের অন্য টাইফয়েড জ্বর হলে কি করনীয় তা বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এখন আপনাদের উচিত এই বিষয়গুলো লক্ষ্য রেখে নিজেদের এবং নিজেদের পরিবারের সচেতন রাখা এবং এই সকল লক্ষণগুলো যদি কোন ব্যক্তির মাঝে দেখা যায় তাহলে তাকে খুব শীঘ্রই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলা এবং নিজে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে থাকা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url