শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ গুলো জানুন

প্রিয় অভিভাবক, আপনারা কি শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ জানেন। যদি না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ করুন। কেননা আজ আমরা শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ এবং ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমাদের প্রতিটি সচেতন অভিভাবকদের  শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ এবং ডিম সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জ্ঞান থাকতে হবে। আর এই সকল তথ্যগুলো আপনি আমাদের আর্টিকেল থেকে পেয়ে যাবেন।

শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ

কেননা বর্তমানে এখন বিশ্বে প্রায় বহু লোক ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তাই আমাদের এবং সকল অভিভাবকদের মশার অর্থাৎ ডেঙ্গু রোগের জন্য খুব সতর্ক হয়ে থাকতে হবে যাতে কোনভাবেই কোন শিশুকে মশা স্পর্শ অথবা কামরাতে না পারে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ গুলো জানুন

ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার

বর্তমান সময়ে ডেঙ্গুতে অনেক শিশু এবং ব্যক্তিরা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে। এজন্য আমাদেরকে সর্বদা সচেতন হতে হবে। তাই আমাদের শিশুদের জন্য প্রতিটি অভিভাবকদের উচিত এবং কর্তব্য, ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানা। যদি আপনারা না জেনে থাকেন তাহলে আপনারা আমাদের আর্টিকেলের এই অংশ থেকে ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন। এটি জেনে আপনারা আপনাদের সন্তানকে বাঁচাতে পারেন এবং নিজেদেরকে বিপদের হাত থেকে রক্ষা করতে পারেন তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেই।

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করার উপায়ঃ

মশা বাহিত রোগ হচ্ছে ডেঙ্গু। তাই আমাদের মশার থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে এবং আমাদের পরিবারের সবাইকে রক্ষা করতে হবে। বাড়িতে ছাদে বা বাড়ির আঙিনায়  পানি জমতে দেওয়া যাবে না। পানি জমে থাকলেই সেখান থেকে এডিস মশার জন্ম হতে পারে। যেসব জায়গায় পানি জমে থাকবে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে। যেন যে সব জায়গায় পানি জমে থাকে সেসব জায়গায় পানি জমে না থাকতে পারে।

যেসব জায়গায় বেশি পানি হয় সেই জায়গা হচ্ছে ফুলদানি, গাড়ির টায়ার অথবা নোংরা আবর্জনা পৌঁছে গেলেও সেখান থেকে এডিস মশার জন্ম হয় সেদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। এই মশা থেকে আমাদের রক্ষা পেতে হলে সব সময় শরীর ঢাকা সব রকমের বড় সাইজের জামাকাপড় পড়তে হবে।এই মশার হাত থেকে বাঁচার জন্য সবসময় আমাদের সতর্ক হয়ে চলতে হবে যেন আমাদের মশা না কামড়ায়।ভাইরাস বহনকারী মশার আক্রমণ শুরু হয়। ভোর থেকে রাত্রি পর্যন্ত। এ সময় আমাদের ভালোভাবে সতর্ক হয়ে চলতে হবে।

আরো পড়ুনঃ শিশুদের ডেঙ্গু প্রতিকার সম্পর্কে জানুন

আমাদের রাত্রে শোয়ার সময় অবশ্যই মশারি টাঙিয়ে শুতে হবে । মশাকে সরাতে হলে প্রথমে আমাদের স্প্রে করতে হবে স্প্রেটি হল পারমিথিন এটি আপনি রাতে ঘুমানোর সময় ব্যবহার করতে পারবেন। আমাদের যদি ডেঙ্গু হয় তাহলে আমাদের ভয়ের কোন কারণ নেই সেই ক্ষেত্রে আমাদের সতর্কতা হয়ে চলতে হবে। যদি আমাদের শরীরে ডেঙ্গুর কোন প্রভাব পড়ে বা আমাদের শরীল কোন অস্থিরতা দেখা দেয় তাহলে আমাদের খুবই দ্রুত  চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। ডেঙ্গু হলে আমাদের ভুল কোন ওষুধ খাওয়া যাবেনা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া দরকার। আর তা না হলে আমাদের জীবন বিপদ যায় হতে পারে।

ডেঙ্গু প্রতিকার করার উপায়ঃ

এডিস মশা যেটি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত । এডিস মশা তিন থেকে সাত দিনের ভেতরে ভাইরাস ডেঙ্গু মশার কামড়ের আমাদের শরীরে ডেঙ্গু জ্বরের কারণ দেখা যেতে পারে।

মধুঃ প্রতিদিন সেবন করলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ বাড়ায়।

নিমের তেলঃ আপনি যদি প্রতিদিন নারিকেলের তেলের সঙ্গে নেমে তেল মিস করে গায়ে মাখতে পারেন তাহলে মশা আপনাকে আক্রমণ করার সাহস পাবে না।

নিম পাতাঃ এছাড়াও আপনি যদি নিম পাতা চার থেকে পাঁচ মাস দিনে একবার করে ভাজি অথবা নিম পাতার রস খেতে পারেন তাহলে আপনাকে আর মশা কামড়াতে পারবেনা।

লেবুঃ ভিটামিন সিতে ভরপুর লেবু। লেবুতে থাকা ভিটামিন সি আমাদের রক্তে শর্করা অর্থাৎ ব্লাডলেট বাড়াতে সাহায্য করে এছাড়া এটি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় শরীরের।

ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে

ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত ১ থেকে ২ সপ্তাহ অর্থাৎ 14 থেকে 15 দিনের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বর ভালো হয়। আবার কোন রোগীদের ক্ষেত্রে এই পরিস্থিতিটা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। এক্ষেত্রে তার মৃত্যু হতে পারে। এ জন্য খুব সাবধানের সাথে চলাফেরা করতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। ডেঙ্গু জ্বর এমন একটি রোগ যেটি এমনিতেই ছেড়ে যায় এতে কোন ঘাবড়ানোর কিছু নেই সাধারণত ১৪ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে এটি সেরে যায়। যদি দেখেন যে দুই সপ্তাহের মধ্যেও জ্বর আরাম হচ্ছে না তাহলে আপনাকে খুব শীঘ্রই একজন বড় চিকিৎসরের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ

আমাদের এবং সকল পিতা-মাতা ও অভিভাবকদের শিশুদের প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে এবং তাদের জ্বর আসলে লক্ষণগুলো চিহ্নিত করতে হবে যা থেকে বোঝা যেতে পারে শিশুর কোন ধরনের জ্বর হয়েছে। বর্তমান বিশ্বে ডেঙ্গুজারে বহুত লোক মারা গেছে। তাই আমরা শিশুদের ডেঙ্গুজারের প্রতি খুবই সাবধান হব কারণ তাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই কম। আপনারা যদি শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলো না জেনে থাকেন।

আরো পড়ুনঃ শিশুদের খাবার তালিকা সম্পর্কে জানুন

তাহলে আমাদের আর্টিকেলের এই অংশটি মনোযোগ সহ পড়ুন কেননা আমরা আজ আপনাদের সুবিধার্থে এবং আপনাদের বাচ্চার প্রাণ রক্ষার্থে শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই।

শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণগুলো হচ্ছে;

  • শিশুদের অতিরিক্ত জ্বর বেড়ে যাওয়া।
  • জ্বরের মাত্রা ১০২ ও ১০৩ এর বেশি হয়ে ২ থেকে ৩ দিনের জন্য স্থায়ী থাকা।
  • মাথাব্যথা করা।
  • চোখের পিছনে এবং দুটি চোখ হয় ব্যথা করা।
  • শিশুদের মাথা ভারী হয় তখন তারা মায়ের বুকে মাথা দিয়ে থাকে। তখন তারা মাথা চাড়ে না। তখন অভিভাবকের উচিত দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

  • তীব্র পেট ব্যথা করা।
  • বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়া।
  • পাতলা পায়খানা অর্থাৎ ডায়রিয়া হওয়া।
  • পায়খানা ও বমি সঙ্গে পাত রক্তপাত ঘটা।
  • শিশুদের শরীরে লালচে বর্ণের দাগ ও ফুসকুড়ি বারানো।
  • শরীর থেকে প্লাটিলেট কমে যাওয়া।
  • পায়খানার সঙ্গে দানা দানা র‍্যাস থাকতে পারে।
  • বাচ্চারা কিছু খেতে চায় না, খেলেও বমি করে ফেলে।
  • শিশুরা চলাফেরা করতে চায় না সর্বদা গলে থাকে এবং বিরক্ত করা।

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হবে

ডেঙ্গু জ্বর হলে শিশুদের যে খাবারগুলো খাওয়াতে হবে সেগুলো হচ্ছে;

বেদানাঃ আপনি চাইলে আপনার শিশুকে ডেঙ্গু জ্বরের সময় বেদানা ও বেদানার রস খাওয়াতে পারেন। কারণ এটাই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও ক্যালরি যা আপনার শিশুর দুর্বল শরীরকে সবল ও সুস্থ করতে সাহায্য করবে।

কমলাঃ কমলার রসও কমলা অতিরিক্ত চর এবং ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী কারণ এটি রয়েছে জাতীয় পদার্থ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও রয়েছে, আর এই উপাদানগুলো ডেঙ্গু ঝরে এবং সাধারন ধরে খুবই কার্যকরী।

ডালিমঃ বেদানার মতন ডালিম এক হয় ধরনের পুষ্টিকর ফল। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেল এর মত উপাদান যা আপনার শিশুকে দ্রুত সুস্থ হতে এবং স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে খুবই সাহায্য করবে।এবং অতিদ্রুত আপনার সন্তানের ক্লান্তি দূর করে দিতে সহায়তা করবে।

পেঁপেঃ শিশুদের শরীরে এবং সকল মানুষের শরীরের প্লাটিলের মত উপাদান বাড়াতে পেঁপে খুবই সাহায্য করে। এজন্য আপনারা যখন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে পড়বেন তখন আপনারা বেশি করে পেঁপে খেতে পারবেন তাহলে আপনার শরীরের যে পরিমাণে প্ল্যাটলেটের পরিমাণ ঘাটতি রয়েছে সেগুলো পূরণ করতে সাহায্য করবে।

হলুদঃ হলুদ আপনার শরীরের দুর্বলতা এবং অসুস্থতা কাটাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি কোন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী প্রতিদিন এক গ্লাস দুধের সঙ্গে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের সকল দুর্বলতা এবং অসুস্থতা কাটতে খুবই দ্রুত কাজ করবে।

আরো পড়ুনঃ শিশুদের দুই বছর পর্যন্ত খাবার তালিকা জানুন

শাকঃ শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়াম যা অন্য কোন পদার্থের মধ্যে এত পরিমাণে এই সকল পদার্থ পাওয়া যায় না। এগুলো যদি আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় দৈনিক রাখতে পারেন তাহলে আপনার দেহের সকল রোগ বালাই দূর করতে এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি গোসল করা যাবে

আমরা অনেকে মনে করি যে জরবা ডেঙ্গু জ্বর হলে গোসল করা যায় না। গোসল করলে রোগীর সমস্যা হতে পারে, আসলে আমাদের এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল।

আপনি গোসল না করেন তাহলে আপনার শরীর ক্লান্ত এবং অস্বস্তি ভাব মনে হবে। ম্যাজ ম্যাজ করবে রোগীর শরীরটা। এবং জ্বরের কারণে আমাদের গা বিভিন্ন সময় অতিরিক্ত ঘেমে থাকে এবং এ সময় আপনি যদি গোসল না করেন তাহলে আপনার শরীর অসুস্থ বোধ করবে এবং শরীর থেকে দুর্গন্ধ ছড়ালে যা আপনার রোগ আরো বাড়াতে পারে। এবং শরীরের ঘাম জড়িয়ে আপনার দেহে বসে যায় তাহলে আপনার জ্বর ভালো হতে অনেক সময় লেগে যাবে।

যদি কোন রোগের জ্বরের জন্য গোসল করতে ঠান্ডা লাগে সেই সময় তার উচিত ঠান্ডা পানির সঙ্গে কিছুটা পরিমাণে গরম পানি মিশিয়ে গোসল করা। তবে আপনাদের নজর রাখতে হবে অতিরিক্ত গরম পানি এবং অতিরিক্ত ঠান্ডা পানিতে গোসল না করে। জ্বর হলে আমাদের মাথা ঘোরা মাথাভাধি এবং শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। এ সময় আমরা যদি গোসল না দেই তাহলে এগুলো আমাদের আরো বেড়ে যেতে পারে।

আর আমরা যদি এ সময় গোসল করি তাহলে আমাদের মাথা ঘোরা মাথা ভারী এবং দুর্বলতা ভাব কেটে যাবে তখন আমরা একটু স্বস্তি বোধ এবং সুস্থতা অনুভব করতে পারবো। তখন আমাদের দেহের ও প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এজন্য আমরা সকলেই চেষ্টা করব ডেঙ্গু জ্বর এবং অন্য জ্বর হলে রোগীকে প্রতিদিন না হলেও একদিন পর এবং দুদিন পর পর গোসল করানো।

ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা

ডেঙ্গু জ্বরের জন্য চিকিৎসকরা এখনো কোন আধুনিক এবং বিশেষ কোনো চিকিৎসা আবিষ্কার করতে পারেনি। এজন্য ডেঙ্গু জ্বর হলে আমরা প্রথমের দিকে জল কমানোর জন্য প্যারাসিটামল এবং ঘরোয়া চিকিৎসা গুলো যেমন মশরি টাঙ্গিয়ে ঘুমাতে হবে। বাহিরে বাড়ানোর সময় এবং শিশুদের খেলাধুলা করার সময় ফুলহাতা এবং ফুল প্যান্ট পড়াতে হবে। এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ শিশুদের হাম হলে করণীয় কি জানুন।

ডেঙ্গু জ্বর হলেও ঘাবড়ানোর কিছুই নেই কারণ এটি এক থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যে জ্বর কমে যায় এবং স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ফিরে আসে। যদি দেখেন যে দুই সপ্তাহের মধ্যেও জ্বরের তাপমাত্রা কমছে না তাহলে আপনাদের খুব দ্রুত শিশুদের এবং রোগীদের নিয়ে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। এবং তাদের পরামর্শ অনুযায়ী চলাফেরা করা। এছাড়াও এই সময় শিশুদের অর্থাৎ ডেঙ্গু জ্বরের রোগীদের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সমৃদ্ধ জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে। যাতে সে কোন ভাবে দুর্বল এবং অস্বস্তি বোধ না করতে পারে, এবং দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারে।

কিছু মন্তব্য - শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ

প্রিয় পাঠক ও শ্রদ্ধেয় অভিভাবক আপনাদের সকলের প্রতি একটি মেসেজ জানিয়ে দিতে চাই যে আপনাদের সকলকে আপনাদের সন্তানের প্রতি অতিরিক্ত ভাবে সচেতন এবং নজরদারি রাখতে হবে। যাতে কোনভাবেই মশা আপনার সন্তানকে আক্রমণ না করতে পারে। এবং যদি আপনার সন্তানের জ্বর হয়ে থাকে সেই জল যদি ভালো না হয় তাহলে খুব দ্রুত আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। এবং আপনাকে অবশ্যই শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ গুলো জানতে হবে।

তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার সন্তানের ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে কিনা এবং ডেঙ্গু জ্বর হলে আপনি আপনার সন্তানকে কিভাবে সেই রোগ থেকে দূর করতে পারবেন।

(বিদ্রঃ এই আর্টিকেলের সকল তথ্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং রাজশাহী রয়েল প্রাইভেট লিমিটেড হাসপাতাল এর শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাঃ মোঃ ইকবাল বারী এবং অধ্যাপক ডাঃ মোঃ এ বি সিদ্দিক এদের তথ্য অনুসারে নেওয়া। এবং তাদের বক্তব্য পেশ অনুযায়ী এই আর্টিকেলটি তৈরি করা হয়েছে শিশুদের জন্য।) 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url