দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০টি, লক্ষণ, করণীয়

 দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং অতিরিক্ত জ্বর কমানোর উপায় জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আর চিন্তা নেই এই আর্টিকেল থেকে আপনারা দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০টি জানতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০টি জেনে নিন

দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত জ্বর কমানোর উপায়
আপনি যদি আপনার জ্বর সর্দি খুব দ্রুত ঘরে বসে ভালো করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই অতিরিক্ত জ্বর কমানোর উপায় এবং দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় জানতে হবে

পোস্ট সূচিপত্রঃ দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০টি, লক্ষণ, করণীয়

ভূমিকা | দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়

আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আজ আপনারা জ্বর সর্দি কমানোর ঘরোয়া উপায় জানতে পারবেন যে অতিরিক্ত জ্বর আসলে কিভাবে ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে দ্রুত জ্বর কামানো যায়। এবং কি খাবার খেলে আমাদের জ্বর কমে এমনকি জ্বর তীব্র হয়ে গেলে কি করা উচিত তা সকল কিছু আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি জানতে চান তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ুন

দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়  

দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলের মধ্যে এটি একটি অন্যতম উপায় ।সকলের শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে আমরা দুশ্চিন্তায় পড়ে যাই এবং হুটহাট করে কতনা নানান ধরনের ওষুধ খেয়ে ফেলি আবারো আমরা এক ধাপ এগিয়ে এন্টিবায়োটিক ওষুধ খেয়ে ফেলি| আসল কথা হল কোন ধরনের অসুস্থতায় আমাদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার ঔষধ সেবন করা যাবে না, দ্বিতীয়ত জ্বরের ক্ষেত্রে আমাদের আরো অনেক বেশি সতর্ক হতে হবে কারণ আমাদের শরীরে একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা থাকে এই তাপমাত্রা পর্যন্ত জ্বর নিজেই প্রতিরোধ করতে পারে|

আমাদের শরীরে জ্বর থাকলে তখন বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন যদি হয় এবং বাইরে বের হওয়া খুবই জরুরি হলে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট জাতীয় ঔষধ আমরা সেবন করতে পারি তবে তা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েই আমাদের সেবন করতে হবে| যদি খুব বেশি জ্বর না হয় বা বেশি জ্বর এলেও তা খুব সহজে দ্রুত কমিয়ে অনেক পর্যায়ে সহনশীলে আনার জন্য এই ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন,

তুলসী পাতা ব্যবহার করে জ্বর কমাতে পারবোঃ 

১০ থেকে ১২ টি তুলসী পাতা নিন এবার পাতাগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন| একটি পাত্রে পানি গরম করতে দিন এর সঙ্গে দিয়ে দিন আপনার ছেঁড়া তুলসী পাতাগুলো এবার ভালোভাবে পাতাগুলো গরম পানির সঙ্গে দিয়ে ফুটিয়ে নিন এই পানি দিন দুবার এক কাপ করে খেতে পারেন তুলসী পাতায় থাকা এন্টিবায়োটিক ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান সর্দি জ্বর গলা ব্যথা ম্যালেরিয়া ও ডঙ্কাইটিসিস এর মত অনেক রোগ সারতে সহায়তা করে এবং এই পাতা আমাদের শরীরের কে সঠিক তাপমাত্রায় নিয়ন্ত্রিত করতে পারে|

মধু ব্যবহার করে জ্বর কমাতে পারেনঃ 

এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকে মধুতে যা আমাদের শরীরের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করতে পারে এ কারণে মধু দিয়ে ভাইরাসজনিত জ্বর কমানো সহজ হবে| লেবুর রস এবং  মধু ভাইরাসজনিত রোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে| আমরা প্রথম প্রথমে এক চা চামচ মধু ও অর্ধেক লেবুর রস একটি বাটিতে গরম পানি নিন এবার সব একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন এই মিশ্রণটি দিনে দুই থেকে তিনবার খেতে পারেন অতিরিক্ত জ্বর হলে দিনে তিনবার ও হালকা জ্বর থাকলে দিনে দুবার| এগুলো শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে|

মাথায় পানিপট্টি দিনঃ

জ্বর হলে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত তাপমাত্রায় বেড়ে যায় আর অতিরিক্ত তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে আমাদের শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে আর এই অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমানোর অন্যতম কার্যকারী পদ্ধতি হলো জলপট্টি দেওয়া। প্রথমে আমরা একটি রুমাল ভাজ করে সেটি পানিতে চুবিয়ে হালকা হালকা ভেজা রেখে কপালের ওপরে রুমালটি রেখে দেবো , দুই তিন মিনিট পরপর কিছুক্ষণ ধরে আমরা মাথায় পানি পট্টি দেবো| এর ফলে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসবে।

আরো পড়ুনঃ পছন্দের পাত্র-পাত্রী বিয়েতে পরিবারকে রাজি করানোর ১২টি উপায় জানুন

কুসুম কুসুম গরম পানিতে গোসল করে তাপমাত্রা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারেঃ 

সাধারণত জ্বর হলে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা অনেকটা বেড়ে যায় সেজন্য আমাদের শরীরে ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব হয় যখন আপনার বা আমাদের শরীরে তাপমাত্রা 100° এর বেশি হবে তখন আপনি হালকা কুসুম গরম পানিতে গোসল করলে আশা করি ভালো ফল পেতে পাবেন।

জ্বর কমানোর জন্য মরিচের গুড়া ব্যবহার করতে পারেনঃ

মরিচের গুঁড়ো জ্বর কমাতে পারে এটা শুনে অবাক হচ্ছেন অবাক হওয়ারই কথা| খাবো মরিচের গুঁড়তে থাকে বা ঝাল মরিতে থাকে ক্যাপসাইসিন নামক এক প্রকারের পদার্থ এটি আমাদের শরীরের ঘাম বের করে দেয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দিতে পারে তাই জ্বর হলে খাবারের সঙ্গে বা খাবারে একটু পরিমাণের ঝাল বেশি ব্যবহার করতে পারেন আশা করি খুব শীঘ্রই ভালো ফলাফল পাবেন।

রসুনের পানি

আপনার শরীরে যদি তীব্র জ্বর আসে এবং আপনি যদি দ্রুত জ্বর কমাতে চান তাহলে আপনি কিছু রসুন নিন এবং একটি পাত্রে সে রসুনগুলো কুচি কুচি করে কেটে রাখুন এবং সেই পাত্রে পানি দিন। 

দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় ১০টি

এরপর রসুনটি সারারাত ধরে ভিজিয়ে রাখুন পরদিন সকালে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে পানিতে পান করুন। তাহলে দেখবেন আপনার গায়ের জ্বর অনেকটাই কমে গেছে।

তরল জাতীয় খাবার

গায়ে যদি তীব্র জ্বর আসে তাহলে সেই জ্বর দ্রুত নিবারণ করার জন্য আপনি সবসময় জন্য তরল জাতীয় খাবার বেশি করে পান করবেন। এতে করে আপনার শরীরের ও প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে সকল রোগের বিরুদ্ধে আপনার শরীরটি রুখে দাঁড়াতে অনেকটা সাহায্য পায়। তাই দ্রুত জল কমানোর জন্য আপনি সবসময় তরল খাবার খাবেন এবং অতিরিক্ত পরিমাণে পানি পান করবেন।

বিশ্রাম নিন

দ্রুত জ্বর কমাতে বিশ্রাম নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনার শরীরে যদি জ্বর আসে তাহলে আপনার শরীরটি অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে শরীরটি ম্যাচ ম্যাচ করে সে সময় আপনি যদি বিশ্রাম না নিয়ে হাঁটাহাঁটি চলাফেরা কাজ কাম করে থাকেন এর ফলে আপনার শরীরের তাপমাত্রা আরও বাড়াতে পারে। সেজন্য আপনাকে শরীরে তাপমাত্রা না কমা পর্যন্ত এবং শরীর ভালো না হওয়া পর্যন্ত বিশ্রাম নিতে হবে।

পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে

আপনার শরীরের যদি তীব্র জ্বর থাকে তাহলে সেটিকে দ্রুত দূর করার জন্য অবশ্যই আপনাকে এই সকল সেবনের পাশাপাশি পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। কারণ পুষ্টিকর খাবার খেলেই আপনি আপনার শরীরকে শক্তিশালী ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন। এবং আপনার শরীর খুব দ্রুত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে পারবেন। অসুস্থের সময় আপনার শরীরটি খুবই দুর্বল ও কমজোর হয়ে পড়েন সেই জন্য সেগুলো সারাতে পুষ্টিকর ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়ালযুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে।

পরিষ্কার জামা কাপড় পরিধান করা

আমাদের শরীর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না হয়ে থাকলে রোগ বালাই আমাদের শরীরে বাসা বাঁধে। আমরা যদি অসুখ-বিসুখের সময় নোংরা জামা কাপড় পরিধান করি তাহলে আমাদের অসুখ-বিসুখ দূর হতে অনেকটা সময় লেগে যায়। তাই এ সময় আমাদের উচিত হবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন জামাকাপড় পরিধান করা এর সঙ্গে সঙ্গে শরীরকে পরিষ্কার রাখা। তাই আমরা দ্রুত জ্বর কমাতে ঘরোয়া উপায়ের ভেতরে এটিও একটি শ্রেষ্ঠ উপায় তাই আমরা এই উপায়টি মেনে চলবো।

নাকের সর্দি কমানোর উপায় 

হঠাৎ মেঘলা আবহাওয়া আবার গরম আবহাওয়া কিংবা বৃষ্টিতে অনেকেই এখন ভুগছেন সর্দি জ্বরে| আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে সর্দি কাশিতে বেশি ভুগতে হয় আমাদের| অতিরিক্ত সর্দির সমস্যায় নাক বন্ধ হয়ে থাকাটা বেশ কষ্টের ডাক্তারদের মতে নাক বন্ধ হয়ে থাকা বা নাক বন্ধ হওয়া শরীরের প্রবাহের সঙ্গে জড়িত আনুনসিক একটি গহরের অস্তরণ যখন অতিরিক্ত প্রবাহের মাধ্যমে নাসারণ হতে সমস্যা সৃষ্টি করে তখন বায়ু চলাচলের পথগুলো সরু হয়ে গিয়ে বায়ুপ্রবাহকে সংকুচিত করে তার ফলে আমাদের নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়ে।

নাকের বদ্ধ ভাব থেকে কিভাবে আরাম মিলবেঃ এন্টিহিস্টামিন কিংবা নাকের বদ্ধ ভাব খোলার জন্য নানা ধরনের স্টেরেট আপনার কাজে আসতে পারে| এবং আমরা নাকের জন্য প্রয়োজনীয় স্যালাইন ও ব্যবহার করতে পারি|

বেশি করে ভিটামিন সি জাতীয় ফলমূল খাওয়ার খাওয়া উচিত| শ্বাসনালীর উপযোগী ব্যায়াম করলে কিছুটা আরাম অনুভব করতে পারবে|

রসুন দিয়ে সর্দি কমাতে পারেনঃ একটি বা দুইটি রসুন খেতেও করে একটা পানিতে আট থেকে ৯ মিনিট জাল দিতে হবে এরপর পানিটি ভালো করে থেকে খুব গরম পানি আমাদের খেতে হবে এছাড়াও আপনারা চাইলে দুই তিন রসুন ঘি তে নিয়ে গরম থাকতে থাকতে খেতে পারেন| এই সঠিক নিয়মেই রসুন খেলে আপনারা খুব শীঘ্রই সর্দি থেকে আরাম পাবেন|

রসুনে এন্টি ব্যাকটেরিয়ার ও এন্টি ভাইরাস এন্টিফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে যা সর্দি কমাতে সহায়তা করে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা সর্দি মোকাবেলায় আমাদের পক্ষে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে|

অতিরিক্ত জ্বর কমানোর উপায় 

 আসল কথা হল কোন ধরনের অসুস্থতায় আমাদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার ঔষধ সেবন করা যাবে না, দ্বিতীয়ত জ্বরের ক্ষেত্রে আমাদের আরো অনেক বেশি সতর্ক হতে হবে কারণ আমাদের শরীরে একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা থাকে এই তাপমাত্রা পর্যন্ত জ্বর নিজেই প্রতিরোধ করতে পারে|

আমাদের শরীরে জ্বর থাকলে তখন বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন যদি হয় এবং বাইরে বের হওয়া খুবই জরুরি হলে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট জাতীয় ঔষধ আমরা সেবন করতে পারি তবে তা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েই আমাদের সেবন করতে হবে| যদি খুব বেশি জ্বর না হয় বা বেশি জ্বর এলেও তা খুব সহজে দ্রুত কমিয়ে অনেক পর্যায়ে সহনশীলে আনার জন্য এই ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন,

তুলসী পাতা ব্যবহার করে জ্বর কমাতে পারবোঃ  ১০ থেকে ১২ টি তুলসী পাতা নিন এবার পাতাগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন| একটি পাত্রে পানি গরম করতে দিন এর সঙ্গে দিয়ে দিন আপনার ছেঁড়া তুলসী পাতাগুলো এবার ভালোভাবে পাতাগুলো গরম পানির সঙ্গে দিয়ে ফুটিয়ে নিন এই পানি দিন দুবার এক কাপ করে খেতে পারেন তুলসী পাতায় থাকা এন্টিবায়োটিক ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান সর্দি জ্বর গলা ব্যথা ম্যালেরিয়া ও ডঙ্কাইটিসিস এর মত অনেক রোগ সারতে সহায়তা করে এবং এই পাতা আমাদের শরীরের কে সঠিক তাপমাত্রায় নিয়ন্ত্রিত করতে পারে|

মধু ব্যবহার করে জ্বর কমাতে পারেনঃ এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকে মধুতে যা আমাদের শরীরের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করতে পারে এ কারণে মধু দিয়ে ভাইরাসজনিত জ্বর কমানো সহজ হবে| লেবুর রস এবং  মধু ভাইরাসজনিত রোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে| আমরা প্রথম প্রথমে এক চা চামচ মধু ও অর্ধেক লেবুর রস একটি বাটিতে গরম পানি নিন এবার সব একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন এই মিশ্রণটি দিনে দুই থেকে তিনবার খেতে পারেন অতিরিক্ত জ্বর হলে দিনে তিনবার ও হালকা জ্বর থাকলে দিনে দুবার| এগুলো শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে|

মাথায় পানিপট্টি দিনঃ  জ্বর হলে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত তাপমাত্রায় বেড়ে যায় আর অতিরিক্ত তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে আমাদের শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে আর এই অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমানোর অন্যতম কার্যকারী পদ্ধতি হলো জলপট্টি দেওয়া| প্রথমে আমরা একটি রুমাল ভাজ করে সেটি পানিতে চুবিয়ে হালকা হালকা ভেজা রেখে কপালের ওপরে রুমালটি রেখে দেবো , দুই তিন মিনিট পরপর কিছুক্ষণ ধরে আমরা মাথায় পানি পট্টি দেবো| এর ফলে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসবে|

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের সত্যিকারের ও মিথ্যা কথা চেনার উপায় জানান

কুসুম কুসুম গরম পানিতে গোসল করে তাপমাত্রা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারেঃ সাধারণত জ্বর হলে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা অনেকটা বেড়ে যায় সেজন্য আমাদের শরীরে ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব হয় যখন আপনার বা আমাদের শরীরে তাপমাত্রা 100° এর বেশি হবে তখন আপনি হালকা কুসুম গরম পানিতে গোসল করলে আশা করি ভালো ফল পেতে পাবেন|

জ্বর কমানোর জন্য মরিচের গুড়া ব্যবহার করতে পারেনঃ মরিচের গুঁড়ো জ্বর কমাতে পারে এটা শুনে অবাক হচ্ছেন অবাক হওয়ারই কথা| খাবো মরিচের গুঁড়তে থাকে বা ঝাল মরিতে থাকে ক্যাপসাইসিন নামক এক প্রকারের পদার্থ এটি আমাদের শরীরের ঘাম বের করে দেয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দিতে পারে তাই জ্বর হলে খাবারের সঙ্গে বা খাবারে একটু পরিমাণের ঝাল বেশি ব্যবহার করতে পারেন আশা করি খুব শীঘ্রই ভালো ফলাফল পাবেন|

ভাইরাস জ্বর কমানোর উপায় 

বর্তমান সময়ে বিশ্বে ভাইরাস জ্বর বেড়ে চলেছে| একটি পরিবারে একাধিক ব্যক্তির মধ্যে হঠাৎ জ্বর দেখা যায় এই জ্বর হঠাৎ করে হয় খুব সহজেই একজন ব্যক্তির কাছ থেকে পরিবারের কাছে এই রোগটি ছড়ায় এই ভাইরাস জ্বর পরিবারের একজনের হলে বাকিদেরও হওয়া সম্ভব না বা আশঙ্কায় থাকে|

ভাইরাস জ্বর হলে শরীরের তাপমাত্রা অতিরিক্ত বেশি হয়ে থাকে এ সময় আমাদের পানিতে রুমাল ভিজিয়ে মাথায় জল পর্টি করা দরকার তার সঙ্গে সঙ্গে মাথায় পানি দেওয়া দরকার এর ফলে জ্বর কমতে পারে|

তাও যার না কমলে খাবার খেয়ে আমরা একটি প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ খেতে পারি তা ডাক্তারের খেতে হবে| ১০২ ডিগ্রী ফারেনহাইটের ওপর উঠে গেলে বড়দের ডাই ক্লোফেন ও ছোটদের  ক্লোফেনা নামক একটি সাপোজিটরি এবং শিশুদের সাপোজিটরি এপিএ 125 অথবা ২৫০ মেগা বয়স হিসাব করে একটি পায়খানা দ্বারের রাস্তায় দেওয়া যেতে পারে|

ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ সমূহ  

ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ সমূহ হচ্ছে, ভাইরাস জ্বর হলে চোখ লাল হয়ে যায়, চোখ দিয়ে অঝোরে পানি পড়া, ঠান্ডা ও সর্দি জনিত স্বাস্থ্যগত সমস্যা হওয়া, শরীর চুলকানি, খেতে গেলে অরুচি অরুচি ভাব, বমি হওয়া, শরীরে গিরাই গিরায় ব্যথা হওয়া, শরীরের শীত শীত ভাব লাগা ও কাঁপুনি, মাথাব্যথা ঘাটে পায়ের গিরায় গিরায় ব্যথা হওয়া| ভাইরা জনিত রোগের লক্ষণ।

ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ সমূহ দেখা দিলে,প্রথমে আমাদের শরীরে স্বাভাবিকভাবে তাপমাত্রা বেড়ে জ্বরে পরিণত হয় তারপরে এই জ্বর কমে না ক্রমাগত ভাবে বেড়েই চলে সাধারণত ১০৩ থেকে ১০০ চার ডিগ্রি উপরে উঠে যায় কি হবে তখন বুঝতে হবে এটা স্বাভাবিক জ্বর নয় এটা হল ভাইরাস জ্বর| 

ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার 

ভাইরাস জ্বরের লক্ষণঃ প্রথমে আমাদের শরীরে স্বাভাবিকভাবে তাপমাত্রা বেড়ে জ্বরে পরিণত হয় তারপরে এই জ্বর কমে না ক্রমাগত ভাবে বেড়েই চলে সাধারণত ১০৩ থেকে ১০০ চার ডিগ্রি উপরে উঠে যায় কি হবে তখন বুঝতে হবে এটা স্বাভাবিক জ্বর নয় এটা হল ভাইরাস জ্বর|

ভাইরাস জ্বর হলে চোখ লাল হয়ে যায়, চোখ দিয়ে অঝোরে পানি পড়া, ঠান্ডা ও সর্দি জনিত স্বাস্থ্যগত সমস্যা হওয়া, শরীর চুলকানি, খেতে গেলে অরুচি অরুচি ভাব, বমি হওয়া, শরীরে গিরাই গিরায় ব্যথা হওয়া, শরীরের শীত শীত ভাব লাগা ও কাঁপুনি, মাথাব্যথা , পায়ের গিরায় গিরায় ব্যথা হওয়া| ভাইরাস জনিত রোগের লক্ষণ|

প্রতিকারঃ বছরে যে কোন সময় ভাইরাস জ্বরটি হয়ে থাকে এটি সাধারণত আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে ঘটে থাকে| ভাইরাস জ্বরে আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নেই কারণ এটি অন্য রোগের মত কোন জটিলতা রোগ নয়| তবে এটিতে সাবধান হয়ে থাকার কিছু রয়েছে| ভাইরাস জ্বরের ফলে একজনের শরীর থেকে অন্য জনের শরীরেও হতে পারে কারণ এই ভাইরাস জ্বর টি হল ছোঁয়াচে রোগ| পরিবারের একজনের থেকে একসঙ্গে পরিবারের সকল সদস্যদের হয়ে থাকে| সাধারণত এটি ১৫ দিনের মধ্যেই আপনা আপনি ভালো হয়ে যায়| তবে এর মাঝে ডাক্তারের চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে|

ভাইরাস জ্বর কত দিন থাকে  

ভাইরাস জ্বর টি সাধারণত ঋতু আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে হয়ে থাকে আমাদের বাংলাদেশে ছয় ঋতু দেশ ছয়টি ঋতু ছয় রকমের আবহাওয়া ধারণ করে আর আমাদের মানুষের শরীরে যখন ওই আবহাওয়াটা একজাস্ট করে নিতে পারেনা তখন সাধারণত আমাদের তাপমাত্রা বেড়ে যায় তখন আমাদের শরীরের মাংসপেশীতে ব্যথা থাকার ফলে বা বিভিন্ন রোগ থাকার ফলে তাপমাত্রা টি বেড়ে যায়|

 যার ফলে সেটি ভাইরাস জ্বরে পরিণত হয়| এ ভাইরাস জ্বর এ আমাদের শরীরে তাপমাত্রা ১০৩ থেকে ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট এর উপরে উঠে যায়| এটি সাধারণত বিশ্রাম অতিরিক্ত বিশ্রাম এর ফলে তাপমাত্রা কিছু কমতে পারে এবং এটি এর থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায় আপনা আপনি|

জ্বর কমানোর খাবার | দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত জ্বর কমানোর উপায়

জ্বরের জন্য আমারে শরীরে তাপমাত্রা অনেক বেশি বেড়ে যায় আর এটা একমাত্র কে সঠিক অবস্থায় নিয়ে আসার জন্য ও হজম ক্ষমতা স্বাভাবিক করার জন্য তরল খাবারের গুরুত্বপূর্ণ অনেক এবং একে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয় | এর ক্ষেত্রে আমরা ফলের রস যেমন ভিটামিন সি যুক্ত তাজা ফলের রস, লেবু, কমলা, মাল্টা, জামির, সবুজ আপেলের জুস ইত্যাদি খেতে হবে যা আমাদের শরীরকে হজম শক্তি বাড়িয়ে আমাদের খাওয়ার প্রতি রুপি বাড়াবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে|

ও হ্যাঁ তবে জ্বর হলে আমাদের বেশি করে আনারস খেতে হবে আনারস খেলে ভাইরাস জ্বর ভালো হয়ে যায়| আনারস আমাদের শরীরে তাপমাত্রাকে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ফিরিয়ে আনতে অনেক উপকার করে|

জ্বর সর্দি কমানোর ঘরোয়া উপায়    

সকলের শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে আমরা দুশ্চিন্তায় পড়ে যাই এবং হুটহাট করে কতনা নানান ধরনের ওষুধ খেয়ে ফেলি আবারো আমরা এক ধাপ এগিয়ে এন্টিবায়োটিক ওষুধ খেয়ে ফেলি| আসল কথা হল কোন ধরনের অসুস্থতায় আমাদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার ঔষধ সেবন করা যাবে না, দ্বিতীয়ত জ্বরের ক্ষেত্রে আমাদের আরো অনেক বেশি সতর্ক হতে হবে কারণ আমাদের শরীরে একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা থাকে এই তাপমাত্রা পর্যন্ত জ্বর নিজেই প্রতিরোধ করতে পারে|

 ভাইরাস জ্বর এ আমাদের শরীরে তাপমাত্রা ১০৩ থেকে ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট এর উপরে উঠে যায়| এটি সাধারণত বিশ্রাম অতিরিক্ত বিশ্রাম এর ফলে তাপমাত্রা কিছু কমতে পারে এবং এটি এর থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায় আপনা আপনি|

আমাদের শরীরে জ্বর থাকলে তখন বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন যদি হয় এবং বাইরে বের হওয়া খুবই জরুরি হলে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট জাতীয় ঔষধ আমরা সেবন করতে পারি তবে তা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েই আমাদের সেবন করতে হবে| যদি খুব বেশি জ্বর না হয় বা বেশি জ্বর এলেও তা খুব সহজে দ্রুত কমিয়ে অনেক পর্যায়ে সহনশীলে আনার জন্য এই ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন,

তুলসী পাতা ব্যবহার করে জ্বর কমাতে পারবোঃ ১০ থেকে ১২ টি তুলসী পাতা নিন এবার পাতাগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন| একটি পাত্রে পানি গরম করতে দিন এর সঙ্গে দিয়ে দিন আপনার ছেঁড়া তুলসী পাতাগুলো এবার ভালোভাবে পাতাগুলো গরম পানির সঙ্গে দিয়ে ফুটিয়ে নিন এই পানি দিন দুবার এক কাপ করে খেতে পারেন তুলসী পাতায় থাকা এন্টিবায়োটিক ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান সর্দি জ্বর গলা ব্যথা ম্যালেরিয়া ও ডঙ্কাইটিসিস এর মত অনেক রোগ সারতে সহায়তা করে এবং এই পাতা আমাদের শরীরের কে সঠিক তাপমাত্রায় নিয়ন্ত্রিত করতে পারে|

মধু ব্যবহার করে জ্বর কমাতে পারেনঃ এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকে মধুতে যা আমাদের শরীরের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করতে পারে এ কারণে মধু দিয়ে ভাইরাসজনিত জ্বর কমানো সহজ হবে| লেবুর রস এবং  মধু ভাইরাসজনিত রোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে| আমরা প্রথম প্রথমে এক চা চামচ মধু ও অর্ধেক লেবুর রস একটি বাটিতে গরম পানি নিন এবার সব একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন এই মিশ্রণটি দিনে দুই থেকে তিনবার খেতে পারেন অতিরিক্ত জ্বর হলে দিনে তিনবার ও হালকা জ্বর থাকলে দিনে দুবার| এগুলো শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমাতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আরো পড়ুনঃ আমাশয় রোগের প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন

মাথায় পানিপট্টি দিনঃ জ্বর হলে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত তাপমাত্রায় বেড়ে যায় আর অতিরিক্ত তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে আমাদের শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে আর এই অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমানোর অন্যতম কার্যকারী পদ্ধতি হলো জলপট্টি দেওয়া| প্রথমে আমরা একটি রুমাল ভাজ করে সেটি পানিতে চুবিয়ে হালকা হালকা ভেজা রেখে কপালের ওপরে রুমালটি রেখে দেবো , দুই তিন মিনিট পরপর কিছুক্ষণ ধরে আমরা মাথায় পানি পট্টি দেবো| এর ফলে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসবে|

কুসুম কুসুম গরম পানিতে গোসল করে তাপমাত্রা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারেঃ সাধারণত জ্বর হলে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা অনেকটা বেড়ে যায় সেজন্য আমাদের শরীরে ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব হয় যখন আপনার বা আমাদের শরীরে তাপমাত্রা 100° এর বেশি হবে তখন আপনি হালকা কুসুম গরম পানিতে গোসল করলে আশা করি ভালো ফল পেতে পাবেন|

জ্বর কমানোর জন্য মরিচের গুড়া ব্যবহার করতে পারেনঃ  মরিচের গুঁড়ো জ্বর কমাতে পারে এটা শুনে অবাক হচ্ছেন অবাক হওয়ারই কথা| খাবো মরিচের গুঁড়তে থাকে বা ঝাল মরিতে থাকে ক্যাপসাইসিন নামক এক প্রকারের পদার্থ এটি আমাদের শরীরের ঘাম বের করে দেয় এবং শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দিতে পারে তাই জ্বর হলে খাবারের সঙ্গে বা খাবারে একটু পরিমাণের ঝাল বেশি ব্যবহার করতে পারেন আশা করি খুব শীঘ্রই ভালো ফলাফল পাবেন।

অতএব আপনি এই সকল উপায় গুলো অর্থাৎ জ্বর সর্দি কমানোর ঘরোয়া উপায় আমাদের দেখানো মত ব্যবহার করে  খুব দ্রুতই ঘরে বসে থেকে আপনি জ্বর সর্দি কমাতে পারেন

১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে করণীয়   

আপনার শরীরে ১০৩ ডিগ্রি জ্বর এর বেশি হয়ে গেছে 103 ডিগ্রি জ্বর থেকে নিচে নামছে না গায়ে খুব ব্যথা গিরাই গিরায় ব্যথা| প্যারাসিটামল ডবল একসাথে খাওয়ার পরও আপনার জ্বর কমছে না আসেন তাহলে জানাজা কিভাবে জ্বর হয়|

সাধারণত ডাক্তারদের চিকিৎসকদের কাছ থেকে শোনা কথা এবং তাদের বয়ান এই অসুখ সাধারণত মানুষের হয় না এই ১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে সাধারণত মানুষ মারা যায় তবে এটি আবার অতিরিক্ত বিশ্রাম অতিরিক্ত ঘরোয়া চিকিৎসা এর ফলেও ভালো হতে পারে এটি ভালো হতে আপনা আপনি থেকে এর থেকে দুই সপ্তাহ সময় লাগে

তবে আমাদের করণীয় আমাদের শরীরে তাপমাত্রা 103 ডিগ্রি ফারেনহাইট এর ওপরে ওঠায় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের বড় চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া এবং অতিরিক্ত বিশ্রাম নেওয়া, সঠিকভাবে নিয়ম-কানুন মেনে ঘরোয়া চিকিৎসা নেওয়া, যেমন; পানিপট্টি, মাথায় পানি দেওয়া, তুলসী পাতা ও মধু গরম পানি একসঙ্গে করে খাওয়া, রসুন ও অ্যালোভেরা ও অলিভ অয়েল একসঙ্গে মিশ্রণ করে পায়ের তালুতে মাখা, আদা ও মধু গরম করে খাওয়া এবং শরীরে অতিরিক্ত ঠান্ডা লাগলে কুসুম কুসুম গরম পানিতে গোসল করতে পারেন|

হ্যাঁ আবার আপনি তরকারিতে মরিচের গুঁড়া বেশি করে দিয়ে খেতে পারেন যার ফলে আপনার শরীরে অতিরিক্ত ঘাম বের হয়ে যাবে এবং আপনার তাপমাত্রাও কিছুটা কমে আসবে|

জ্বর কমানোর দোয়া   

আপনার অতিরিক্ত জ্বর শরীরে কোন প্রকার ওষুধ খেয়ে উপকারিতা পাচ্ছেন না| ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়েও আরাম পাচ্ছেন না| আসুন এই দোয়াটি পড়ুন ইনশাআল্লাহ আরাম পেয়ে যাবেন|

রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম তার শরীরে জ্বর আসলে তিনি এই দোয়াটি পড়তেন এবং তিনি কিছুক্ষণের মধ্যেই আরাম পেয়েছেন|

দোয়াটি হল:  

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি কাবির, আউযুবিল্লাহি আজিম, মিন  শাররি কুল্লি ইরকিন নায়ার, ওয়া মিন শাররি হাররিন নার|

অর্থ : মহান আল্লাহর নামে, দয়াময় আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই, শিরা-উপশিরায় শয়তানের আক্রমণ থেকে শরীরের আগুনের উত্তাপ এর মন্দ প্রভাব থেকে।

কিছু মন্তব্য | দ্রুত জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় - অতিরিক্ত জ্বর কমানোর উপায়

আমাদের আর্টিকেল যদি আপনাদের খুবই ভালো লাগে তাহলে এটি ফলো বা লাইক করুন ।এবং যেকোনো তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে সকল প্রকার তথ্য দেওয়া রয়েছে। আপনার যে কোন সমস্যার সমাধান পেয়ে যেতে পারেন আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আরাবি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url